বিএনপির কেন্দ্রীয় কমিটি ও স্থায়ী কমিটি ভেঙে দেওয়া হবে। কারাগারে থাকা বিএনপির চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া এ সংক্রান্ত একটি বার্তা দেবেন বলে বিএনপির একাধিক দায়িত্বশীল সূত্র নিশ্চিত করেছে। এই সমস্ত কমিটি ভেঙ্গে দিয়ে একটি আহ্বায়ক কমিটি গঠন করার ব্যাপারেও তিনি মনস্থির করেছেন বলেও কারাগারে বেগম জিয়ার সঙ্গে যোগাযোগ রক্ষাকারী একাধিক নেতা নিশ্চিত করেছেন।
উল্লেখ্য যে এর আগেও বিচারপতি আব্দুস সত্তারের সঙ্গে দ্বন্দ্বের জের হিসেবে বেগম খালেদা জিয়া বিএনপির কমিটি বাতিল করে দিয়েছিলেন এবং আহ্বায়ক কমিটি গঠন করেছিলেন। একাধিক সূত্র বলছে, বেগম খালেদা জিয়া মনে করছেন, বিএনপির অধিকাংশ নেতারা পার্সেজড হয়ে গেছে। সরকারের সঙ্গে তাদের গোপন আতাত রয়েছে। এ কারণেই বিএনপি একের পর এক ভুল সিদ্ধান্ত নিয়েছে। তিনি এটাও মনে করেন, লন্ডনে থাকা তার পুত্র দলের নেতৃত্ব দিতে পারছেন না। ভুলের ফাঁদে তিনি পা দিয়েছেন। যার ফলে বিএনপির অস্তিত্ব আজ বিপন্ন হতে চলেছে। বিএনপির এই অবস্থানের কারণে জাতীয়তাবাদী শক্তি হতাশ। তারা কূল কিনারা পাচ্ছেন না। এই পরিস্থিতিতে দলের নেতৃত্বে আমূল পরিবর্তন ছাড়া কোনরকমভাবেই দলের পুনর্গঠন করা সম্ভব নয় বলে বিএনপির চেয়ারপরসন বেগম খালেদা জিয়া কারাগার থেকে বার্তায় বলেছেন। তিনি বলেছেন, এই পরিস্থিতিতে দলকে পুনর্গঠন করার জন্য একটি আহ্বায়ক কমিটি গঠন করা হবে। একাধিক সূত্র বলছে, আগামী ৩০ মে জিয়াউর রহমানের মৃত্যুবার্ষীকির আগেই বা মৃত্যুবার্ষীকির সময়ই এমন একটি আহ্বায়ক কমিটি গঠন করা হবে। এই আহ্বায়ক কমিটিতে বর্তমান স্থায়ী কমিটির অধিকাংশ সদস্য বাদ পরতে পারেন। শুধুমাত্র যারা ত্যাগী এবং পরীক্ষিত এবং সরকারের সঙ্গে যাদের কোন যোগসাজশ নেই, এরকম ব্যাক্তিদের নিয়েই আহ্বায়ক কমিটি গঠন করা হবে বলে বিএপির একাধিক সূত্র নিশ্চিত করেছে। বেগম খালেদা জিয়া আহ্বায়ক কমিটি ছোট আকারে করতে চেয়েছেন। খুব বেশি হলে এই কমিটি ৩০ থেকে ৫০ সদস্যের মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকতে পারে বলে জানা গেছে।
বেগম খালেদা জিয়ার কাছে এরকম তথ্য গেছে যে, বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরসহ স্থায়ী কমিটির অধিকাংশ সদস্যই সরকারের সঙ্গে গোপন আঁতাত করেছে। আঁতাতের মাধ্যমে সরকারকে স্থায়ীত্ব দেওয়া এবং সরকারকে বৈধতা দেওয়ার জন্য একের পর এক কর্মসূচী গ্রহণ করছে।
