ডেস্ক।। নিকাব পরা ‘নিষিদ্ধ’ থাকার অভিযোগ তুলে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় প্রাইম ইউনিভার্সিটির কম্পিউটার সাইন্স এন্ড ইঞ্জিনিয়ারিং (সিএসই) বিভাগের ভর্তি বাতিলের আবেদন করেছেন এক শিক্ষার্থী। বিশ্ববিদ্যারয়টির রেজিস্ট্রার বরাবর করা তার এ সংক্রান্ত আবেদনপত্রটি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে। ওই শিক্ষার্থীর নাম নিলুফা ইয়াসমিন। তিনি প্রাইম ইউনিভার্সিটির সিএসই বিভাগে স্প্রিং ২০১৯ সেমিস্টারে পাঁচ নম্বর ব্যাচে ভর্তি হয়েছিলেন।
আবেদনপত্রে নিলুফা দাবি করেছেন, ‘ভর্তির পর জানতে পারি, ইউনিভার্সিটি ক্যাম্পাসের ভেতরে নিরাপত্তা বিঘ্নিত হওয়ার অযুহাতে মেয়েদের নিকাব পরা নিষিদ্ধ।’ বিষয়টিকে ‘ইসলামী মূল্যবোধের সঙ্গে সাংঘর্ষিক এবং পোশাক নির্বাচনে ব্যক্তি স্বাধীনতার হস্তক্ষেপের শামিল’ বলে উল্লেখ করেছেন নিলুফা। এ কারণে ‘পর্দা পালনে শিথিলতা প্রদর্শনে অপারগ’ জানিয়ে ভর্তি বাতিলের আবেদন করেছেন।
গত ১১ মার্চ নিলুফা তার আবেদনপত্রটি রেজিস্ট্রার মোহাম্মদ আবদুল জব্বারের দপ্তরে জমা দেন। রেজিস্ট্রারের ব্যক্তিগত সহকারী জসিম উদ্দিন সীমান্ত তা গ্রহন করেন।
আজ ১২ এপ্রিল, শুক্রবার দুপুরে যোগাযোগ করা হলে জসিম উদ্দিন সীমান্ত প্রথমে তাদের ক্যাম্পাসে যেতে বলেন। পরে কথা বলার এক পর্যায়ে তিনি আবেদনপত্রটি গ্রহনের বিষয়টি স্বীকার করেন। তিনি বাংলা’কে বলেন, পর্দা করার বিষয়ে কোনো বাধা নেই। তবে নিরাপত্তার কারণে মুখ খোলা রাখার নিয়ম করা হয়েছে। মুখ ঢাকা থাকলে সেই সুযোগে কেউ অঘটনও ঘটাতে পারে। তা ছাড়া ক্লাস ও পরীক্ষার জন্যও মুখ খোলা রাখা দরকার। না হলে তো চেনা যাবে না।
রেজিস্ট্রার আবদুল জব্বারের সঙ্গে কথা বলা সম্ভব হয়নি। এ ব্যাপারে তার ব্যক্তিগত সহকারী জসিম উদ্দিন সীমান্ত বলেন, ‘স্যার এখন মিটিংয়ে আছেন।’
আবেদনপত্রে নিলুফা দাবি করেছেন, ‘ভর্তির পর জানতে পারি, ইউনিভার্সিটি ক্যাম্পাসের ভেতরে নিরাপত্তা বিঘ্নিত হওয়ার অযুহাতে মেয়েদের নিকাব পরা নিষিদ্ধ।’ বিষয়টিকে ‘ইসলামী মূল্যবোধের সঙ্গে সাংঘর্ষিক এবং পোশাক নির্বাচনে ব্যক্তি স্বাধীনতার হস্তক্ষেপের শামিল’ বলে উল্লেখ করেছেন নিলুফা। এ কারণে ‘পর্দা পালনে শিথিলতা প্রদর্শনে অপারগ’ জানিয়ে ভর্তি বাতিলের আবেদন করেছেন।
গত ১১ মার্চ নিলুফা তার আবেদনপত্রটি রেজিস্ট্রার মোহাম্মদ আবদুল জব্বারের দপ্তরে জমা দেন। রেজিস্ট্রারের ব্যক্তিগত সহকারী জসিম উদ্দিন সীমান্ত তা গ্রহন করেন।
আজ ১২ এপ্রিল, শুক্রবার দুপুরে যোগাযোগ করা হলে জসিম উদ্দিন সীমান্ত প্রথমে তাদের ক্যাম্পাসে যেতে বলেন। পরে কথা বলার এক পর্যায়ে তিনি আবেদনপত্রটি গ্রহনের বিষয়টি স্বীকার করেন। তিনি বাংলা’কে বলেন, পর্দা করার বিষয়ে কোনো বাধা নেই। তবে নিরাপত্তার কারণে মুখ খোলা রাখার নিয়ম করা হয়েছে। মুখ ঢাকা থাকলে সেই সুযোগে কেউ অঘটনও ঘটাতে পারে। তা ছাড়া ক্লাস ও পরীক্ষার জন্যও মুখ খোলা রাখা দরকার। না হলে তো চেনা যাবে না।
রেজিস্ট্রার আবদুল জব্বারের সঙ্গে কথা বলা সম্ভব হয়নি। এ ব্যাপারে তার ব্যক্তিগত সহকারী জসিম উদ্দিন সীমান্ত বলেন, ‘স্যার এখন মিটিংয়ে আছেন।’
COMMENTS