গাজীপুর সিটি করপোরেশন এলাকার লাঘালিয়া গ্রাম। দেশের অন্যান্য গ্রামের মতোই সবুজ-শ্যামল লাঘালিয়া। গ্রামের মাঝ বরাবর সরু সড়ক। সড়কের দুই পাশে বিস্তীর্ণ ধানক্ষেত। দিগন্ত বিস্তৃত সবুজ ধানক্ষেত সড়ক ধরে চলাচলকারীদের চোখ জুড়িয়ে দেয়। সড়ক ধরে কাঁচা সবুজ ধান দেখতে দেখতে এগিয়ে যাওয়ার পথে চোখ আটকে যাবে একটি ক্ষেতে। আরে এটা তো সবুজ নয়, এ ক্ষেতের রঙ পুরোপুরি গাঢ় বেগুনি। শুরুতে মনে হবে, এটা বোধ হয় ধান নয়, অন্য কোনো শস্য। তবে আগ্রহ নিয়ে এগিয়ে গেলে বোঝা যাবে এটা চিরচেনা ধান। তবে পাতার রঙ সবুজের বদলে বেগুনি। পার্পল লিফ রাইস বা বেগুনি পাতার ব্যতিক্রমী এ ধান পুরো গাজীপুরে আলোড়ন সৃষ্টি করেছে। জেলার কৃষকরা এ জাতের ধান আবাদে আগ্রহী হয়ে উঠেছেন।
গাজীপুরের লাঘালিয়া গ্রামে বেগুনি পাতার ধান আবাদ করেছেন কৃষক নির্মল চন্দ্র। এবারের মৌসুমে মাত্র দুটো প্লটে ব্যতিক্রমী এ ধান আবাদ করেছেন নির্মল চন্দ্র। অল্প জমিতে আবাদ করলেও এরই মধ্যে সাড়া ফেলে দিয়েছেন তিনি। প্রতিদিন অসংখ্য মানুষ ভিন্ন রঙের এ ক্ষেত দেখতে আসছে। জেলার বিভিন্ন প্রান্ত থেকে আসছেন কৃষকরাও। আসছেন দেশের বিভিন্ন জেলা থেকেও। জানতে চাচ্ছেন বেগুনি পাতা ধান আবাদের উপায়। বীজ কীভাবে পাওয়া যাবে, আবাদ কীভাবে করা যাবে, কী পরিমাণ সার-কীটনাশক লাগবে, এ ধান আবাদ লাভজনক হবে কিনা—প্রতিদিনই এমন বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর দিতে হচ্ছে নির্মল চন্দ্রকে।
আলাপের শুরুতেই নির্মল চন্দ্রের কাছে জানতে চাইলাম, ব্যতিক্রমী এ ধান আবাদে আগ্রহী হলেন কেন? তিনি বলেন, কুমিল্লার একজন কৃষক বেগুনি পাতার ধান আবাদ করে সফলতা পেয়েছেন। তিনি বিদেশ থেকে এ জাতের ধানের বীজ সংগ্রহ করে এনেছেন। তাকে নিয়ে একটি জাতীয় দৈনিক পত্রিকায় ফিচার প্রকাশিত হয়েছে। ওই লেখা পড়ে ব্যতিক্রমী এ ধান নিয়ে আগ্রহী হয়ে উঠি। পরে গাজীপুর সদর উপজেলা কৃষি অফিসের মাধ্যমে ওই ব্যক্তির কাছ থেকে বীজ সংগ্রহ করে বেগুনি পাতার ধান আবাদ করি।
এ কাজে নির্মল চন্দ্রকে সরাসরি সহযোগিতা করেছেন গাজীপুর সদর উপজেলা কৃষি অফিসের উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা সানিয়া সুলতানা। তিনিই কৃমিল্লা থেকে নির্মল চন্দ্রকে বেগুনি পাতার ধানের ১৫০ গ্রাম বীজ সংগ্রহ করে দিয়েছেন। পরে এসব বীজ নির্মল চন্দ্র তার বাড়ির পাশের ক্ষেতে লাগিয়েছেন।
সানিয়া সুলতানা জানান, দেশে বেগুনি পাতার ধান আবাদ এবারই প্রথম নয়। এর আগে গাইবান্ধা, কুমিল্লা, ময়মনসিংহে এ জাতের ধান আবাদ হয়েছে। তবে গাজীপুরে এবারই প্রথম নির্মল চন্দ্রের ক্ষেতে এ জাতের ধান আবাদ হচ্ছে। গাঢ় বেগুনি রঙের ধান গাছ স্থানীয় কৃষকদের এ জাত সম্পর্কে আগ্রহী করে তুলেছে। তবে গাছের রঙ বেগুনি হলেও ধানের রঙ সোনালি। অন্য সব ধানের তুলনায় এটা একটু মোটা। পুষ্টিগুণ বেশি। উফশি জাতের এ ধানে রোগব্যাধি ও পোকার আক্রমণ কম হয়। ফলনও হয় তুলনামূলক বেশি। তাই বেগুনি পাতার ধান আবাদ বেশ লাভজনক।