বেগম খালেদা জিয়া এটাও মনে করছেন যে, মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর তার পুত্র এবং বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক জিয়াকে ভুল বোঝাচ্ছেন। তারেক জিয়ার সঙ্গে সরকারের এমনকিছু ব্যক্তিবর্গের সঙ্গে যোগাযোগ স্থাপন করিয়ে দিচ্ছেন যার ফলে তারেক জিয়া একের পর এক ভুল সিদ্ধান্ত গ্রহণ করছে এবং বিএনপিকে বিপন্য করছে।
বেগম খালেদা জিয়া তার গ্রেপ্তার হওয়ার পর থেকে বিএনপির পাঁচটি ভুলকে চিহ্নিত করেছেন। প্রথম হচ্ছে, জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট গঠন। দ্বিতীয় হচ্ছে, জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের নেতৃত্ব বিএনপির কাউকে না দিয়ে ড. কামাল হোসেনকে দেওয়া। তৃতীয় হচ্ছে, জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের অধীনে সংলাপে অংশগ্রহণ করা। চতুর্থ হচ্ছে, কোনরকম দাবি দাওয়া অর্জন ছাড়াই নির্বাচনে অংশগ্রহণ করা। সর্বশেষ হলো, সংসদে যোগদান করা।
এই বাস্তবতা বিবেচনায় বেগম খালেদা জিয়া মনে করছেন যে, বিএনপির স্থায়ী কমিটি এবং বর্তমান কেন্দ্রীয় নেতৃত্ব দায়িত্ব পালনে ব্যর্থ হয়েছে। তারা সাধারণ কর্মীদের কাছে বিশ্বাসযোগ্যতাও অর্জন করতে পারেনি।
এরকম বাস্তবতায় নতুন কমিটি গঠনের কোনো বিকল্প নেই বলে বেগম খালেদা জিয়া তার ঘনিষ্ঠদের জানিয়েছেন। এ সম্পর্কে খুব শিগগিরই বেগম খালেদা একটি বার্তা দেবেন। বার্তা দিয়ে তিনি বর্তমান কমিটি বিলুপ্ত করবেন। তার মুক্তি না হওয়া পর্যন্ত এই আহবায়ক কমিটিই কাজ করবে বলে একাধিক সূত্র নিশ্চিত করেছে। উল্লেখ্য যে, বিএনপি এর ফলে আর একটা নতুন সংকটের মধ্যে পড়তে যাচ্ছে।
উল্লেখ্য যে এর আগেও বিচারপতি আব্দুস সত্তারের সঙ্গে দ্বন্দ্বের জের হিসেবে বেগম খালেদা জিয়া বিএনপির কমিটি বাতিল করে দিয়েছিলেন এবং আহ্বায়ক কমিটি গঠন করেছিলেন। একাধিক সূত্র বলছে, বেগম খালেদা জিয়া মনে করছেন, বিএনপির অধিকাংশ নেতারা পার্সেজড হয়ে গেছে। সরকারের সঙ্গে তাদের গোপন আতাত রয়েছে। এ কারণেই বিএনপি একের পর এক ভুল সিদ্ধান্ত নিয়েছে। তিনি এটাও মনে করেন, লন্ডনে থাকা তার পুত্র দলের নেতৃত্ব দিতে পারছেন না। ভুলের ফাঁদে তিনি পা দিয়েছেন। যার ফলে বিএনপির অস্তিত্ব আজ বিপন্ন হতে চলেছে। বিএনপির এই অবস্থানের কারণে জাতীয়তাবাদী শক্তি হতাশ। তারা কূল কিনারা পাচ্ছেন না। এই পরিস্থিতিতে দলের নেতৃত্বে আমূল পরিবর্তন ছাড়া কোনরকমভাবেই দলের পুনর্গঠন করা সম্ভব নয় বলে বিএনপির চেয়ারপরসন বেগম খালেদা জিয়া কারাগার থেকে বার্তায় বলেছেন। তিনি বলেছেন, এই পরিস্থিতিতে দলকে পুনর্গঠন করার জন্য একটি আহ্বায়ক কমিটি গঠন করা হবে। একাধিক সূত্র বলছে, আগামী ৩০ মে জিয়াউর রহমানের মৃত্যুবার্ষীকির আগেই বা