আন্তর্জাতিক ডেস্ক : নিউজিল্যান্ডের ক্রাইস্টার্চের দুইটি মসজিদে হামলা চালিয়ে ৪৯ জন মুসল্লিকে হত্যা করায় অস্ট্রেলীয় বংশদ্ভুত ব্রেনটন হ্যারিসন ট্যারেন্টের রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন দেশটির একটি আদালত।
আগামী ৫ এপ্রিল হাইকোর্টে তাকে আবারও হাজির করার আগ পর্যন্ত তাকে রিমান্ডে রাখা হবে।
মসজিদ দুইটির মধ্যে আল নুরে ৪১ জন এবং এর কাছাকাছি লিনুডে শিশুসহ ৭ জনকে হত্যা করে। পুরো হত্যাকাণ্ডটি সামাজিক যোগাযোগ সাইটে লাইভ স্ট্রিমিং করে সন্ত্রাসী নিজেই।
এর আগে ট্যারেন্টের বিরুদ্ধে আনুষ্ঠানিকভাবে হত্যার অভিযোগ গঠন করে নিউজিল্যান্ডের পুলিশ। পুলিশ জানিয়েছে, তার বিরুদ্ধে আরও অভিযোগ গঠন করা হবে।
শুক্রবারের (১৫ মার্চ) ওই হামলার ঘটনায় আরও তিন ব্যক্তি পুলিশি হেফাজতে রয়েছেন।
শনিবার (১৬ মার্চ) স্থানীয় সময় সকালে ট্যারেন্টকে ক্রাইস্টচার্চ ডিস্ট্রিক্ট কোর্টে হাজির করা হয়। এসময় তার হাতে হাতকড়া ছিল এবং তিনি কারাবন্দিদের জন্য নির্ধারিত সাদা রঙের পোশাক পরিহিত ছিল। হাতকড়া পরিয়ে খালি পায়ে আদালতে হাজির করা হয়েছে। এ সময় সাংবাদিকদের ক্যামেরার দিকে হাসছিলেন তিনি।
এদিকে ক্রাইস্টচার্চের ভয়াবহ হামলার ঘটনার তদন্তে নেতৃত্ব দিচ্ছে নিউজিল্যান্ডের পুলিশ এবং তাদের সহায়তা করছে অস্ট্রেলিয়ার পুলিশ।
অস্ট্রেলিয়ার নিউ সাউথ ওয়েলস পুলিশের অ্যাসিস্টেন্ট কমিশনার মিক উইলিং গণমাধ্যমকে বলেন, তাদের জয়েন্ট কাউন্টার টেরোরিজম ইউনিট তদন্তে যোগ দিয়েছে। এছাড়াও ট্যারেন্টের আত্মীয়-স্বজনও তদন্তে সহায়তা করছেন বলে জানিয়েছে পুলিশ।
আগামী ৫ এপ্রিল হাইকোর্টে তাকে আবারও হাজির করার আগ পর্যন্ত তাকে রিমান্ডে রাখা হবে।
মসজিদ দুইটির মধ্যে আল নুরে ৪১ জন এবং এর কাছাকাছি লিনুডে শিশুসহ ৭ জনকে হত্যা করে। পুরো হত্যাকাণ্ডটি সামাজিক যোগাযোগ সাইটে লাইভ স্ট্রিমিং করে সন্ত্রাসী নিজেই।
এর আগে ট্যারেন্টের বিরুদ্ধে আনুষ্ঠানিকভাবে হত্যার অভিযোগ গঠন করে নিউজিল্যান্ডের পুলিশ। পুলিশ জানিয়েছে, তার বিরুদ্ধে আরও অভিযোগ গঠন করা হবে।
শুক্রবারের (১৫ মার্চ) ওই হামলার ঘটনায় আরও তিন ব্যক্তি পুলিশি হেফাজতে রয়েছেন।
শনিবার (১৬ মার্চ) স্থানীয় সময় সকালে ট্যারেন্টকে ক্রাইস্টচার্চ ডিস্ট্রিক্ট কোর্টে হাজির করা হয়। এসময় তার হাতে হাতকড়া ছিল এবং তিনি কারাবন্দিদের জন্য নির্ধারিত সাদা রঙের পোশাক পরিহিত ছিল। হাতকড়া পরিয়ে খালি পায়ে আদালতে হাজির করা হয়েছে। এ সময় সাংবাদিকদের ক্যামেরার দিকে হাসছিলেন তিনি।
এদিকে ক্রাইস্টচার্চের ভয়াবহ হামলার ঘটনার তদন্তে নেতৃত্ব দিচ্ছে নিউজিল্যান্ডের পুলিশ এবং তাদের সহায়তা করছে অস্ট্রেলিয়ার পুলিশ।
অস্ট্রেলিয়ার নিউ সাউথ ওয়েলস পুলিশের অ্যাসিস্টেন্ট কমিশনার মিক উইলিং গণমাধ্যমকে বলেন, তাদের জয়েন্ট কাউন্টার টেরোরিজম ইউনিট তদন্তে যোগ দিয়েছে। এছাড়াও ট্যারেন্টের আত্মীয়-স্বজনও তদন্তে সহায়তা করছেন বলে জানিয়েছে পুলিশ।
COMMENTS