ডেস্ক রিপোর্টঃ রাজধানী ঢাকাসহ গাজীপুর, সাভার ও নারায়ণগঞ্জের অন্তত ৩৯ ভবন আগুনের অতি ঝুঁকিতে রয়েছে। গত পাঁচ দিনের অভিযানে এসব ভবনকে চিহ্নিত করা হয়েছে।
শুক্রবার (৫ এপ্রিল) ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স অধিদফতরের পরিচালক (অপারেশন ও মেইনটেন্যান্স) মেজর এ কে এম শাকিল নেওয়াজ এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। এরই মধ্যে এসব ভবনে ব্যানার টানিয়ে দিয়েছে ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স অধিদপ্তর।
মেজর শাকিল বলেন, ‘১ এপ্রিল থেকে ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স অধিদফতরের পক্ষ থেকে ভবন মালিক ও সাধারণ জনগণকে সতর্ক করতে অতি ঝুঁকিপূর্ণ ভবনে ব্যানার টানিয়ে দিয়েছে ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স অধিদফতর।’
তিনি বলেন, ‘আমাদের জরিপে ঝুঁকিপূর্ণ ভবন হিসেবে চিহ্নিত এবং এখনও ঝুঁকি নিরসনের উদ্যোগ নেওয়া হয়নি এমন সব মার্কেট, আবাসিক ভবন, বাণিজ্যিক ভবন, হাসপাতাল, শিল্প প্রতিষ্ঠানসহ সব স্থাপনায় এই কার্যক্রমের ধারাবাহিকতা অব্যাহত রাখা হবে।’
ঢাকা মহানগরের বিভিন্ন জায়গায় জনগণকে সচেতন করতে ব্যানার টানিয়ে দেওয়া হয়েছে। এসব ব্যানার দেখে অধিকাংশ মানুষের সচেতনতা বৃদ্ধি পাবে বলে আশা করছে ফায়ার সার্ভিস।
তিনি জানান, মানুষের জীবনের নিরাপত্তা নিশ্চিত করাকে ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়ে থাকে। এ কারণে জীবনের ঝুঁকি রয়েছে এমন সব স্থাপনায় এই কার্যক্রম চালু থাকবে।
ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স অধিদফতর কর্তৃক চিহ্নিত ঝুঁকিপূর্ণ ভবনের তালিকা:
ঢাকার অতি ঝুঁকিপূর্ণ ভবন
১. সুকন্যা টাওয়ার, ২০ তলা আবাসিক ভবন, ৩৫ মিরপুর রোড।
২. গোল্ডেন টাওয়ার, এলিফ্যান্ট রোড, নিউ মার্কেট।
৩. হাজী মিলন টাওয়ার, সিদ্দিকবাজার।
৪. বঙ্গবাজার কমপ্লেক্স, গুলিস্তান।
৫. নূর ম্যানশন গাউছিয়া মার্কেট, এলিফ্যান্ট রোড।
৬. সালাউদ্দিন স্পেশালাইজড হাসপাতাল, ওয়ারী।
৭. রাজ্জাক শপিং কমপ্লেক্স, মগবাজার।
৮. গুলফিশান ও আড়ং কমপ্লেক্স, মগবাজার।
৯. ছায়ানীড় আবাসিক ভবন, সাত রাস্তা।
১০. নয়ামাটি মার্কেট।
১১. রহমতউল্লাহ ম্যানশন, পাটুয়াটুলী রোড, সদরঘাট।
১২. খাঁন প্লাজা, ইসলামপুর রোড।
১৩. লায়ন টাওয়ার, ইসলামপুর রোড।
১৪. ইস্টবেঙ্গল মার্কেট, চিত্তরঞ্জন রোড।
১৫. মায়াকাটারা মার্কেট, চিত্তরঞ্জন রোড।
সাভারের ঝুঁকিপূর্ণ ভবন
১. জাতীয় দৃষ্টিপ্রতিবন্ধী সংস্থা শপিং কমপ্লেক্স, সাভার বাসস্ট্যান্ড।
২. হেমায়েতপুর সুপার মার্কেট।
