চট্টগ্রামের লোহাগাড়ায় হাত-পা বেঁধে স্কুলছাত্রীকে ধর্ষণের ঘটনায় অভিযুক্ত সাইফুল ইসলাম র্যাবের সঙ্গে কথিত ‘বন্দুকযুদ্ধে’ নিহত হয়েছে। সাইফুলের বাড়িও একই এলাকায়। তিনি উত্তর আমিরাবাদ পূর্ব মুহুরি পাড়ার আব্দুস সোবহানের ছেলে।
সোমবার (২৯ এপ্রিল) ভোর সাড়ে ৪টার দিকে উপজেলার উত্তর আমিাবাদ এলাকায় এ বন্দুকযুদ্ধের ঘটনা ঘটেছে। বিষয়টি জানিয়েছেন র্যাবের চট্টগ্রাম জোনের সহকারি পরিচালক এএসপি মো.মাশকুর রহমান। তিনি বলেন, ধর্ষক সাইফুলকে গ্রেফতারের জন্য গেলে তার সঙ্গে র্যাবের টহল দলের গোলাগুলি হয়। পরে ঘটনাস্থল থেকে সাইফুলের গুলিবিদ্ধ লাশ এবং ২ টি অস্ত্র ও ২৪ রাউন্ড গুলি উদ্ধার করা হয়।
প্রসঙ্গত, ১২ এপ্রিল উপজেলার উত্তর আমিরাবাদ এলাকায় কোচিং সেন্টারের শিক্ষক কর্তৃক হাত-পা বেঁধে নবম শ্রেণির এক ছাত্রীকে (১৫) ধর্ষণ করার অভিযোগ উঠেছে। ওই ছাত্রীর চিৎকারে পাশের প্রতিবেশীরা এসে তাকে মুমূর্ষ অবস্থায় উদ্ধার করে। চিকিৎসার জন্য তাকে পাঠানো হয় চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ওয়ান স্টপ ক্রাইসিস সেন্টারে। ১৯ এপ্রিল মেয়েটি হাসপাতাল থেকে রিলিজ নেন। গত ১৫ এপ্রিল ওয়ান স্টপ ক্রাইসিস সেন্টারের সহযোগিতায় লোহাগাড়া থানায় মেয়েটির মা বাদী হয়ে মামলা করেন।
প্রসঙ্গত, ১২ এপ্রিল উপজেলার উত্তর আমিরাবাদ এলাকায় কোচিং সেন্টারের শিক্ষক কর্তৃক হাত-পা বেঁধে নবম শ্রেণির এক ছাত্রীকে (১৫) ধর্ষণ করার অভিযোগ উঠেছে। ওই ছাত্রীর চিৎকারে পাশের প্রতিবেশীরা এসে তাকে মুমূর্ষ অবস্থায় উদ্ধার করে। চিকিৎসার জন্য তাকে পাঠানো হয় চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ওয়ান স্টপ ক্রাইসিস সেন্টারে। ১৯ এপ্রিল মেয়েটি হাসপাতাল থেকে রিলিজ নেন। গত ১৫ এপ্রিল ওয়ান স্টপ ক্রাইসিস সেন্টারের সহযোগিতায় লোহাগাড়া থানায় মেয়েটির মা বাদী হয়ে মামলা করেন।
COMMENTS