মঙ্গলবার রাতেই ঢাকায় ফিরেছেন হঠাৎ বৃষ্টিখ্যাত চিত্রনায়ক ফেরদৌস আহমেদ। বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের বিজি ০৯৬ ফ্লাইটে ঢাকায় ফেরেন তিনি। চিত্রনায়ক ও শিল্পী সমিতির সাধারণ সম্পাদক জায়েদ খান তথ্যটি নিশ্চিত করেছেন।
তিনি বলেন, ভারতে তাকে নিয়ে যে ঘটনা ঘটেছে তা নিয়ে আমরা সবাই বিব্রত তবে এখনই এ নিয়ে কোনো আনুষ্ঠানিক মন্তব্য করতে চাই না। তাকে একাধিকবার ফোন দিয়েও পাইনি। তাই আজ (বুধবার) তার বাসায় যাবো। তার বক্তব্য না জেনে আমি কিছুই বলতে চাই না ভাই। তার বক্তব্য জেনে শিল্পী সমিতির পক্ষ থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে কিছু বলব। এজন্য একটু অপেক্ষা করতে হবে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একাধিক পরিচালক সমিতির নেতা আনুষ্ঠানিক বক্তব্য দিতে না চাইলেও বিষয়টিকে অত্যন্ত অপমানজনক বলে আখ্যা দিয়েছেন। তারা বলছেন ঘটনা যাই ঘটুক না কেন ফেরদৌস এ ঘটনার মধ্য দিয়ে কেবল দেশকে নয় জাতির জনক বঙ্গবন্ধুর কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকেও হেয় করেছেন। প্রধানমন্ত্রী তাকে রাষ্ট্রীয় সফরে তাকে বিদেশ নিয়ে যে সম্মান দিয়েছিলেন ফেরদৌস এভাবে তার প্রতিদান দিবে সেটা আমরা ভাবতেও পারিনি।
এ ঘটনায় বিব্রত হয়ে হলপ্রদর্শক সমিতির সভাপতি ইফতেখার উদ্দিন নওশাদ বলেছেন, প্রধানমন্ত্রীর সরলার সুযোগ নিয়ে তিনি ফেরদৌস পুরো জাতিকে বিব্রত করেছেন। প্রধানমন্ত্রীকে অপমান করেছেন বলে মনে করি। এ কারণে তার ছবি (প্রধান চরিত্রে থাকলে) আর যেখানেই চলুক অন্তত মধুমিতায় চলবে না। তাছাড়া তার ছবি দেখতে দর্শক হলেও ঢুকে না। এ কারণেই তাকে নিয়ে আলোচনার কিছু আছে বলে মনে করি না।
এদিকে সামাজিক গণমাধ্যমে ফেরদৌসকে বয়কটের দাবি উঠেছে। সবার বক্তব্য দেশপ্রেম জলাঞ্জলি দিয়ে যিনি টুরিস্ট ভিসায় ভারতে গিয়ে নির্বাচনী কাজে নিজেকে জড়িয়েছেন আর যাইহোক তাকে দিয়ে দেশের চলচ্চিত্র এগিয়ে যাবে না। এ কারণে দাবি উঠেছে এফডিসি কেন্দ্রিক চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতি থেকে বয়কটের। বিষয়টি অবশ্য বর্তমান সাধারণ সম্পাদক কিছু বলতে রাজি হন নি।
ভারতের নিউজ ১৮ বাংলার খবরে বলা হয়েছে, তৃণমূলের প্রচারে যোগ দেওয়ায় বাংলাদেশি অভিনেতা ফেরদৌস আহমেদের ভিসা বাতিল করেছে দেশটির কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। একইসঙ্গে ফেরদৌসকে অবিলম্বে ভারত ছাড়ার নির্দেশ দিয়ে নোটিশও জারি করা হলে ফেরদৌস মঙ্গলবার রাতের একটি ফ্লাইটে ঢাকায় ফিরে আসেন।
উল্লেখ্য, ভারত সফরে গিয়ে গত ১৪ ও ১৫ এপ্রিল রায়গঞ্জের তৃণমূল প্রার্থী কানহাইয়ালাল আগরওয়ালের হয়ে স্থানীয় চলচ্চিত্র শিল্পীদের সঙ্গে ভোট প্রচারে গিয়েছিলেন ফেরদৌস। বিজেপির দাবি তোলে, বাংলাদেশের অভিনেতা টুরিস্ট ভিসা নিয়ে এসে এ ভাবে ভোটে প্রচার করতে পারেন না। এতে যেমন নির্বাচনি বিধি ভঙ্গ হয়েছে, তেমনই ভিসার শর্তও লঙ্ঘন হয়েছে। মঙ্গলবার, নির্বাচনি কর্মকর্তার দফতরে গিয়ে বাংলাদেশের অভিনেতা ফেরদৌসকে গ্রেফতারের দাবিও জানান বিজেপি নেতারা। এছাড়াও রায়গঞ্জ জেলা ম্যাজিস্ট্রেট দফতরে তার বিরুদ্ধে নালিশ করা হয়।