মৃত্যুবার্ষীকির সময়ই এমন একটি আহ্বায়ক কমিটি গঠন করা হবে। এই আহ্বায়ক কমিটিতে বর্তমান স্থায়ী কমিটির অধিকাংশ সদস্য বাদ পরতে পারেন। শুধুমাত্র যারা ত্যাগী এবং পরীক্ষিত এবং সরকারের সঙ্গে যাদের কোন যোগসাজশ নেই, এরকম ব্যাক্তিদের নিয়েই আহ্বায়ক কমিটি গঠন করা হবে বলে বিএপির একাধিক সূত্র নিশ্চিত করেছে। বেগম খালেদা জিয়া আহ্বায়ক কমিটি ছোট আকারে করতে চেয়েছেন। খুব বেশি হলে এই কমিটি ৩০ থেকে ৫০ সদস্যের মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকতে পারে বলে জানা গেছে।
বেগম খালেদা জিয়ার কাছে এরকম তথ্য গেছে যে, বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরসহ স্থায়ী কমিটির অধিকাংশ সদস্যই সরকারের সঙ্গে গোপন আঁতাত করেছে। আঁতাতের মাধ্যমে সরকারকে স্থায়ীত্ব দেওয়া এবং সরকারকে বৈধতা দেওয়ার জন্য একের পর এক কর্মসূচী গ্রহণ করছে।
বেগম খালেদা জিয়া এটাও মনে করছেন যে, মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর তার পুত্র এবং বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক জিয়াকে ভুল বোঝাচ্ছেন। তারেক জিয়ার সঙ্গে সরকারের এমনকিছু ব্যক্তিবর্গের সঙ্গে যোগাযোগ স্থাপন করিয়ে দিচ্ছেন যার ফলে তারেক জিয়া একের পর এক ভুল সিদ্ধান্ত গ্রহণ করছে এবং বিএনপিকে বিপন্য করছে।
বেগম খালেদা জিয়া তার গ্রেপ্তার হওয়ার পর থেকে বিএনপির পাঁচটি ভুলকে চিহ্নিত করেছেন। প্রথম হচ্ছে, জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট গঠন। দ্বিতীয় হচ্ছে, জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের নেতৃত্ব বিএনপির কাউকে না দিয়ে ড. কামাল হোসেনকে দেওয়া। তৃতীয় হচ্ছে, জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের অধীনে সংলাপে অংশগ্রহণ করা। চতুর্থ হচ্ছে, কোনরকম দাবি দাওয়া অর্জন ছাড়াই নির্বাচনে অংশগ্রহণ করা। সর্বশেষ হলো, সংসদে যোগদান করা।
এই বাস্তবতা বিবেচনায় বেগম খালেদা জিয়া মনে করছেন যে, বিএনপির স্থায়ী কমিটি এবং বর্তমান কেন্দ্রীয় নেতৃত্ব দায়িত্ব পালনে ব্যর্থ হয়েছে। তারা সাধারণ কর্মীদের কাছে বিশ্বাসযোগ্যতাও অর্জন করতে পারেনি।
এরকম বাস্তবতায় নতুন কমিটি গঠনের কোনো বিকল্প নেই বলে বেগম খালেদা জিয়া তার ঘনিষ্ঠদের জানিয়েছেন। এ সম্পর্কে খুব শিগগিরই বেগম খালেদা একটি বার্তা দেবেন। বার্তা দিয়ে তিনি বর্তমান কমিটি বিলুপ্ত করবেন। তার মুক্তি না হওয়া পর্যন্ত এই আহবায়ক কমিটিই কাজ করবে বলে একাধিক সূত্র নিশ্চিত করেছে। উল্লেখ্য যে, বিএনপি এর ফলে আর একটা নতুন সংকটের মধ্যে পড়তে যাচ্ছে।
COMMENTS