বাংলাদেশের আবহাওয়া অধিদপ্তর বলছে, ‘অতি প্রবল’ ঘূর্ণিঝড় ফণি দক্ষিণ-পশ্চিম বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন এলাকায় অবস্থান করছে।
সমুদ্র বন্দরগুলোকে চার (পুনঃ) চার নম্বর স্থানীয় হুশিয়ারি সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে।
আবহাওয়া অফিস থেকে আবহাওয়াবিদ আরিফ হোসেন বিবিসি বাংলাকে বলেন, “ঘূর্ণিঝড়টি ৩রা মে ওড়িশা উপকূল অতিক্রম হওয়ার কথা। এর প্রভাবে বাংলাদেশে পরদিন ৪ঠা মে বৃষ্টিপাত হবে অনেক।”
তিনি বলেন, ওড়িশা উপকূল অতিক্রমের পরই বলা যাবে বাংলাদেশে এর কেমন প্রভাব পড়ে।
ওদিকে আবহাওয়া অধিদপ্তরের এক বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, পশ্চিম মধ্য বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন এলাকায় অবস্থানরত অতি প্রবল ঘূর্ণিঝড় ‘ফণী’ আরও সামান্য উত্তর পশ্চিম দিকে অগ্রসর হয়ে একই এলাকায় অবস্থান করছে।
ঘূর্ণিঝড়ের ফণী নামটি কোথা থেকে এলো?
এটি আজ দুপুর বারটায় চট্টগ্রাম সমুদ্রবন্দর থেকে ১,২৩৫ কি:মি:, কক্সবাজার থেকে ১,১৯০ কি:মি: ও মংলা থেকে ১,০৯৫ কি:মি: ও পায়রা থেকে ১,১০০ কি:মি: দক্ষিণ পশ্চিমে অবস্থান করছিলো।
এটি আরও ঘনীভূত হয়ে উত্তর বা উত্তর-পশ্চিম দিকে অগ্রসর হতে পারে বলে সতর্কবার্তায় উল্লেখ করা হয়েছে।
একই সাথে চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, মংলা ও পায়রা সমুদ্রবন্দরকে চার নম্বর সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে।
এছাড়া উত্তর বঙ্গোপসাগরে অবস্থানরত সকল মাছ ধরার নৌকা ও ট্রলারকে পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত উপকূলের কাছাকাছি সাবধানে চলাচল করতে বলা হয়েছে যাতে করে অল্প সময়ের নোটিশে নিরাপদ আশ্রয়ে যেতে পারে।
তাদেরকে গভীর সাগরে না যাওয়ারও পরামর্শ দিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।
এদিকে ঘূর্ণিঝড় ফণীকে কেন্দ্র করে প্রস্তুতি নিতে শুরু করেছে ঘূর্ণিঝড় প্রস্তুতি কেন্দ্র।
দেশের সবগুলো প্রস্তুতি কেন্দ্রকে ইতোমধ্যেই সতর্ক করা হয়েছে।
ঘূর্ণিঝড় প্রস্তুতি কর্মসূচীর বরগুনা অঞ্চলের উপ-পরিচালক কিশোর কুমার সরদার বিবিসি বাংলাকে বলেছেন, “আমাদের এলার্ট করা হয়েছে। কী কী করণীয় দিকনির্দেশনা দেওয়া হচ্ছে।”
“সে অনুযায়ী আমরা প্রস্তুতি নিয়েছি। স্বেচ্ছাসেবকদের বলা হয়েছে তারাও সতর্ক আছে।”
তিনি বলেন, “পরিস্থিতির যদি অবনতি হয় তাহলে মাইকিং সহ লোকজনকে নিরাপদ আশ্রয়ে আনতে মাঠে নামার কাজও শুরু হবে।”
বিবিসি বাংলা
সমুদ্র বন্দরগুলোকে চার (পুনঃ) চার নম্বর স্থানীয় হুশিয়ারি সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে।
আবহাওয়া অফিস থেকে আবহাওয়াবিদ আরিফ হোসেন বিবিসি বাংলাকে বলেন, “ঘূর্ণিঝড়টি ৩রা মে ওড়িশা উপকূল অতিক্রম হওয়ার কথা। এর প্রভাবে বাংলাদেশে পরদিন ৪ঠা মে বৃষ্টিপাত হবে অনেক।”
তিনি বলেন, ওড়িশা উপকূল অতিক্রমের পরই বলা যাবে বাংলাদেশে এর কেমন প্রভাব পড়ে।
ওদিকে আবহাওয়া অধিদপ্তরের এক বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, পশ্চিম মধ্য বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন এলাকায় অবস্থানরত অতি প্রবল ঘূর্ণিঝড় ‘ফণী’ আরও সামান্য উত্তর পশ্চিম দিকে অগ্রসর হয়ে একই এলাকায় অবস্থান করছে।
ঘূর্ণিঝড়ের ফণী নামটি কোথা থেকে এলো?
এটি আজ দুপুর বারটায় চট্টগ্রাম সমুদ্রবন্দর থেকে ১,২৩৫ কি:মি:, কক্সবাজার থেকে ১,১৯০ কি:মি: ও মংলা থেকে ১,০৯৫ কি:মি: ও পায়রা থেকে ১,১০০ কি:মি: দক্ষিণ পশ্চিমে অবস্থান করছিলো।
এটি আরও ঘনীভূত হয়ে উত্তর বা উত্তর-পশ্চিম দিকে অগ্রসর হতে পারে বলে সতর্কবার্তায় উল্লেখ করা হয়েছে।
একই সাথে চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, মংলা ও পায়রা সমুদ্রবন্দরকে চার নম্বর সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে।
এছাড়া উত্তর বঙ্গোপসাগরে অবস্থানরত সকল মাছ ধরার নৌকা ও ট্রলারকে পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত উপকূলের কাছাকাছি সাবধানে চলাচল করতে বলা হয়েছে যাতে করে অল্প সময়ের নোটিশে নিরাপদ আশ্রয়ে যেতে পারে।
তাদেরকে গভীর সাগরে না যাওয়ারও পরামর্শ দিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।
এদিকে ঘূর্ণিঝড় ফণীকে কেন্দ্র করে প্রস্তুতি নিতে শুরু করেছে ঘূর্ণিঝড় প্রস্তুতি কেন্দ্র।
দেশের সবগুলো প্রস্তুতি কেন্দ্রকে ইতোমধ্যেই সতর্ক করা হয়েছে।
ঘূর্ণিঝড় প্রস্তুতি কর্মসূচীর বরগুনা অঞ্চলের উপ-পরিচালক কিশোর কুমার সরদার বিবিসি বাংলাকে বলেছেন, “আমাদের এলার্ট করা হয়েছে। কী কী করণীয় দিকনির্দেশনা দেওয়া হচ্ছে।”
“সে অনুযায়ী আমরা প্রস্তুতি নিয়েছি। স্বেচ্ছাসেবকদের বলা হয়েছে তারাও সতর্ক আছে।”
তিনি বলেন, “পরিস্থিতির যদি অবনতি হয় তাহলে মাইকিং সহ লোকজনকে নিরাপদ আশ্রয়ে আনতে মাঠে নামার কাজও শুরু হবে।”
বিবিসি বাংলা
COMMENTS