বেগুনি পাতার ধান আবাদ সম্পর্কে নির্মল চন্দ্র বলেন, দুটি প্লটে বেগুনি পাতার ধানের বীজ লাগিয়েছিল। ধান লাগানোর পর জমিতে জৈব সার দিয়েছি। রাসায়নিক সারের মধ্যে সামান্য পরিমাণ এমওপি ও টিএসপি ব্যবহার করেছি। ক্ষেতে বাড়তি কোনো পরিচর্যার প্রয়োজন হচ্ছে না। ধানের রোগবালাই নেই বললেই চলে। এ কারণে কীটনাশক ব্যবহারের প্রয়োজন হয়নি। এখন ধান কাটার সময় হয়ে এসেছে। প্রতি বিঘা জমি থেকে ২৫-৩০ মণ ধান পাওয়ার আশা করছি।
তিনি জানান, বেগুনি পাতার ধানের জীবত্কাল খুব কম। তাই অল্প সময়ের মধ্যে এ ধান ঘরে তোলা যায়। ফলে মৌসুমের বাকি সময়টায় ওই জমিতে অন্য ফসল ফলানো সম্ভব হবে। চলতি মৌসুমে শিলাবৃষ্টি না হলে তিনি আরো বেশি ধান ঘরে তুলতে পারতেন।
ধানের ব্যতিক্রমী এ জাত সম্পর্কে নির্মল চন্দ্র বলেন, ধানের চারাগুলো একটু বড় হওয়ার পর থেকে বেগুনি রঙ ধারণ করে। ভিন্নধর্মী এ রঙই জাতটি নিয়ে মানুষের আগ্রহের মূল কারণ। বেগুনি রঙের কারণে গাজীপুরের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে প্রতিদিন কৃষকরা ছুটে আসছেন। চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, ময়মসসিংহ থেকেও কৃষকরা এসে বেগুনি রঙের ক্ষেত দেখে গেছেন। আবাদের জন্য প্রয়োজনীয় পরামর্শ নিয়েছেন। বীজ সংগ্রহের আগ্রহের কথা জানিয়েছেন।
নির্মল চন্দ্র আরো বলেন, কাটার পর অল্প কিছু ধান থেকে চাল সংগ্রহ করব। মূলত চালের স্বাদ বোঝার জন্য এটা করব। যদি খেতে সুস্বাদু হয়, তবে সংগ্রহ করা পুরো ধানই বীজ হিসেবে রেখে দেব। পরের মৌসুমে আরো বড় পরিসরে বেগুনি পাতার ধান আবাদ করব। বিএডিসির কর্মকর্তারা বেগুনি রঙের ক্ষেত দেখতে এসেছিলেন। তারাও ক্ষেতের সবটুকু ধান বীজ হিসেবে রেখে দেয়ার পরামর্শ দিয়েছেন।
ব্যতিক্রমী এ ধান নিয়ে কথা হলো বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইনস্টিটিউটের সাবেক মহাপরিচালক ও কৃষিবিজ্ঞানী ড. জীবন কৃষ্ণ বিশ্বাসের সঙ্গে। তিনি বলেন, বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইনস্টিটিউট অনেক আগেই বেগুনি পাতার ধান উদ্ভাবন করেছে। তবে মাঠপর্যায়ে বিস্তৃত পরিসরে এ জাতকে জনপ্রিয় করা এখনো সম্ভব হয়নি। কৃষিবিজ্ঞানীরা এ জাতের ধানকে পার্পেল চেক বলেন। ধান গাছে বিশেষ ধরনের ক্লোরোফিলের তারতম্যের কারণে এর রঙ বেগুনি হয়। বেগুনি পাতার ধান থেকে কালচে রঙের চাল পাওয়া গেলে এর পুষ্টিগুণ অন্যান্য চালের তুলনায় বেশি হবে।
গাজীপুর সদর উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা সাবিনা সুলতানা বলেন, বেগুনি পাতার ধান দেশে প্রথম গাইবান্ধা জেলায় আবাদ হয়। প্রতি হেক্টর জমি থেকে সাত টন ধান সংগ্রহ করা সম্ভব হয়েছিল। বর্তমানে গাজীপুরে নির্মল চন্দ্রের ক্ষেতে এ জাতের ধান পরীক্ষামূলকভাবে আবাদ করা হয়েছে। কৃষি দপ্তরের পক্ষ থেকে বীজ সংগ্রহ করে দেয়া হয়েছে। প্রয়োজনীয় সহায়তা ও পরামর্শ দেয়া হচ্ছে। এখন জেলার কৃষকদের মধ্যে এ জাতের ধান আবাদে আগ্রহ দেখা যাচ্ছে। এ জাতের ধানের পুষ্টিগুণ ও উপকারিতা সম্পর্কে তাদের কাছে তথ্য পৌঁছে দিতে হবে। বেগুনি পাতার ধান আবাদ বাড়াতে কৃষি দপ্তরের পক্ষ থেকে আগ্রহী কৃষকদের প্রয়োজনীয় পরামর্শ ও সহায়তা দেয়া হবে।
