বাংলাদেশ ছাত্রলীগের ঘোষিত কেন্দ্রীয় পূর্ণাঙ্গ কমিটি প্রত্যাখ্যান করা নেতাকর্মীদের ওপর হামলা চালিয়েছে সভাপতি রেজওয়ানুল হক চৌধুরী শোভন এবং সাধারণ সম্পাদক গোলাম রাব্বানীর অনুসারীরা। দের হামলায় রক্তাক্ত হয়েছেন কয়েকজন নেত্রী।
সোমবার (১৩ মে) রাত ৮টার দিকে এ হামলার ঘটনা ঘটে। এর আগে মধুর ক্যানটিনের সামনে প্রথম দফায় পদবঞ্চিতদের ওপর হামলা চালানো হয়।
রাতের হামলায় গুরুতর আহতদের মধ্যে রয়েছেন, ছাত্রলীগের নারী নেত্রী তিলোত্তমা সিকদার, বিএম লিপি, জেনমিন সান্তা শ্রাবনী শায়লা, শ্রাবনী দিশা।
এ ছাড়া ছাত্রলীগের আরো অনেকে আহত হয়েছেন।
এর আগে সন্ধ্যায় ঘোষিত কেন্দ্রীয় পূর্ণাঙ্গ কমিটিকে ‘অবৈধ’ আখ্যা দিয়ে বিক্ষোভ করেছে একটি অংশ।
তাদের বিক্ষোভ মিছিলে নতুন কমিটির পদপ্রাপ্তরা হামলা করেন। এ সময় বিক্ষোভরত ছাত্রলীগের সাবেক নারী নেত্রীদের লাঞ্ছিত করেন পদপ্রাপ্তরা।
সোমবার সন্ধ্যা ৬টায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মধুর ক্যানটিনের সামনে এ ঘটনা ঘটে।
প্রথম দফা হামলার পর বিক্ষোভকারীরা মধুর ক্যানটিনে অবস্থান নেয়। তখন তাদের ওপর আবার হামলা চালানো হয়।
হামলার বিষয়ে তিলোত্তমা শিকদার বলেন, ‘আমি বর্তমানে ডাকসুর সদস্য এবং কবি সুফিয়া কামাল হল ছাত্রলীগের সাবেক সাধারন সম্পাদক থাকার পরও আজ যে কমিটি দিয়েছে সে কমিটিতে আমাকে আবারও উপসম্পাদক হিসেবে রেখেছে।’
‘যেখানে সহসভাপতি পদে এমনো আছে যারা বিবাহিত, এবং ছাত্রলীগে আগে কোনো পদে ছিল না। তাই আমরা এই কমিটির বিরুদ্ধে বিক্ষোভ করে মধুর ক্যানটিনে অবস্থান করলে, সদ্যঘোষিত কমিটির সহসভাপতি সাদিক খান, যুগ্ন সম্পাদক আল ইমরান, সম্পাদক রাকিব হোসেন, ডাকসুর এফ রহমান হলের জিএস রহিম আমাদের উপর হামলা করে’।
‘হামলায় ডাকসুর কেন্দ্রীয় কমিটির কেফ্যেট্যরিয়াবিষয়ক সম্পাদক লিপি আক্তারসহ দশজন আাহত হয়’।
সোমবার (১৩ মে) রাত ৮টার দিকে এ হামলার ঘটনা ঘটে। এর আগে মধুর ক্যানটিনের সামনে প্রথম দফায় পদবঞ্চিতদের ওপর হামলা চালানো হয়।
রাতের হামলায় গুরুতর আহতদের মধ্যে রয়েছেন, ছাত্রলীগের নারী নেত্রী তিলোত্তমা সিকদার, বিএম লিপি, জেনমিন সান্তা শ্রাবনী শায়লা, শ্রাবনী দিশা।
এ ছাড়া ছাত্রলীগের আরো অনেকে আহত হয়েছেন।
এর আগে সন্ধ্যায় ঘোষিত কেন্দ্রীয় পূর্ণাঙ্গ কমিটিকে ‘অবৈধ’ আখ্যা দিয়ে বিক্ষোভ করেছে একটি অংশ।
তাদের বিক্ষোভ মিছিলে নতুন কমিটির পদপ্রাপ্তরা হামলা করেন। এ সময় বিক্ষোভরত ছাত্রলীগের সাবেক নারী নেত্রীদের লাঞ্ছিত করেন পদপ্রাপ্তরা।
সোমবার সন্ধ্যা ৬টায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মধুর ক্যানটিনের সামনে এ ঘটনা ঘটে।
প্রথম দফা হামলার পর বিক্ষোভকারীরা মধুর ক্যানটিনে অবস্থান নেয়। তখন তাদের ওপর আবার হামলা চালানো হয়।
হামলার বিষয়ে তিলোত্তমা শিকদার বলেন, ‘আমি বর্তমানে ডাকসুর সদস্য এবং কবি সুফিয়া কামাল হল ছাত্রলীগের সাবেক সাধারন সম্পাদক থাকার পরও আজ যে কমিটি দিয়েছে সে কমিটিতে আমাকে আবারও উপসম্পাদক হিসেবে রেখেছে।’
‘যেখানে সহসভাপতি পদে এমনো আছে যারা বিবাহিত, এবং ছাত্রলীগে আগে কোনো পদে ছিল না। তাই আমরা এই কমিটির বিরুদ্ধে বিক্ষোভ করে মধুর ক্যানটিনে অবস্থান করলে, সদ্যঘোষিত কমিটির সহসভাপতি সাদিক খান, যুগ্ন সম্পাদক আল ইমরান, সম্পাদক রাকিব হোসেন, ডাকসুর এফ রহমান হলের জিএস রহিম আমাদের উপর হামলা করে’।
‘হামলায় ডাকসুর কেন্দ্রীয় কমিটির কেফ্যেট্যরিয়াবিষয়ক সম্পাদক লিপি আক্তারসহ দশজন আাহত হয়’।
COMMENTS