৩. সাভার সিটি টাওয়ার, ডি/২৫ তালবাগ, সাভার।
৪. বিসমিল্লাহ টাওয়ার, ৯/১০ পার্বতীনগর, থানা রোড।
৫. চৌরাঙ্গী সুপার মার্কেট, সাভার বাসস্ট্যান্ড।
নারায়ণগঞ্জের ঝুঁকিপূর্ণ ভবন
১. নয়ামাটি মার্কেট, ডিআইটি, বঙ্গবন্ধু রোড।
২. গাউছিয়া মার্কেট, রূপগঞ্জ। ৩. দেওভোগ মার্কেট।
৪. হোশিয়ারি মার্কেট, উকিলপাড়া।
৫. আল জয়নাল প্লাজা, টানবাজার।
৬. রিভারভিউ কমপ্লেক্স, টান বাজার
৭. টর্কিড প্লাজা, নয়ামাটি।
৮. দেলোয়ার টাওয়ার, সিরাজউদ্দৌলা রোড।
৯. জাকির টাওয়ার, সিরাজউদ্দৌলা রোড।
১০. হাজী নূরউদ্দিন টাওয়ার, পুলিশ লাইন।
১১. আল হাকিম টাওয়ার, চাষাড়া।
১২. মার্ক টাওয়ার, চাষাড়া।
গাজীপুরের ঝুঁকিপূর্ণ ভবন:
১. ওয়াসিফ নিট কম্পোজিট লি., ভোগড়া।
২. সাসটেক্স বিডি লি., চান্দনা, চৌরাস্তা।
৩. মে ফ্যাশন লি., চান্দনা, চৌরাস্তা।
৪. শাপলা ম্যানশন, চান্দনা, চৌরাস্তা।
৫. রহমান শপিংমল, চান্দনা, চৌরাস্তা।
৬. সোনালী অর্কিড, টঙ্গী বাজার।
৭. হাজী মার্কেট, টঙ্গী বাজার।
এসব মার্কেট ও স্থাপনার মালিককে বারবার বলার পরও কর্তৃপক্ষ নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে কোনও পদক্ষেপ নেয়নি বলে দাবি করেন শাকিল নেওয়াজ। ভবিষ্যতে প্রয়োজন হলে এসব প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে মামলা করারও পরিকল্পনা রয়েছে অধিদফতরের।
শুক্রবার (৫ এপ্রিল) ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স অধিদফতরের পরিচালক (অপারেশন ও মেইনটেন্যান্স) মেজর এ কে এম শাকিল নেওয়াজ এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। এরই মধ্যে এসব ভবনে ব্যানার টানিয়ে দিয়েছে ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স অধিদপ্তর।
মেজর শাকিল বলেন, ‘১ এপ্রিল থেকে ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স অধিদফতরের পক্ষ থেকে ভবন মালিক ও সাধারণ জনগণকে সতর্ক করতে অতি ঝুঁকিপূর্ণ ভবনে ব্যানার টানিয়ে দিয়েছে ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স অধিদফতর।’
তিনি বলেন, ‘আমাদের জরিপে ঝুঁকিপূর্ণ ভবন হিসেবে চিহ্নিত এবং এখনও ঝুঁকি নিরসনের উদ্যোগ নেওয়া হয়নি এমন সব মার্কেট, আবাসিক ভবন, বাণিজ্যিক ভবন, হাসপাতাল, শিল্প প্রতিষ্ঠানসহ সব স্থাপনায় এই কার্যক্রমের ধারাবাহিকতা অব্যাহত রাখা হবে।’
ঢাকা মহানগরের বিভিন্ন জায়গায় জনগণকে সচেতন করতে ব্যানার টানিয়ে দেওয়া হয়েছে। এসব ব্যানার দেখে অধিকাংশ মানুষের সচেতনতা বৃদ্ধি পাবে বলে আশা করছে ফায়ার সার্ভিস।