গাজীপুরের লাঘালিয়া গ্রামে বেগুনি পাতার ধান আবাদ করেছেন কৃষক নির্মল চন্দ্র। এবারের মৌসুমে মাত্র দুটো প্লটে ব্যতিক্রমী এ ধান আবাদ করেছেন নির্মল চন্দ্র। অল্প জমিতে আবাদ করলেও এরই মধ্যে সাড়া ফেলে দিয়েছেন তিনি। প্রতিদিন অসংখ্য মানুষ ভিন্ন রঙের এ ক্ষেত দেখতে আসছে। জেলার বিভিন্ন প্রান্ত থেকে আসছেন কৃষকরাও। আসছেন দেশের বিভিন্ন জেলা থেকেও। জানতে চাচ্ছেন বেগুনি পাতা ধান আবাদের উপায়। বীজ কীভাবে পাওয়া যাবে, আবাদ কীভাবে করা যাবে, কী পরিমাণ সার-কীটনাশক লাগবে, এ ধান আবাদ লাভজনক হবে কিনা—প্রতিদিনই এমন বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর দিতে হচ্ছে নির্মল চন্দ্রকে।
আলাপের শুরুতেই নির্মল চন্দ্রের কাছে জানতে চাইলাম, ব্যতিক্রমী এ ধান আবাদে আগ্রহী হলেন কেন? তিনি বলেন, কুমিল্লার একজন কৃষক বেগুনি পাতার ধান আবাদ করে সফলতা পেয়েছেন। তিনি বিদেশ থেকে এ জাতের ধানের বীজ সংগ্রহ করে এনেছেন। তাকে নিয়ে একটি জাতীয় দৈনিক পত্রিকায় ফিচার প্রকাশিত হয়েছে। ওই লেখা পড়ে ব্যতিক্রমী এ ধান নিয়ে আগ্রহী হয়ে উঠি। পরে গাজীপুর সদর উপজেলা কৃষি অফিসের মাধ্যমে ওই ব্যক্তির কাছ থেকে বীজ সংগ্রহ করে বেগুনি পাতার ধান আবাদ করি।
এ কাজে নির্মল চন্দ্রকে সরাসরি সহযোগিতা করেছেন গাজীপুর সদর উপজেলা কৃষি অফিসের উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা সানিয়া সুলতানা। তিনিই কৃমিল্লা থেকে নির্মল চন্দ্রকে বেগুনি পাতার ধানের ১৫০ গ্রাম বীজ সংগ্রহ করে দিয়েছেন। পরে এসব বীজ নির্মল চন্দ্র তার বাড়ির পাশের ক্ষেতে লাগিয়েছেন।
সানিয়া সুলতানা জানান, দেশে বেগুনি পাতার ধান আবাদ এবারই প্রথম নয়। এর আগে গাইবান্ধা, কুমিল্লা, ময়মনসিংহে এ জাতের ধান আবাদ হয়েছে। তবে গাজীপুরে এবারই প্রথম নির্মল চন্দ্রের ক্ষেতে এ জাতের ধান আবাদ হচ্ছে। গাঢ় বেগুনি রঙের ধান গাছ স্থানীয় কৃষকদের এ জাত সম্পর্কে আগ্রহী করে তুলেছে। তবে গাছের রঙ বেগুনি হলেও ধানের রঙ সোনালি। অন্য সব ধানের তুলনায় এটা একটু মোটা। পুষ্টিগুণ বেশি। উফশি জাতের এ ধানে রোগব্যাধি ও পোকার আক্রমণ কম হয়। ফলনও হয় তুলনামূলক বেশি। তাই বেগুনি পাতার ধান আবাদ বেশ লাভজনক।
বেগুনি পাতার ধান আবাদ সম্পর্কে নির্মল চন্দ্র বলেন, দুটি প্লটে বেগুনি পাতার ধানের বীজ লাগিয়েছিল। ধান লাগানোর পর জমিতে জৈব সার দিয়েছি। রাসায়নিক সারের মধ্যে সামান্য পরিমাণ এমওপি ও টিএসপি ব্যবহার করেছি। ক্ষেতে বাড়তি কোনো পরিচর্যার প্রয়োজন হচ্ছে না। ধানের রোগবালাই নেই বললেই চলে। এ কারণে কীটনাশক ব্যবহারের প্রয়োজন হয়নি। এখন ধান কাটার সময় হয়ে এসেছে। প্রতি বিঘা জমি থেকে ২৫-৩০ মণ ধান পাওয়ার আশা করছি।
