বুধবার বিকেলে সাবেক স্বামী বৈমানিক পারভেজ সানজারি, তার পরিবার এবং ইউএস বাংলা এয়ারলাইন্সের দুই কর্মকর্তার বিরুদ্ধে অভিযোগ তুলে ন্যায় বিচারের দাবিতে রাজধানীর একটি রেস্তোরাঁয় সংবাদ সম্মেলন করেন পপশিল্পী মিলা।
এ সময় মিলা অভিযোগ করেন, তার স্বামীর সঙ্গে অনেক মেয়ের অবৈধ সম্পর্ক ছিল। অভিনেত্রী নওশীন নাহরিন মৌ-এর সঙ্গেও ছিল তার অবৈধ সম্পর্ক। বিষয়টি জানতে পেরে তিনি ফোনও করেন নওশীনকে। সংবাদ সম্মেলনে সেই ফোন রেকর্ড সাংবাদিকদের শোনান মিলা।
তিনি বলেন, ‘নওশীন ও পারভেজ সানজারির কথোপকথনের কিছু রেকর্ড আমার হাতে আসে। এমন কিছু ছবিও দেখি, যা মুখে প্রকাশ করার মতো না। বিষয়টি দেখে, আমি নওশীনকে ফোন করি। তাকে অনুরোধও করেছি, কিন্তু সে আমার কোনো কথাই শোনেনি।’
এই পপতারকা জানান, তার সাবেক স্বামীর সঙ্গে নওশীনের অবৈধ সম্পর্কের বিষয়ে হিল্লোলকে (নওশীনের স্বামী) জানানোর পরও কোনো সুরাহা হয়নি। উল্টো বিষয়টি নিয়ে সাইবার ক্রাইমে মিলার বিরুদ্ধে অভিযোগ করেন নওশীন। পরে সাইবার ক্রাইম বিভাগ থেকে তাকে ফোনও করা হয়।
এদিকে মিলার প্রাক্তন স্বামী পারভেজ সানজারির সঙ্গে অভিনেত্রী নওশীনের ঘনিষ্ঠ আলাপচারিতার প্রকাশ্যে এসেছে।
মিলা জানান, তাদের বিচ্ছেদ হওয়ার আগেই নওশীনের সঙ্গে সানজারির মেলামেশা শুরু হয়। ফেসবুক মেসেঞ্জার ও হোয়াটসঅ্যাপে আপত্তিকর ছবি আদান-প্রদান করতো।
তিনি বলেন, সানজারি ছাড়া পাওয়ার পর আমি যখন পুনরায় সংসার চালিয়ে যাওয়ার জন্য চেষ্টা করছিলাম, তখন তার পরিবারের সসস্যরা আমার নামে বাজে কথা ছড়িয়ে নিজেদের অসহায় হিসেবে উপস্থাপন করছিলো। অথচ ভেতরে ভেতরে নওশীনের সঙ্গে এসব করে বেড়াচ্ছিলো সানজারি। একটা ছেলে কতটা খারাপ হতে পারে, একটা পরিবার কতটা খারাপ হতে পারে, তাদেরকে না দেখলে বুঝতাম না।
মিলা আরও বলেন, সানজারির মতো একটা দুশ্চরিত্র লোককে কীভাবে একটা এয়ারলাইন্স কোম্পানি এখনো চাকরিতে রেখেছে এবং প্রতিনিয়ত ওকে সমর্থন করছে! সে আমার জীবন নষ্ট করেছে, এখন আমাদের মিডিয়ার অন্য মেয়ের সংসার নষ্ট করতেছে। এসবের জন্য তার কঠোর বিচার হওয়া দরকার।
পারভেজ সানজারি ও নওশীনের আলাপচারিতার কিছু অংশ পাঠকদের জন্য দেয়া হলো…
সানজারি:
কী করো বেবি?
নওশীন: উঠে গেছো?
সানজারি: অনেক আগে। ইতোমধ্যে গলফ কোর্সে চলে এসেছি। সেক্সি একটা ছবি পাঠাও না।
নওশীন: সেক্সি চাও!