এ বিষয়ে যোগাযোগের চেষ্টা করলে ফেরদৌসের ফোন বন্ধ পাওয়া গেছে।
তিনি বলেন, ভারতে তাকে নিয়ে যে ঘটনা ঘটেছে তা নিয়ে আমরা সবাই বিব্রত তবে এখনই এ নিয়ে কোনো আনুষ্ঠানিক মন্তব্য করতে চাই না। তাকে একাধিকবার ফোন দিয়েও পাইনি। তাই আজ (বুধবার) তার বাসায় যাবো। তার বক্তব্য না জেনে আমি কিছুই বলতে চাই না ভাই। তার বক্তব্য জেনে শিল্পী সমিতির পক্ষ থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে কিছু বলব। এজন্য একটু অপেক্ষা করতে হবে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একাধিক পরিচালক সমিতির নেতা আনুষ্ঠানিক বক্তব্য দিতে না চাইলেও বিষয়টিকে অত্যন্ত অপমানজনক বলে আখ্যা দিয়েছেন। তারা বলছেন ঘটনা যাই ঘটুক না কেন ফেরদৌস এ ঘটনার মধ্য দিয়ে কেবল দেশকে নয় জাতির জনক বঙ্গবন্ধুর কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকেও হেয় করেছেন। প্রধানমন্ত্রী তাকে রাষ্ট্রীয় সফরে তাকে বিদেশ নিয়ে যে সম্মান দিয়েছিলেন ফেরদৌস এভাবে তার প্রতিদান দিবে সেটা আমরা ভাবতেও পারিনি।
এ ঘটনায় বিব্রত হয়ে হলপ্রদর্শক সমিতির সভাপতি ইফতেখার উদ্দিন নওশাদ বলেছেন, প্রধানমন্ত্রীর সরলার সুযোগ নিয়ে তিনি ফেরদৌস পুরো জাতিকে বিব্রত করেছেন। প্রধানমন্ত্রীকে অপমান করেছেন বলে মনে করি। এ কারণে তার ছবি (প্রধান চরিত্রে থাকলে) আর যেখানেই চলুক অন্তত মধুমিতায় চলবে না। তাছাড়া তার ছবি দেখতে দর্শক হলেও ঢুকে না। এ কারণেই তাকে নিয়ে আলোচনার কিছু আছে বলে মনে করি না।
এদিকে সামাজিক গণমাধ্যমে ফেরদৌসকে বয়কটের দাবি উঠেছে। সবার বক্তব্য দেশপ্রেম জলাঞ্জলি দিয়ে যিনি টুরিস্ট ভিসায় ভারতে গিয়ে নির্বাচনী কাজে নিজেকে জড়িয়েছেন আর যাইহোক তাকে দিয়ে দেশের চলচ্চিত্র এগিয়ে যাবে না। এ কারণে দাবি উঠেছে এফডিসি কেন্দ্রিক চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতি থেকে বয়কটের। বিষয়টি অবশ্য বর্তমান সাধারণ সম্পাদক কিছু বলতে রাজি হন নি।
ভারতের নিউজ ১৮ বাংলার খবরে বলা হয়েছে, তৃণমূলের প্রচারে যোগ দেওয়ায় বাংলাদেশি অভিনেতা ফেরদৌস আহমেদের ভিসা বাতিল করেছে দেশটির কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। একইসঙ্গে ফেরদৌসকে অবিলম্বে ভারত ছাড়ার নির্দেশ দিয়ে নোটিশও জারি করা হলে ফেরদৌস মঙ্গলবার রাতের একটি ফ্লাইটে ঢাকায় ফিরে আসেন।
উল্লেখ্য, ভারত সফরে গিয়ে গত ১৪ ও ১৫ এপ্রিল রায়গঞ্জের তৃণমূল প্রার্থী কানহাইয়ালাল আগরওয়ালের হয়ে স্থানীয় চলচ্চিত্র শিল্পীদের সঙ্গে ভোট প্রচারে গিয়েছিলেন ফেরদৌস। বিজেপির দাবি তোলে, বাংলাদেশের অভিনেতা টুরিস্ট ভিসা নিয়ে এসে এ ভাবে ভোটে প্রচার করতে পারেন না। এতে যেমন নির্বাচনি বিধি ভঙ্গ হয়েছে, তেমনই ভিসার শর্তও লঙ্ঘন হয়েছে। মঙ্গলবার, নির্বাচনি কর্মকর্তার দফতরে গিয়ে বাংলাদেশের অভিনেতা ফেরদৌসকে গ্রেফতারের দাবিও জানান বিজেপি নেতারা। এছাড়াও রায়গঞ্জ জেলা ম্যাজিস্ট্রেট দফতরে তার বিরুদ্ধে নালিশ করা হয়।
এ বিষয়ে যোগাযোগের চেষ্টা করলে ফেরদৌসের ফোন বন্ধ পাওয়া গেছে।
COMMENTS