তিনি জানান, বেগুনি পাতার ধানের জীবত্কাল খুব কম। তাই অল্প সময়ের মধ্যে এ ধান ঘরে তোলা যায়। ফলে মৌসুমের বাকি সময়টায় ওই জমিতে অন্য ফসল ফলানো সম্ভব হবে। চলতি মৌসুমে শিলাবৃষ্টি না হলে তিনি আরো বেশি ধান ঘরে তুলতে পারতেন।
ধানের ব্যতিক্রমী এ জাত সম্পর্কে নির্মল চন্দ্র বলেন, ধানের চারাগুলো একটু বড় হওয়ার পর থেকে বেগুনি রঙ ধারণ করে। ভিন্নধর্মী এ রঙই জাতটি নিয়ে মানুষের আগ্রহের মূল কারণ। বেগুনি রঙের কারণে গাজীপুরের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে প্রতিদিন কৃষকরা ছুটে আসছেন। চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, ময়মসসিংহ থেকেও কৃষকরা এসে বেগুনি রঙের ক্ষেত দেখে গেছেন। আবাদের জন্য প্রয়োজনীয় পরামর্শ নিয়েছেন। বীজ সংগ্রহের আগ্রহের কথা জানিয়েছেন।
নির্মল চন্দ্র আরো বলেন, কাটার পর অল্প কিছু ধান থেকে চাল সংগ্রহ করব। মূলত চালের স্বাদ বোঝার জন্য এটা করব। যদি খেতে সুস্বাদু হয়, তবে সংগ্রহ করা পুরো ধানই বীজ হিসেবে রেখে দেব। পরের মৌসুমে আরো বড় পরিসরে বেগুনি পাতার ধান আবাদ করব। বিএডিসির কর্মকর্তারা বেগুনি রঙের ক্ষেত দেখতে এসেছিলেন। তারাও ক্ষেতের সবটুকু ধান বীজ হিসেবে রেখে দেয়ার পরামর্শ দিয়েছেন।
ব্যতিক্রমী এ ধান নিয়ে কথা হলো বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইনস্টিটিউটের সাবেক মহাপরিচালক ও কৃষিবিজ্ঞানী ড. জীবন কৃষ্ণ বিশ্বাসের সঙ্গে। তিনি বলেন, বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইনস্টিটিউট অনেক আগেই বেগুনি পাতার ধান উদ্ভাবন করেছে। তবে মাঠপর্যায়ে বিস্তৃত পরিসরে এ জাতকে জনপ্রিয় করা এখনো সম্ভব হয়নি। কৃষিবিজ্ঞানীরা এ জাতের ধানকে পার্পেল চেক বলেন। ধান গাছে বিশেষ ধরনের ক্লোরোফিলের তারতম্যের কারণে এর রঙ বেগুনি হয়। বেগুনি পাতার ধান থেকে কালচে রঙের চাল পাওয়া গেলে এর পুষ্টিগুণ অন্যান্য চালের তুলনায় বেশি হবে।
গাজীপুর সদর উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা সাবিনা সুলতানা বলেন, বেগুনি পাতার ধান দেশে প্রথম গাইবান্ধা জেলায় আবাদ হয়। প্রতি হেক্টর জমি থেকে সাত টন ধান সংগ্রহ করা সম্ভব হয়েছিল। বর্তমানে গাজীপুরে নির্মল চন্দ্রের ক্ষেতে এ জাতের ধান পরীক্ষামূলকভাবে আবাদ করা হয়েছে। কৃষি দপ্তরের পক্ষ থেকে বীজ সংগ্রহ করে দেয়া হয়েছে। প্রয়োজনীয় সহায়তা ও পরামর্শ দেয়া হচ্ছে। এখন জেলার কৃষকদের মধ্যে এ জাতের ধান আবাদে আগ্রহ দেখা যাচ্ছে। এ জাতের ধানের পুষ্টিগুণ ও উপকারিতা সম্পর্কে তাদের কাছে তথ্য পৌঁছে দিতে হবে। বেগুনি পাতার ধান আবাদ বাড়াতে কৃষি দপ্তরের পক্ষ থেকে আগ্রহী কৃষকদের প্রয়োজনীয় পরামর্শ ও সহায়তা দেয়া হবে।
প্রতিবেদক: মো. হাজিনুর রহমান শাহীন, গাজীপুর
COMMENTS