সিঙ্গাপুরে মাউন্ট এলিজাবেথ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের শারীরিকভাবে সম্পূর্ণ সুস্থ হয়ে উঠেছেন। তার শরীরে লাগানো অ্যান্ডো ট্র্যাকিয়াল টিউব খুলে ফেলা হয়েছে,স্বাভাবীক চলাফেরা করছেন বলে জানিয়েছেন চিকিৎসকরা।
আজ সোমবার সকালে সিঙ্গাপুরে থাকা সেতু বিভাগের তথ্য কর্মকর্তা শেখ ওয়ালিদ ফয়েজ বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেছেন, ওবায়দুল কাদেরের ঘুমের ওষুধও আস্তে আস্তে কমিয়ে দিয়েছেন চিকিৎসকরা। তিনি স্বাভাবিক ভাবে চলাফেরা করতে পারছেন।
শেখ ওয়ালিদ ফয়েজ বলেন, অ্যান্ডো ট্র্যাকিয়াল টিউব খোলার পর বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিচালক এবং নিওরোলজিস্ট প্রফেসর ডা. আবু নাসার রিজভীর সঙ্গে ওবায়দুল কাদেরের কথা হয়েছে। তিনি সেতুমন্ত্রীর চিকিৎসার সমন্বয়ক হিসেবে রয়েছেন।
পরে স্থানীয় সময় দুপুর সাড়ে .৩টায় (বাংলাদেশ সময় দুপুর ১টা) মেডিকেল বোর্ডকে উদ্ধৃত করে হাসপাতালের লবিতে থাকা কাদেরের পরিবারের সদস্য ও অন্যান্যদের এ তথ্য জানান ড. রিজভী।
এ সময় অন্যদের মধ্যে কাদেরের স্ত্রী ইসরাতুন্নেসা কাদের, কাদেরের ছোটভাই বসুরহাট পৌরসভার মেয়র আব্দুল কাদের মীর্জা, সংসদ সদস্য শফিকুল ইসলাম শিমুল, আওয়ামী লীগ নেতা নাইমুজ্জামান মুক্তা প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
উল্লেখ্য যে, গত ৩ মার্চ ভোরে ফজরের নামাজের পর হঠাৎ শ্বাস-প্রশ্বাসে সমস্যা দেখা দিলে ওবায়দুল কাদেরকে বিএসএমএমইউতে ভর্তি করা হয়। প্রথমে নিবিড় পর্যবেক্ষণ কেন্দ্রে (আইসিইউ) নেওয়া হলেও পরে হাসপাতালের করোনারি কেয়ার ইউনিটে (সিসিইউ)রাখা হয় তাকে। পরে এনজিওগ্রামে কাদেরের হার্টে তিনটি ব্লক ধরা পড়ে।
অবস্থা কিছুটা স্থিতিশীল হলে গত ৪ মার্চ বিকেলে উন্নত চিকিৎসার জন্য এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে করে তাকে সিঙ্গাপুরের মাউন্ট এলিজাবেথ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সেদিন রাতেই একটি মেডিকেল বোর্ড গঠন করে ওবায়দুল কাদেরের চিকিৎসা শুরু করেন ওই হাসপাতালের চিকিৎসকরা।
আজ সোমবার সকালে সিঙ্গাপুরে থাকা সেতু বিভাগের তথ্য কর্মকর্তা শেখ ওয়ালিদ ফয়েজ বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেছেন, ওবায়দুল কাদেরের ঘুমের ওষুধও আস্তে আস্তে কমিয়ে দিয়েছেন চিকিৎসকরা। তিনি স্বাভাবিক ভাবে চলাফেরা করতে পারছেন।
শেখ ওয়ালিদ ফয়েজ বলেন, অ্যান্ডো ট্র্যাকিয়াল টিউব খোলার পর বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিচালক এবং নিওরোলজিস্ট প্রফেসর ডা. আবু নাসার রিজভীর সঙ্গে ওবায়দুল কাদেরের কথা হয়েছে। তিনি সেতুমন্ত্রীর চিকিৎসার সমন্বয়ক হিসেবে রয়েছেন।
পরে স্থানীয় সময় দুপুর সাড়ে .৩টায় (বাংলাদেশ সময় দুপুর ১টা) মেডিকেল বোর্ডকে উদ্ধৃত করে হাসপাতালের লবিতে থাকা কাদেরের পরিবারের সদস্য ও অন্যান্যদের এ তথ্য জানান ড. রিজভী।
এ সময় অন্যদের মধ্যে কাদেরের স্ত্রী ইসরাতুন্নেসা কাদের, কাদেরের ছোটভাই বসুরহাট পৌরসভার মেয়র আব্দুল কাদের মীর্জা, সংসদ সদস্য শফিকুল ইসলাম শিমুল, আওয়ামী লীগ নেতা নাইমুজ্জামান মুক্তা প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
উল্লেখ্য যে, গত ৩ মার্চ ভোরে ফজরের নামাজের পর হঠাৎ শ্বাস-প্রশ্বাসে সমস্যা দেখা দিলে ওবায়দুল কাদেরকে বিএসএমএমইউতে ভর্তি করা হয়। প্রথমে নিবিড় পর্যবেক্ষণ কেন্দ্রে (আইসিইউ) নেওয়া হলেও পরে হাসপাতালের করোনারি কেয়ার ইউনিটে (সিসিইউ)রাখা হয় তাকে। পরে এনজিওগ্রামে কাদেরের হার্টে তিনটি ব্লক ধরা পড়ে।
অবস্থা কিছুটা স্থিতিশীল হলে গত ৪ মার্চ বিকেলে উন্নত চিকিৎসার জন্য এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে করে তাকে সিঙ্গাপুরের মাউন্ট এলিজাবেথ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সেদিন রাতেই একটি মেডিকেল বোর্ড গঠন করে ওবায়দুল কাদেরের চিকিৎসা শুরু করেন ওই হাসপাতালের চিকিৎসকরা।
COMMENTS