গাজীপুর মহানগরীর পুবাইল থানার সমরসিংহ এলাকার নাগদা ব্রীজ সংলগ্ন অবৈধ ভাবে গড়ে উঠা (নাম বিহীন) পুরাতন ব্যাটারি গলিয়ে সিসা তৈরী কারখানা বুধবার রাতে বন্ধ করে দিয়েছে পুলিশ। এসময় পুলিশ কারখানার ম্যানেজার ও মেশিনপত্রসহ দু’জনকে আটক করে। আটকরা হলো- কারখানা ম্যানেজার, হাসান (৩০) ও শ্রমিক বিপ্লব (২৭)।
পূবাইল থানার ইন্সপেক্টর অপারেশন খন্দকার হাসানাত জানান, সিসা তৈরীর কারখানার বিষাক্ত বাতাসে স্থানীয়রা অতিষ্ঠ হয়ে উঠেন। পরে স্থানীয়দের বিক্ষোভের কারণে গত ২০ ফেব্রুয়ারি অবৈধ কারখানাটি বন্ধ হয়ে যায়। দুই মাস না যেতেই ফের কারখানটি চালু করা হয়। স্থানীয়দের অভিযোগের প্রেক্ষিতে বুধবার রাতে অভিযান চালিয়ে কারখানাটি বন্ধ করে দেয়া হয়। এ সময় কারখানার ম্যানেজার হাসান ও শ্রমিক বিপ্লবকে আটক করা হয়।
ঘটনাস্থলে গেলে স্থানীয় বাসিন্দা আবুল কালাম জানান, রাজধানীর উত্তরখান থানার শাহ কবীর মাজার এলাকার রমজান আলীর জমি ভাড়া নিয়ে প্রায় এক বছর যাবত সীসা কারখানা চালু হয়। ওই ফ্যাক্টরীর গলিত সিসার গ্যাস ও কেমিক্যালে আক্রান্ত ঘাস খেয়ে ১৫-২০টি গরু-ছাগল মারা যায় এবং ব্যাপক ফসল হানির ঘটনা ঘটে।
কারখানাটির উৎপাদন শুরু হলে এর বিষাক্ত বাতাসে শিশুসহ সর্ব সাধারণের ডায়রিয়া, শ্বাসকষ্ট, বমি মাথা ঘুরানো সহ বিভিন্ন উপসর্গ দেখা দেয়। গত ফেব্রুয়ারি মাসে স্থানীয় বুদাই চন্দ্র দাসের স্ত্রী বিশাখা রানী দাস (৪০) শ্বাসকষ্টে মারা গেলে এলাকাবাসী সিসা কারখানা বন্ধে বিক্ষোভে ফেটে পড়েন। তাদের বিক্ষোভের কারণে ওই মাসে কারখানাটি বন্ধ হয়ে যায়।
পূবাইল থানার ইন্সপেক্টর অপারেশন খন্দকার হাসানাত জানান, সিসা তৈরীর কারখানার বিষাক্ত বাতাসে স্থানীয়রা অতিষ্ঠ হয়ে উঠেন। পরে স্থানীয়দের বিক্ষোভের কারণে গত ২০ ফেব্রুয়ারি অবৈধ কারখানাটি বন্ধ হয়ে যায়। দুই মাস না যেতেই ফের কারখানটি চালু করা হয়। স্থানীয়দের অভিযোগের প্রেক্ষিতে বুধবার রাতে অভিযান চালিয়ে কারখানাটি বন্ধ করে দেয়া হয়। এ সময় কারখানার ম্যানেজার হাসান ও শ্রমিক বিপ্লবকে আটক করা হয়।
ঘটনাস্থলে গেলে স্থানীয় বাসিন্দা আবুল কালাম জানান, রাজধানীর উত্তরখান থানার শাহ কবীর মাজার এলাকার রমজান আলীর জমি ভাড়া নিয়ে প্রায় এক বছর যাবত সীসা কারখানা চালু হয়। ওই ফ্যাক্টরীর গলিত সিসার গ্যাস ও কেমিক্যালে আক্রান্ত ঘাস খেয়ে ১৫-২০টি গরু-ছাগল মারা যায় এবং ব্যাপক ফসল হানির ঘটনা ঘটে।
কারখানাটির উৎপাদন শুরু হলে এর বিষাক্ত বাতাসে শিশুসহ সর্ব সাধারণের ডায়রিয়া, শ্বাসকষ্ট, বমি মাথা ঘুরানো সহ বিভিন্ন উপসর্গ দেখা দেয়। গত ফেব্রুয়ারি মাসে স্থানীয় বুদাই চন্দ্র দাসের স্ত্রী বিশাখা রানী দাস (৪০) শ্বাসকষ্টে মারা গেলে এলাকাবাসী সিসা কারখানা বন্ধে বিক্ষোভে ফেটে পড়েন। তাদের বিক্ষোভের কারণে ওই মাসে কারখানাটি বন্ধ হয়ে যায়।
COMMENTS