আহমেদ শরীফের বড় ভাই, বিজিএমইর সাবেক সভাপতি সিদ্দিকুর রহমান। তার ব্যবসা ডেনিম গ্রুপের এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর আহমেদ শরীফ। অভিনেতা আহমেদ শরিফের উত্তরায় হাউজিং ব্যবসাও আছে।
চরম বঙ্গবন্ধু বিদ্বেষী এই লোক প্রধানমন্ত্রীর কাছ থেকে চিকিৎসার জন্য ৩৫ লক্ষ টাকা অনুদান নিয়েছেন। এখানেও সে খল অভিনেতা। কারণ সুস্থ সবল একজন মানুষ রোগীর অভিনয় করে টাকা নিয়েছেন। দরিদ্র তহবিলের টাকা হাতে নিতে একটু বাধেওনি এই ভিলেনের।
জাতি জানতে চায়- ওনার অসুখটা কি? তাহলে কিসের টাকা নিয়েছেন? কাগজপত্র চেক করার জন্য প্রধানমন্ত্রীর দপ্তরের সংশ্লিষ্ট ব্যাক্তি বর্গের কাছে অনুরোধ জানিয়েছেন সাধারণ শিল্পীরা।
এভাবে ফাঁকিবাজি করে টাকা নেয়া জালিয়াতির সমান। যদি অসুস্থ না থাকেন তাহলে এধরেণের কর্মকান্ডের জন্য কি ব্যবস্থা নিবেন দেখার বিষয়। প্রশ্ন তুলেছে অনেকে, মধ্যস্বত্ত ভোগী টা কে? তার পাসেন্টটিজ কত?
এই আহমেদে শরীফই বলেছিলেন, মুজিব যদি জাতির পিতা হন তাহলে আমি কার সন্তান? একাত্তরে মুজিব ছিলেন পাকিস্তানের এয়ারকন্ডিশন ঘরে। সেখানে তিনি আপেল-আঙ্গুর খেয়েছেন আর আমার নেতা শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান যুদ্ধ করে দেশকে স্বাধীন করেছেন’।
এ ধরনের ইতিহাস বিকৃতকারী বঙ্গবন্ধুবিদ্বেষী মানুষকেও প্রধানমন্ত্রীর আর্থিক অনুদান তার মহান হৃদয়ের পরিচয় দেয়। কিন্তু তাতে সাধারণ মানুষ খুশি হতে পারেন না। প্রধানমন্ত্রীর কাছে আহমেদ শরীফের জন্য এই আর্থিক অনুদানপ্রাপ্তির নেপথ্যে কে বা কারা ছিলেন? আসলেও আহমেদ শরীফ চিকিৎসার জন্য ৩৫ লাখ টাকা প্রধানমন্ত্রীর কাছ থেকে একজন অসহায় মানুষ হিসেবে পাওয়ার যোগ্য কিনা তা কি খতিয়ে দেখা হয়েছে? এ প্রশ্নও উঠেছে।
আহমেদ শরীফ এক সময় বিএনপি থেকে কুষ্টিয়া পৌর সভার মেয়র হতে সারা শহরে পোষ্টারিং করিয়েছিলেন।
চেক জালিয়াতির মামলায় ঢাকাই চলচ্চিত্রের এই খল অভিনেতার তিন মাসের সশ্রম কারাদণ্ড দিয়েছিল আদালত।
সূত্র-বাংলা ইনসাইডার
চরম বঙ্গবন্ধু বিদ্বেষী এই লোক প্রধানমন্ত্রীর কাছ থেকে চিকিৎসার জন্য ৩৫ লক্ষ টাকা অনুদান নিয়েছেন। এখানেও সে খল অভিনেতা। কারণ সুস্থ সবল একজন মানুষ রোগীর অভিনয় করে টাকা নিয়েছেন। দরিদ্র তহবিলের টাকা হাতে নিতে একটু বাধেওনি এই ভিলেনের।
জাতি জানতে চায়- ওনার অসুখটা কি? তাহলে কিসের টাকা নিয়েছেন? কাগজপত্র চেক করার জন্য প্রধানমন্ত্রীর দপ্তরের সংশ্লিষ্ট ব্যাক্তি বর্গের কাছে অনুরোধ জানিয়েছেন সাধারণ শিল্পীরা।
এভাবে ফাঁকিবাজি করে টাকা নেয়া জালিয়াতির সমান। যদি অসুস্থ না থাকেন তাহলে এধরেণের কর্মকান্ডের জন্য কি ব্যবস্থা নিবেন দেখার বিষয়। প্রশ্ন তুলেছে অনেকে, মধ্যস্বত্ত ভোগী টা কে? তার পাসেন্টটিজ কত?
এই আহমেদে শরীফই বলেছিলেন, মুজিব যদি জাতির পিতা হন তাহলে আমি কার সন্তান? একাত্তরে মুজিব ছিলেন পাকিস্তানের এয়ারকন্ডিশন ঘরে। সেখানে তিনি আপেল-আঙ্গুর খেয়েছেন আর আমার নেতা শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান যুদ্ধ করে দেশকে স্বাধীন করেছেন’।
এ ধরনের ইতিহাস বিকৃতকারী বঙ্গবন্ধুবিদ্বেষী মানুষকেও প্রধানমন্ত্রীর আর্থিক অনুদান তার মহান হৃদয়ের পরিচয় দেয়। কিন্তু তাতে সাধারণ মানুষ খুশি হতে পারেন না। প্রধানমন্ত্রীর কাছে আহমেদ শরীফের জন্য এই আর্থিক অনুদানপ্রাপ্তির নেপথ্যে কে বা কারা ছিলেন? আসলেও আহমেদ শরীফ চিকিৎসার জন্য ৩৫ লাখ টাকা প্রধানমন্ত্রীর কাছ থেকে একজন অসহায় মানুষ হিসেবে পাওয়ার যোগ্য কিনা তা কি খতিয়ে দেখা হয়েছে? এ প্রশ্নও উঠেছে।
আহমেদ শরীফ এক সময় বিএনপি থেকে কুষ্টিয়া পৌর সভার মেয়র হতে সারা শহরে পোষ্টারিং করিয়েছিলেন।
চেক জালিয়াতির মামলায় ঢাকাই চলচ্চিত্রের এই খল অভিনেতার তিন মাসের সশ্রম কারাদণ্ড দিয়েছিল আদালত।
সূত্র-বাংলা ইনসাইডার
COMMENTS