তিনি জানান, মানুষের জীবনের নিরাপত্তা নিশ্চিত করাকে ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়ে থাকে। এ কারণে জীবনের ঝুঁকি রয়েছে এমন সব স্থাপনায় এই কার্যক্রম চালু থাকবে।
ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স অধিদফতর কর্তৃক চিহ্নিত ঝুঁকিপূর্ণ ভবনের তালিকা:
ঢাকার অতি ঝুঁকিপূর্ণ ভবন
১. সুকন্যা টাওয়ার, ২০ তলা আবাসিক ভবন, ৩৫ মিরপুর রোড।
২. গোল্ডেন টাওয়ার, এলিফ্যান্ট রোড, নিউ মার্কেট।
৩. হাজী মিলন টাওয়ার, সিদ্দিকবাজার।
৪. বঙ্গবাজার কমপ্লেক্স, গুলিস্তান।
৫. নূর ম্যানশন গাউছিয়া মার্কেট, এলিফ্যান্ট রোড।
৬. সালাউদ্দিন স্পেশালাইজড হাসপাতাল, ওয়ারী।
৭. রাজ্জাক শপিং কমপ্লেক্স, মগবাজার।
৮. গুলফিশান ও আড়ং কমপ্লেক্স, মগবাজার।
৯. ছায়ানীড় আবাসিক ভবন, সাত রাস্তা।
১০. নয়ামাটি মার্কেট।
১১. রহমতউল্লাহ ম্যানশন, পাটুয়াটুলী রোড, সদরঘাট।
১২. খাঁন প্লাজা, ইসলামপুর রোড।
১৩. লায়ন টাওয়ার, ইসলামপুর রোড।
১৪. ইস্টবেঙ্গল মার্কেট, চিত্তরঞ্জন রোড।
১৫. মায়াকাটারা মার্কেট, চিত্তরঞ্জন রোড।
সাভারের ঝুঁকিপূর্ণ ভবন
১. জাতীয় দৃষ্টিপ্রতিবন্ধী সংস্থা শপিং কমপ্লেক্স, সাভার বাসস্ট্যান্ড।
২. হেমায়েতপুর সুপার মার্কেট।
৩. সাভার সিটি টাওয়ার, ডি/২৫ তালবাগ, সাভার।
৪. বিসমিল্লাহ টাওয়ার, ৯/১০ পার্বতীনগর, থানা রোড।
৫. চৌরাঙ্গী সুপার মার্কেট, সাভার বাসস্ট্যান্ড।
নারায়ণগঞ্জের ঝুঁকিপূর্ণ ভবন
১. নয়ামাটি মার্কেট, ডিআইটি, বঙ্গবন্ধু রোড।
২. গাউছিয়া মার্কেট, রূপগঞ্জ। ৩. দেওভোগ মার্কেট।
৪. হোশিয়ারি মার্কেট, উকিলপাড়া।
৫. আল জয়নাল প্লাজা, টানবাজার।
৬. রিভারভিউ কমপ্লেক্স, টান বাজার
৭. টর্কিড প্লাজা, নয়ামাটি।
৮. দেলোয়ার টাওয়ার, সিরাজউদ্দৌলা রোড।
৯. জাকির টাওয়ার, সিরাজউদ্দৌলা রোড।
১০. হাজী নূরউদ্দিন টাওয়ার, পুলিশ লাইন।
১১. আল হাকিম টাওয়ার, চাষাড়া।
১২. মার্ক টাওয়ার, চাষাড়া।
গাজীপুরের ঝুঁকিপূর্ণ ভবন:
১. ওয়াসিফ নিট কম্পোজিট লি., ভোগড়া।
২. সাসটেক্স বিডি লি., চান্দনা, চৌরাস্তা।
৩. মে ফ্যাশন লি., চান্দনা, চৌরাস্তা।
৪. শাপলা ম্যানশন, চান্দনা, চৌরাস্তা।
৫. রহমান শপিংমল, চান্দনা, চৌরাস্তা।
৬. সোনালী অর্কিড, টঙ্গী বাজার।
৭. হাজী মার্কেট, টঙ্গী বাজার।
এসব মার্কেট ও স্থাপনার মালিককে বারবার বলার পরও কর্তৃপক্ষ নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে কোনও পদক্ষেপ নেয়নি বলে দাবি করেন শাকিল নেওয়াজ। ভবিষ্যতে প্রয়োজন হলে এসব প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে মামলা করারও পরিকল্পনা রয়েছে অধিদফতরের।
COMMENTS