ঢাকার রামকৃষ্ণ মিশন উচ্চ বিদ্যালয়ে নবম শ্রেণির বাংলা প্রথম পত্রের বহু নির্বাচনি প্রশ্নপত্রে একটি প্রশ্ন, ‘বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের পিতার নাম কী?’ প্রশ্নটির সম্ভাব্য যে চারটি উত্তর দেওয়া হয়েছে, তার মধ্যে রয়েছে তার একটি ‘মিয়া কালিফা’। আরেকটি প্রশ্নে জানতে চাওয়া হয়েছে, ‘আম-আটির-ভেঁপু’ কার রচিত?’ (প্রশ্নপত্রে আঁটি বানানে চন্দ্রবিন্দু নেই)। এই প্রশ্নের সম্ভাব্য উত্তরের একটি নাম সানি লিয়ন।
মিয়া কালিফা (খলিফা) ও সানি লিয়ন দুজনই পর্ন তারকা। প্রথমজন এখনো কাজ করেন। অন্যজন সাবেক। তিনি এখন বলিউডের অভিনেত্রী। ১৭ এপ্রিল, বুধবার এমন প্রশ্নপত্রেই বাংলা প্রথম পত্রের পরীক্ষা নিয়েছে রামকৃষ্ণ মিশন উচ্চ বিদ্যালয়। প্রশ্নপত্রের ছবি এরই মধ্যে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে। পর্ন তারকার নাম ছাড়াও বেশ কিছু বানান ভুল ও অদ্ভুত সম্ভাব্য উত্তর রয়েছে প্রশ্নপত্রে।
রামকৃষ্ণ মিশন উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক জয় প্রকাশ সরকার এ বিষয়ে বলেন, ‘এটি অনিচ্ছাকৃত ভুল। আমরা বিষয়টি সম্পর্কে অবগত ছিলাম না।’ ফেসবুক ব্যবহার না করায় বিষয়টি আগে জানতে পারেননি বলে জানান প্রধান শিক্ষক। তিনি বলেন, ‘আজ অভিযুক্ত শিক্ষককে নিয়ে আমরা মিটিং করেছি। শিগগিরই তার বিরুদ্ধে কঠিন ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
বিদ্যালয়ের বাংলা বিষয়ের শিক্ষক শংকর চক্রবর্তী প্রশ্নপত্রটি তৈরি করেছেন। তিনি বলেন, ‘এটি মানবিক ভুল। আমি বুঝতেই পারিনি এটি এমন বিতর্ক তৈরি করবে। প্রধান শিক্ষকের পায়ে ধরে আমি ক্ষমা চেয়েছি। আর কখনো এমন ভুল হবে না।’ উৎস: বাংলারিপোর্ট।
মিয়া কালিফা (খলিফা) ও সানি লিয়ন দুজনই পর্ন তারকা। প্রথমজন এখনো কাজ করেন। অন্যজন সাবেক। তিনি এখন বলিউডের অভিনেত্রী। ১৭ এপ্রিল, বুধবার এমন প্রশ্নপত্রেই বাংলা প্রথম পত্রের পরীক্ষা নিয়েছে রামকৃষ্ণ মিশন উচ্চ বিদ্যালয়। প্রশ্নপত্রের ছবি এরই মধ্যে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে। পর্ন তারকার নাম ছাড়াও বেশ কিছু বানান ভুল ও অদ্ভুত সম্ভাব্য উত্তর রয়েছে প্রশ্নপত্রে।
রামকৃষ্ণ মিশন উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক জয় প্রকাশ সরকার এ বিষয়ে বলেন, ‘এটি অনিচ্ছাকৃত ভুল। আমরা বিষয়টি সম্পর্কে অবগত ছিলাম না।’ ফেসবুক ব্যবহার না করায় বিষয়টি আগে জানতে পারেননি বলে জানান প্রধান শিক্ষক। তিনি বলেন, ‘আজ অভিযুক্ত শিক্ষককে নিয়ে আমরা মিটিং করেছি। শিগগিরই তার বিরুদ্ধে কঠিন ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
বিদ্যালয়ের বাংলা বিষয়ের শিক্ষক শংকর চক্রবর্তী প্রশ্নপত্রটি তৈরি করেছেন। তিনি বলেন, ‘এটি মানবিক ভুল। আমি বুঝতেই পারিনি এটি এমন বিতর্ক তৈরি করবে। প্রধান শিক্ষকের পায়ে ধরে আমি ক্ষমা চেয়েছি। আর কখনো এমন ভুল হবে না।’ উৎস: বাংলারিপোর্ট।
COMMENTS