গাজীপুরের টঙ্গীতে বিড়ি শিল্পকে কুটির শিল্প ঘোষণার দাবীতে বৃহত্তর বিড়ি ভোক্তার পক্ষ থেকে মানববন্ধন ও প্রতিবাদ সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
বৃহস্পতিবার বিকাল ৩টায় বৃহত্তর বিড়ি ভোক্তা পরিচালনা কমিটির সভাপতি মজিবুর রহমানের সভাপতিত্বে এবং সাধারণ সম্পাদক আক্রাম হোসেনের পরিচালনায় মানববন্ধন ও প্রতিবাদ সভায় বক্তব্য রাখেন, বৃহত্তর বিড়ি ভোক্তার সহ-সভাপতি হেলাল উদ্দিন, মো. রশিদ মিয়া, ফয়সাল হোসেন, আউয়াল মিয়া, মাসুদ রানা, নাজমুল হোসেন, আজগর আলী, শওকত হোসেন প্রমুখ।
বক্তারা বলেন, জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আমলে বিড়িতে টেক্স ছিল না। এখন বঙ্গবন্ধুর সুযোগ্য কন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনার হাতের উপর অর্পিত আওয়ামীলীগের আমলেও বিড়ি শিল্পের উপর টেক্স থাকবে না। গরিব মানুষের বিড়ি শিল্পের উপর থেকে টেক্স প্রত্যাহার এবং বাংলাদেশ বিড়ি শিল্পকে ভারতের ন্যায় কুটির শিল্প ঘোষনার দাবীতে আজকের এই মানববন্ধন।
বক্তারা আরো বলেন, বিড়ি শিল্পের উপর অব্যাহতভাবে অতিরিক্ত শুল্ক আরোপের ফলে সরকারের রাজস্ব আয় কমছে। এ কারণে আপনার সিদ্ধান্ত অনুযায়ী বিড়ি শিল্পকে শুল্ক কমিয়ে করের আওতা বাড়িয়ে অধিক পরিমাণ রাজস্ব আহরণ সম্ভব বলে একমত পোষণ করেন।
অতিরিক্ত কর আরোপের ফলে দিন দিন ফ্যাক্টরী বন্ধ হয়ে বিড়ি শ্রমিক বেকার হচ্ছে। পার্শ্ববর্তী দেশ ভারতের মতো সহনীয় পর্যায়ে শুল্ক আরোপ করলে এই শিল্পকে টিকিয়ে রাখা সম্ভব হবে।
অন্যথায় লক্ষ লক্ষ শ্রমিক বেকার হয়ে পড়বে এবং সরকার হারাবে বড় ধরনের রাজস্ব। এমতাবস্থার প্রেক্ষিতে অসংখ্য হতদরিদ্র, বিধবা, স্বামী পরিত্যক্ত বিড়ি শ্রমিকদের ও বিড়ি ভোক্তার স্বার্থে বিড়ি শিল্পকে কুটির শিল্পের আওতায় রেখে দরিদ্র মানুষের আয়ের উৎস হিসেবে বিবেচনা করে ২০১৯-২০ অর্থ বছরে বিড়ি শিল্পের উপর থেকে কর প্রত্যাহারের জন্য আহবান জানান।
বৃহস্পতিবার বিকাল ৩টায় বৃহত্তর বিড়ি ভোক্তা পরিচালনা কমিটির সভাপতি মজিবুর রহমানের সভাপতিত্বে এবং সাধারণ সম্পাদক আক্রাম হোসেনের পরিচালনায় মানববন্ধন ও প্রতিবাদ সভায় বক্তব্য রাখেন, বৃহত্তর বিড়ি ভোক্তার সহ-সভাপতি হেলাল উদ্দিন, মো. রশিদ মিয়া, ফয়সাল হোসেন, আউয়াল মিয়া, মাসুদ রানা, নাজমুল হোসেন, আজগর আলী, শওকত হোসেন প্রমুখ।
বক্তারা বলেন, জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আমলে বিড়িতে টেক্স ছিল না। এখন বঙ্গবন্ধুর সুযোগ্য কন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনার হাতের উপর অর্পিত আওয়ামীলীগের আমলেও বিড়ি শিল্পের উপর টেক্স থাকবে না। গরিব মানুষের বিড়ি শিল্পের উপর থেকে টেক্স প্রত্যাহার এবং বাংলাদেশ বিড়ি শিল্পকে ভারতের ন্যায় কুটির শিল্প ঘোষনার দাবীতে আজকের এই মানববন্ধন।
বক্তারা আরো বলেন, বিড়ি শিল্পের উপর অব্যাহতভাবে অতিরিক্ত শুল্ক আরোপের ফলে সরকারের রাজস্ব আয় কমছে। এ কারণে আপনার সিদ্ধান্ত অনুযায়ী বিড়ি শিল্পকে শুল্ক কমিয়ে করের আওতা বাড়িয়ে অধিক পরিমাণ রাজস্ব আহরণ সম্ভব বলে একমত পোষণ করেন।
অতিরিক্ত কর আরোপের ফলে দিন দিন ফ্যাক্টরী বন্ধ হয়ে বিড়ি শ্রমিক বেকার হচ্ছে। পার্শ্ববর্তী দেশ ভারতের মতো সহনীয় পর্যায়ে শুল্ক আরোপ করলে এই শিল্পকে টিকিয়ে রাখা সম্ভব হবে।
অন্যথায় লক্ষ লক্ষ শ্রমিক বেকার হয়ে পড়বে এবং সরকার হারাবে বড় ধরনের রাজস্ব। এমতাবস্থার প্রেক্ষিতে অসংখ্য হতদরিদ্র, বিধবা, স্বামী পরিত্যক্ত বিড়ি শ্রমিকদের ও বিড়ি ভোক্তার স্বার্থে বিড়ি শিল্পকে কুটির শিল্পের আওতায় রেখে দরিদ্র মানুষের আয়ের উৎস হিসেবে বিবেচনা করে ২০১৯-২০ অর্থ বছরে বিড়ি শিল্পের উপর থেকে কর প্রত্যাহারের জন্য আহবান জানান।
COMMENTS