সৌদি আরবে কোনো স্পন্সর ছাড়াই মিলবে রেসিডেন্সি গ্রিন কার্ড। বুধবার (১৫ মে) সৌদি আরবের শুরা কাউন্সিল এ পরিকল্পনায় অনুমোদন দেয়। এর উদ্দেশ্য বিদেশি উদ্যোক্তা ও বিনিয়োগকারীদের আকৃষ্ট করা। বিভিন্ন দেশের নাগরিকদের পাশাপাশি বাংলাদেশিরাও এর সুবিধা পাবেন।
বিদেশি উদ্যোক্তা ও বিনিয়োগকারীদের আকৃষ্ট করতে বুধবার সৌদি আরবের শুরা কাউন্সিলে প্রিভিলেজড আকামা সিস্টেম নামে একটি পরিকল্পনার অনুমোদন দেয়া হয়। এর ফলে কোনো স্পন্সর ছাড়াই সৌদি আরবে চালু হচ্ছে রেসিডেন্সি গ্রিন কার্ড।
নতুন পরিকল্পনা বাস্তবায়ন হলে বিদেশি দক্ষ শ্রমিক এবং ব্যবসায়ীরা এর সুবিধা ভোগ করতে পারবে। এমন খবরে উচ্ছ্বসিত প্রবাসী বাংলাদেশিরাও।
প্রবাসীরা বলেন, সৌদি সরকার স্পন্সর ছাড়াই গ্রিন কার্ডের ব্যবস্থা করছেন এটা আমাদের জন্য অনেক ভালো। যে প্রবাসীরা সৌদিতে ব্যবসা করছে তাদের জন্য বেশি সুযোগ সৃষ্টি হবে এতে।
বিদ্যমান আকামা ব্যবস্থায় রেসিডেন্সিয়াল পারমিটের জন্য একজন স্পন্সর বা নিয়োগকর্তার অনুমতি জরুরি। তবে, নতুন ব্যবস্থায় এসবের দরকার হবে না। কিন্তু এ সুবিধার জন্য নির্দিষ্ট ফি দিতে হবে।
দুই ক্যাটাগরিতে রেসিডেন্সি গ্রিন কার্ড দেয়া হবে। একটি স্থায়ী এবং অন্যটি অস্থায়ী। এর জন্য বৈধ অভিবাসীর- ক্রেডিট কার্ড, হেলথ কার্ড এবং পাসপোর্ট থাকতে হবে। সৌদি যুবরাজ মুহাম্মদ বিন সালমানের ভিশন ২০৩০ বাস্তবায়নের অংশ হিসেবে সৌদি আরবে এ সুবিধা দেয়া হচ্ছে।
বিদেশি উদ্যোক্তা ও বিনিয়োগকারীদের আকৃষ্ট করতে বুধবার সৌদি আরবের শুরা কাউন্সিলে প্রিভিলেজড আকামা সিস্টেম নামে একটি পরিকল্পনার অনুমোদন দেয়া হয়। এর ফলে কোনো স্পন্সর ছাড়াই সৌদি আরবে চালু হচ্ছে রেসিডেন্সি গ্রিন কার্ড।
নতুন পরিকল্পনা বাস্তবায়ন হলে বিদেশি দক্ষ শ্রমিক এবং ব্যবসায়ীরা এর সুবিধা ভোগ করতে পারবে। এমন খবরে উচ্ছ্বসিত প্রবাসী বাংলাদেশিরাও।
প্রবাসীরা বলেন, সৌদি সরকার স্পন্সর ছাড়াই গ্রিন কার্ডের ব্যবস্থা করছেন এটা আমাদের জন্য অনেক ভালো। যে প্রবাসীরা সৌদিতে ব্যবসা করছে তাদের জন্য বেশি সুযোগ সৃষ্টি হবে এতে।
বিদ্যমান আকামা ব্যবস্থায় রেসিডেন্সিয়াল পারমিটের জন্য একজন স্পন্সর বা নিয়োগকর্তার অনুমতি জরুরি। তবে, নতুন ব্যবস্থায় এসবের দরকার হবে না। কিন্তু এ সুবিধার জন্য নির্দিষ্ট ফি দিতে হবে।
দুই ক্যাটাগরিতে রেসিডেন্সি গ্রিন কার্ড দেয়া হবে। একটি স্থায়ী এবং অন্যটি অস্থায়ী। এর জন্য বৈধ অভিবাসীর- ক্রেডিট কার্ড, হেলথ কার্ড এবং পাসপোর্ট থাকতে হবে। সৌদি যুবরাজ মুহাম্মদ বিন সালমানের ভিশন ২০৩০ বাস্তবায়নের অংশ হিসেবে সৌদি আরবে এ সুবিধা দেয়া হচ্ছে।
COMMENTS