আজ সোমবার থেকে সারাদেশে শুরু হচ্ছে উচ্চ মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট (এইচএসসি) ও সমমানের পরীক্ষা। দেশের দুই হাজার ৫৭৯টি কেন্দ্রে একযোগে এই পরীক্ষা শুরু হবে। এতে অংশ নেবে ১৩ লাখ ৫১ হাজার ৫০৫ জন শিক্ষার্থী।
গত বছর এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষায় ১৩ লাখ ১১ হাজার ৪৫৭ জন শিক্ষার্থী অংশ নিয়েছিলেন। সেই হিসাবে এবার পরীক্ষার্থী বেড়েছে ৪০ হাজার ৪৮ জন। অন্যদিকে এবার শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বেড়েছে ১১৮টি এবং কেন্দ্র বাড়ানো হয়েছে ৩৮টি।
এবার এইচএসসিতে আটটি সাধারণ বোর্ডের অধীনে ১১ লাখ ৩৮ হাজার ৭৪৭ জন, মাদ্রাসা বোর্ডের অধীনে আলিমে ৮৮ হাজার ৪৫১ জন, কারিগরি বোর্ডের অধীনে এইচএসসি বিএম-এ এক লাখ ২৪ হাজার ২৬৪ জন এবং ডিআইবিএসে ৪৩ জন পরীক্ষা দেবে বলে জানানো হয়েছে। মোট পরীক্ষার্থীর মধ্যে ৬ লাখ ৬৪ হাজার ৪৯৬ জন ছাত্র এবং ৬ লাখ ৮৭ হাজার নয়জন ছাত্রী। দেশের বাইরে এবার বিদেশের আটটি কেন্দ্রে ২৭৫ শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ নেবে।
প্রশ্নফাঁস এড়াতে প্রতিবারের মতো এবারেও বিশেষ কিছু ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। পরীক্ষা শুরুর ৩০ মিনিট পূর্বে পরীক্ষার্থীদের অবশ্যই পরীক্ষা কক্ষে আসন গ্রহণ করতে হবে। কেন্দ্রের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ছাড়া পরীক্ষা কেন্দ্রে অন্য কেউ মোবাইল ফোন বা অনোনুমোদিত ইলেকট্রনিক ডিভাইস ব্যবহার করতে পারবেন না। ছবি তোলা বা ইন্টারনেট ব্যবহার করা যায়- এরকম কোনো ফোন কেন্দ্রের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ব্যবহার করতে পারবেন না। এমনকি ট্রেজারি বা থানা থেকে প্রশ্নপত্র গ্রহণ ও পরিবহনের কাজে নিয়োজিত কর্মকর্তা, শিক্ষক কিংবা কর্মচারীদের কেউই কোনো ফোন ব্যবহার করতে পারবেন না। প্রশ্নপত্র বহনের কাজে কালো কাচযুক্ত মাইক্রোবাস বা এ ধরণের কোনো যানবাহন ব্যবহার করা যাবে না। এছাড়া পরীক্ষা শুরুর ২৫ মিনিট আগে এসএমএসের মাধ্যমে সংশ্লিষ্টদের প্রশ্নপত্রের সেট কোড জানিয়ে দেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন শিক্ষামন্ত্রী ড. দীপুমনি।
এছাড়া প্রতিবারের মতো এবারও দৃষ্টি প্রতিবন্ধী, সেরিব্রাল পালসিজনিত প্রতিবন্ধী এবং যাদের হাত নেই এমন প্রতিবন্ধী পরীক্ষার্থীরা শ্রুতিলেখক নিয়ে পরীক্ষায় অংশ নিতে পারবেন। এ ধরনের পরীক্ষার্থীরা অতিরিক্ত ২০ মিনিট সময় পাবেন। আর অটিস্টিকসহ বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন শিক্ষার্থীরা পাবেন অতিরিক্ত ৩০ মিনিট সময়।
গত বছর এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষায় ১৩ লাখ ১১ হাজার ৪৫৭ জন শিক্ষার্থী অংশ নিয়েছিলেন। সেই হিসাবে এবার পরীক্ষার্থী বেড়েছে ৪০ হাজার ৪৮ জন। অন্যদিকে এবার শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বেড়েছে ১১৮টি এবং কেন্দ্র বাড়ানো হয়েছে ৩৮টি।
এবার এইচএসসিতে আটটি সাধারণ বোর্ডের অধীনে ১১ লাখ ৩৮ হাজার ৭৪৭ জন, মাদ্রাসা বোর্ডের অধীনে আলিমে ৮৮ হাজার ৪৫১ জন, কারিগরি বোর্ডের অধীনে এইচএসসি বিএম-এ এক লাখ ২৪ হাজার ২৬৪ জন এবং ডিআইবিএসে ৪৩ জন পরীক্ষা দেবে বলে জানানো হয়েছে। মোট পরীক্ষার্থীর মধ্যে ৬ লাখ ৬৪ হাজার ৪৯৬ জন ছাত্র এবং ৬ লাখ ৮৭ হাজার নয়জন ছাত্রী। দেশের বাইরে এবার বিদেশের আটটি কেন্দ্রে ২৭৫ শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ নেবে।
প্রশ্নফাঁস এড়াতে প্রতিবারের মতো এবারেও বিশেষ কিছু ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। পরীক্ষা শুরুর ৩০ মিনিট পূর্বে পরীক্ষার্থীদের অবশ্যই পরীক্ষা কক্ষে আসন গ্রহণ করতে হবে। কেন্দ্রের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ছাড়া পরীক্ষা কেন্দ্রে অন্য কেউ মোবাইল ফোন বা অনোনুমোদিত ইলেকট্রনিক ডিভাইস ব্যবহার করতে পারবেন না। ছবি তোলা বা ইন্টারনেট ব্যবহার করা যায়- এরকম কোনো ফোন কেন্দ্রের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ব্যবহার করতে পারবেন না। এমনকি ট্রেজারি বা থানা থেকে প্রশ্নপত্র গ্রহণ ও পরিবহনের কাজে নিয়োজিত কর্মকর্তা, শিক্ষক কিংবা কর্মচারীদের কেউই কোনো ফোন ব্যবহার করতে পারবেন না। প্রশ্নপত্র বহনের কাজে কালো কাচযুক্ত মাইক্রোবাস বা এ ধরণের কোনো যানবাহন ব্যবহার করা যাবে না। এছাড়া পরীক্ষা শুরুর ২৫ মিনিট আগে এসএমএসের মাধ্যমে সংশ্লিষ্টদের প্রশ্নপত্রের সেট কোড জানিয়ে দেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন শিক্ষামন্ত্রী ড. দীপুমনি।
এছাড়া প্রতিবারের মতো এবারও দৃষ্টি প্রতিবন্ধী, সেরিব্রাল পালসিজনিত প্রতিবন্ধী এবং যাদের হাত নেই এমন প্রতিবন্ধী পরীক্ষার্থীরা শ্রুতিলেখক নিয়ে পরীক্ষায় অংশ নিতে পারবেন। এ ধরনের পরীক্ষার্থীরা অতিরিক্ত ২০ মিনিট সময় পাবেন। আর অটিস্টিকসহ বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন শিক্ষার্থীরা পাবেন অতিরিক্ত ৩০ মিনিট সময়।
COMMENTS