আসন্ন ইংল্যান্ড বিশ্বকাপে মাশরাফি মর্তুজাকে সেরা অধিনায়ক হিসেবে উল্লেখ করেছেন পাকিস্তানের সাবেক স্পিডস্টার শোয়েব আখতার। অসামান্য নেতৃত্বগুণে পুরো দলকে এক সুতোয় গেঁথে বাংলাদেশ ক্রিকেটকে নতুন উচ্চতায় নিয়ে গেছেন মাশরাফি বলেও জানিয়েছেন সাবেক এ তারকা। পাকিস্তানের টিভি চ্যানেল পিটিভি স্পোর্টসের ‘গেম অন হায়’ নামের অনুষ্ঠানে প্যানেল আলোচনায় এ কথা বলেন শোয়েব। এ অনুষ্ঠানে আলোচক প্যানেলে আরো ছিলেন সাবেক পাকিস্তান অধিনায়ক রশিদ লতিফ ও সাবেক পেসার মোহাম্মদ ওয়াসিম।
অভিজ্ঞতা ও নেতৃত্বগুণ এ দুটো জায়গায় বাকিদের পেছনে ফেলেছেন মাশরাফি বলে অভিমত ব্যক্ত করেন ‘গেম অন হায়’ অনুষ্ঠানটির আলোচকরা। শোয়েবের ভাষায়, ‘আমার মতে, এবারের ইংল্যান্ড বিশ্বকাপে সেরা অধিনায়ক মাশরাফি।’ তবে বাংলাদেশকে সতর্কও করে তিনি বলেছেন, ‘বাংলাদেশের কোনোভাবেই উচ্চাভিলাষী হওয়া চলবে না। তবেই তারা বিশ্বকাপে ভালো করবে।’
অভিজ্ঞতার দিক থেকে প্লেয়ার ও অধিনায়ক হিসেবে মাশরাফির কাছাকাছিও কেউ নেই। ২০০৩ সালের বিশ্বকাপে প্রথম অংশ নেন মাশরাফি। ওই বিশ্বকাপে খেলা ক্রিস গেইলই একমাত্র ক্রিকেটার, যিনি আছেন এবারের বিশ্বকাপ স্কোয়াডে। প্লেয়ার হিসেবে এটা মাশরাফির চতুর্থ বিশ্বকাপ। ইনজুরির কারণে ঘরের মাঠে ২০১১ বিশ্বকাপে খেলতে পারেননি বর্তমান বাংলাদেশ অধিনায়ক। এ নিয়ে টানা দ্বিতীয়বারের মতো বাংলাদেশ দলকে নেতৃত্ব দিচ্ছেন মাশরাফি। বলা বাহুল্য, বাকি নয় দলের সব অধিনায়কই এবারের আসরে নেতৃত্ব দিচ্ছেন প্রথমবারের মতো। সব কথার এক কথা, প্লেয়ার ও অধিনায়ক হিসেবে অভিজ্ঞতার জায়গাটিতে মাশরাফির চেয়ে পেছনে বাকি অধিনায়করা।
পিটিভি স্পোর্টসের প্রোগ্রামে শোয়েব আখতারের কথার সঙ্গে একমত পোষণ করেছেন রশিদ লতিফও। বাংলাদেশের প্রশংসা করতে গিয়ে সাবেক এ পাকিস্তান অধিনায়ক বলেন, ‘২০১৪ সাল থেকেই দারুণ ক্রিকেট খেলছে বাংলাদেশ। ওয়ানডে ক্রিকেটে দলটি ঘরের মাঠে পাকিস্তান, ভারত, দক্ষিণ আফ্রিকার মতো দলকে হারিয়েছে। ২০১৫ সালের বিশ্বকাপে তারা বিদায় করে দিয়েছিল ইংল্যান্ডকে।’
মোহাম্মদ ওয়াসিম বলেন, ‘হার-জিত খেলারই অংশ। তবে কয়েক বছর ধরেই অসাধারণ ক্রিকেট খেলছে বাংলাদেশ দল।’
মাশরাফিরা বিশ্বকাপ মিশন শুরু করবে আগামী ২ জুন থেকে। প্রথম ম্যাচের প্রতিপক্ষ শক্তিশালী দক্ষিণ আফ্রিকা।
স্পোর্টসউইকি
অভিজ্ঞতা ও নেতৃত্বগুণ এ দুটো জায়গায় বাকিদের পেছনে ফেলেছেন মাশরাফি বলে অভিমত ব্যক্ত করেন ‘গেম অন হায়’ অনুষ্ঠানটির আলোচকরা। শোয়েবের ভাষায়, ‘আমার মতে, এবারের ইংল্যান্ড বিশ্বকাপে সেরা অধিনায়ক মাশরাফি।’ তবে বাংলাদেশকে সতর্কও করে তিনি বলেছেন, ‘বাংলাদেশের কোনোভাবেই উচ্চাভিলাষী হওয়া চলবে না। তবেই তারা বিশ্বকাপে ভালো করবে।’
অভিজ্ঞতার দিক থেকে প্লেয়ার ও অধিনায়ক হিসেবে মাশরাফির কাছাকাছিও কেউ নেই। ২০০৩ সালের বিশ্বকাপে প্রথম অংশ নেন মাশরাফি। ওই বিশ্বকাপে খেলা ক্রিস গেইলই একমাত্র ক্রিকেটার, যিনি আছেন এবারের বিশ্বকাপ স্কোয়াডে। প্লেয়ার হিসেবে এটা মাশরাফির চতুর্থ বিশ্বকাপ। ইনজুরির কারণে ঘরের মাঠে ২০১১ বিশ্বকাপে খেলতে পারেননি বর্তমান বাংলাদেশ অধিনায়ক। এ নিয়ে টানা দ্বিতীয়বারের মতো বাংলাদেশ দলকে নেতৃত্ব দিচ্ছেন মাশরাফি। বলা বাহুল্য, বাকি নয় দলের সব অধিনায়কই এবারের আসরে নেতৃত্ব দিচ্ছেন প্রথমবারের মতো। সব কথার এক কথা, প্লেয়ার ও অধিনায়ক হিসেবে অভিজ্ঞতার জায়গাটিতে মাশরাফির চেয়ে পেছনে বাকি অধিনায়করা।
পিটিভি স্পোর্টসের প্রোগ্রামে শোয়েব আখতারের কথার সঙ্গে একমত পোষণ করেছেন রশিদ লতিফও। বাংলাদেশের প্রশংসা করতে গিয়ে সাবেক এ পাকিস্তান অধিনায়ক বলেন, ‘২০১৪ সাল থেকেই দারুণ ক্রিকেট খেলছে বাংলাদেশ। ওয়ানডে ক্রিকেটে দলটি ঘরের মাঠে পাকিস্তান, ভারত, দক্ষিণ আফ্রিকার মতো দলকে হারিয়েছে। ২০১৫ সালের বিশ্বকাপে তারা বিদায় করে দিয়েছিল ইংল্যান্ডকে।’
মোহাম্মদ ওয়াসিম বলেন, ‘হার-জিত খেলারই অংশ। তবে কয়েক বছর ধরেই অসাধারণ ক্রিকেট খেলছে বাংলাদেশ দল।’
মাশরাফিরা বিশ্বকাপ মিশন শুরু করবে আগামী ২ জুন থেকে। প্রথম ম্যাচের প্রতিপক্ষ শক্তিশালী দক্ষিণ আফ্রিকা।
স্পোর্টসউইকি
COMMENTS