এরপর নওশীন তার কয়েকটি ছবি সানজারিকে পাঠান। এর আগেও তাদের মধ্যে ছবি বিনিময় হয়েছে। যেগুলোর অধিকাংশই একান্ত ব্যক্তিগত ছবি।
সানজারির সঙ্গে সম্পর্ক নিয়ে কথা বলার জন্য নওশীনের কাছে ফোন করেন মিলা। সেখানে তিনি নওশীনের কাছে জানতে চান, কীভাবে তিনি সানজারিকে চেনেন? জবাবে নওশীনের কাছ থেকে একাধিক রকমের উত্তর পান। একবার মিলার প্রাক্তন স্বামী হিসেবে চেনেন, আরেকবার একজন পাইলট হিসেবে চেনেন বলে উল্লেখ করেন নওশীন।
মিলার ভাষ্য, নওশীন তো পাইলট না। সুতরাং এমন কোনো সূত্র নেই যে, সানজারির সঙ্গে তার পরিচয় হতে পারে। নওশীনের নানা রকম জবাবেই বোঝা যায়, তাদের মধ্যকার সম্পর্ক কী এবং সেটা কীভাবে!
শুধু নওশীনই নয়, একটি বেসরকারি টেলিভিশন চ্যানেলের একজন নারী কর্মকর্তার সঙ্গেও সানজারির ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক রয়েছে। এছাড়া বিমানবাহিনীর বিভিন্ন কর্মকর্তাদের স্ত্রীদের সঙ্গেও তার শারীরিক মেলামেশা রয়েছে বলে জানান মিলা।
উল্লেখ্য, দশ বছর প্রেমের পর ২০১৭ সালের ১২ মে বিয়ে করেছিলেন মিলা ইসলাম ও পারভেজ সানজারি। আগে বিমানবাহিনীতে কাজ করলেও বর্তমানে সানজারি ইউএস বাংলা এয়ারলাইন্সে কর্মরত আছেন।
মিলার দাবি, সানজারির আজকের অবস্থানে আসার পেছনেও পুরো অবদান তার। মিলার সহযোগিতায়ই বিমানবাহিনী থেকে অব্যাহতি নিয়ে ইউএস বাংলায় আসেন পারভেজ সানজারি।
এ সময় মিলা অভিযোগ করেন, তার স্বামীর সঙ্গে অনেক মেয়ের অবৈধ সম্পর্ক ছিল। অভিনেত্রী নওশীন নাহরিন মৌ-এর সঙ্গেও ছিল তার অবৈধ সম্পর্ক। বিষয়টি জানতে পেরে তিনি ফোনও করেন নওশীনকে। সংবাদ সম্মেলনে সেই ফোন রেকর্ড সাংবাদিকদের শোনান মিলা।
তিনি বলেন, ‘নওশীন ও পারভেজ সানজারির কথোপকথনের কিছু রেকর্ড আমার হাতে আসে। এমন কিছু ছবিও দেখি, যা মুখে প্রকাশ করার মতো না। বিষয়টি দেখে, আমি নওশীনকে ফোন করি। তাকে অনুরোধও করেছি, কিন্তু সে আমার কোনো কথাই শোনেনি।’
এই পপতারকা জানান, তার সাবেক স্বামীর সঙ্গে নওশীনের অবৈধ সম্পর্কের বিষয়ে হিল্লোলকে (নওশীনের স্বামী) জানানোর পরও কোনো সুরাহা হয়নি। উল্টো বিষয়টি নিয়ে সাইবার ক্রাইমে মিলার বিরুদ্ধে অভিযোগ করেন নওশীন। পরে সাইবার ক্রাইম বিভাগ থেকে তাকে ফোনও করা হয়।
এদিকে মিলার প্রাক্তন স্বামী পারভেজ সানজারির সঙ্গে অভিনেত্রী নওশীনের ঘনিষ্ঠ আলাপচারিতার প্রকাশ্যে এসেছে।
মিলা জানান, তাদের বিচ্ছেদ হওয়ার আগেই নওশীনের সঙ্গে সানজারির মেলামেশা শুরু হয়। ফেসবুক মেসেঞ্জার ও হোয়াটসঅ্যাপে আপত্তিকর ছবি আদান-প্রদান করতো।
তিনি বলেন, সানজারি ছাড়া পাওয়ার পর আমি যখন পুনরায় সংসার চালিয়ে যাওয়ার জন্য চেষ্টা করছিলাম, তখন তার পরিবারের সসস্যরা আমার নামে বাজে কথা ছড়িয়ে নিজেদের অসহায় হিসেবে উপস্থাপন করছিলো। অথচ ভেতরে ভেতরে নওশীনের সঙ্গে এসব করে বেড়াচ্ছিলো সানজারি। একটা ছেলে কতটা খারাপ হতে পারে, একটা পরিবার কতটা খারাপ হতে পারে, তাদেরকে না দেখলে বুঝতাম না।
মিলা আরও বলেন, সানজারির মতো একটা দুশ্চরিত্র লোককে কীভাবে একটা এয়ারলাইন্স কোম্পানি এখনো চাকরিতে রেখেছে এবং প্রতিনিয়ত ওকে সমর্থন করছে! সে আমার জীবন নষ্ট করেছে, এখন আমাদের মিডিয়ার অন্য মেয়ের সংসার নষ্ট করতেছে। এসবের জন্য তার কঠোর বিচার হওয়া দরকার।
পারভেজ সানজারি ও নওশীনের আলাপচারিতার কিছু অংশ পাঠকদের জন্য দেয়া হলো…
সানজারি:
কী করো বেবি?
নওশীন: উঠে গেছো?
সানজারি: অনেক আগে। ইতোমধ্যে গলফ কোর্সে চলে এসেছি। সেক্সি একটা ছবি পাঠাও না।
নওশীন: সেক্সি চাও!
এরপর নওশীন তার কয়েকটি ছবি সানজারিকে পাঠান। এর আগেও তাদের মধ্যে ছবি বিনিময় হয়েছে। যেগুলোর অধিকাংশই একান্ত ব্যক্তিগত ছবি।
সানজারির সঙ্গে সম্পর্ক নিয়ে কথা বলার জন্য নওশীনের কাছে ফোন করেন মিলা। সেখানে তিনি নওশীনের কাছে জানতে চান, কীভাবে তিনি সানজারিকে চেনেন? জবাবে নওশীনের কাছ থেকে একাধিক রকমের উত্তর পান। একবার মিলার প্রাক্তন স্বামী হিসেবে চেনেন, আরেকবার একজন পাইলট হিসেবে চেনেন বলে উল্লেখ করেন নওশীন।
মিলার ভাষ্য, নওশীন তো পাইলট না। সুতরাং এমন কোনো সূত্র নেই যে, সানজারির সঙ্গে তার পরিচয় হতে পারে। নওশীনের নানা রকম জবাবেই বোঝা যায়, তাদের মধ্যকার সম্পর্ক কী এবং সেটা কীভাবে!
শুধু নওশীনই নয়, একটি বেসরকারি টেলিভিশন চ্যানেলের একজন নারী কর্মকর্তার সঙ্গেও সানজারির ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক রয়েছে। এছাড়া বিমানবাহিনীর বিভিন্ন কর্মকর্তাদের স্ত্রীদের সঙ্গেও তার শারীরিক মেলামেশা রয়েছে বলে জানান মিলা।
উল্লেখ্য, দশ বছর প্রেমের পর ২০১৭ সালের ১২ মে বিয়ে করেছিলেন মিলা ইসলাম ও পারভেজ সানজারি। আগে বিমানবাহিনীতে কাজ করলেও বর্তমানে সানজারি ইউএস বাংলা এয়ারলাইন্সে কর্মরত আছেন।
মিলার দাবি, সানজারির আজকের অবস্থানে আসার পেছনেও পুরো অবদান তার। মিলার সহযোগিতায়ই বিমানবাহিনী থেকে অব্যাহতি নিয়ে ইউএস বাংলায় আসেন পারভেজ সানজারি।
COMMENTS