নাটোরের বনপাড়া-হাটিকুমরুল মহাসড়কে ২০ হাজার টাকা বকশিশ চেয়ে না পাওয়ায় ৩৫ হাজার পিস মুরগির ডিম সড়কে ফেলে নষ্ট করে দেয়ার ঘটনায় ছয় পুলিশ সদস্যকে প্রত্যাহার করা হয়েছে। শুক্রবার পুলিশের সহকারী মহাপরিদর্শক (মিডিয়া অ্যান্ড পিআর) মো. সোহেল রানা এ তথ্য জানান।
তিনি জানান, ওই ঘটনা জানার পরপরই ডিম মালিকের সঙ্গে যোগাযোগ করে অভিযোগ গ্রহণ করা হয়। অভিযোগেটি তদন্ত করে আগামী তিন কার্য দিবসের মধ্যে প্রতিবেদন দিতে হাইওয়ে পুলিশের এসপি পদমর্যাদার একজন কর্মকর্তাকে দায়িত্ব দেয়া হয়েছে।
সোহেল রানা আরো জানান, সুষ্ঠু ও প্রভাবমুক্ত তদন্তের স্বার্থে ঘটনার সঙ্গে সম্পৃক্ত ছয় পুলিশ সদস্যকে তাৎক্ষণিকভাবে প্রত্যাহার করে হাইওয়ে বগুড়া রিজিয়ন সদর দফতরে সংযুক্ত করা হয়েছে। তদন্ত প্রতিবেদন পাওয়ার পর অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে উপযুক্ত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
জানা গেছে, ঘটনার তদন্তে শুক্রবার সকালে হাইওয়ে পুলিশের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মোঃ. শহীদুল্লাহকে প্রধান করে এক সদস্যের কমিটি গঠন করা হয়। পরে তদন্ত কমিটির প্রধান নাটোরের বড়াইগ্রামে গিয়ে ঘটনাস্থল পরিদর্শনও করেন।
বগুড়া হাইওয়ে রেঞ্জের পুলিশ সুপার জাহাঙ্গীর আলম জানান, দাবি করা চাঁদার টাকা না পেয়ে নাটোরের বড়াইগ্রামে হাইওয়ে পুলিশের সদস্যরা ডিম বোঝাই একটি পিকআপের সব ডিম রাস্তায় ফেলে ভেঙ্গে দিয়েছে, এমন সংবাদ বিভিন্ন গণমাধ্যমে সংবাদ প্রকাশিত হয়েছে।
যদিও অভিযুক্ত পুলিশ সদস্যরা দাবি করেছেন, দুর্ঘটনার কবলে পড়ে ডিমগুলো নষ্ট হয়েছে। তারা কোন টাকা দাবি করেন নি।
উল্লেখ্য, বৃহস্পতিবার সকালে একটি পিকআপ ৩৫ হাজার একশ’ ডিম নিয়ে সিরাজগঞ্জের কামারখন্দ থেকে যশোরে যাচ্ছিল। পথে বড়াইগ্রামের আগ্রান সূতিরপাড় এলাকায় পিকআপটির চাকা পাংচার হয়ে গেলে সেটি পাশের ফিডার রোডে পড়ে যায়। খবর পেয়ে বনপাড়া হাইওয়ে পুলিশের একটি টিম ঘটনাস্থলে যায়।
এ সময় হাইওয়ে পুলিশ সদস্যরা পিকআপ উদ্ধারের জন্য রেকার ভাড়াসহ ২০ হাজার টাকা দাবি করেন। গাড়ির চালক সেই টাকা দিতে রাজি না হওয়ায় ক্ষিপ্ত হয়ে পুলিশ সদস্যরা পিকআপে ডিমের খাঁচা আটকানো দড়ি কেটে দেন। এতে প্রায় তিন লাখ টাকার ডিম রাস্তায় পড়ে নষ্ট হয়ে যায় বলে অভিযোগ করেন ডিম ব্যবসায়ী বিপ্লব কুমার সাহা।
তিনি জানান, ওই ঘটনা জানার পরপরই ডিম মালিকের সঙ্গে যোগাযোগ করে অভিযোগ গ্রহণ করা হয়। অভিযোগেটি তদন্ত করে আগামী তিন কার্য দিবসের মধ্যে প্রতিবেদন দিতে হাইওয়ে পুলিশের এসপি পদমর্যাদার একজন কর্মকর্তাকে দায়িত্ব দেয়া হয়েছে।
সোহেল রানা আরো জানান, সুষ্ঠু ও প্রভাবমুক্ত তদন্তের স্বার্থে ঘটনার সঙ্গে সম্পৃক্ত ছয় পুলিশ সদস্যকে তাৎক্ষণিকভাবে প্রত্যাহার করে হাইওয়ে বগুড়া রিজিয়ন সদর দফতরে সংযুক্ত করা হয়েছে। তদন্ত প্রতিবেদন পাওয়ার পর অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে উপযুক্ত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
জানা গেছে, ঘটনার তদন্তে শুক্রবার সকালে হাইওয়ে পুলিশের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মোঃ. শহীদুল্লাহকে প্রধান করে এক সদস্যের কমিটি গঠন করা হয়। পরে তদন্ত কমিটির প্রধান নাটোরের বড়াইগ্রামে গিয়ে ঘটনাস্থল পরিদর্শনও করেন।
বগুড়া হাইওয়ে রেঞ্জের পুলিশ সুপার জাহাঙ্গীর আলম জানান, দাবি করা চাঁদার টাকা না পেয়ে নাটোরের বড়াইগ্রামে হাইওয়ে পুলিশের সদস্যরা ডিম বোঝাই একটি পিকআপের সব ডিম রাস্তায় ফেলে ভেঙ্গে দিয়েছে, এমন সংবাদ বিভিন্ন গণমাধ্যমে সংবাদ প্রকাশিত হয়েছে।
যদিও অভিযুক্ত পুলিশ সদস্যরা দাবি করেছেন, দুর্ঘটনার কবলে পড়ে ডিমগুলো নষ্ট হয়েছে। তারা কোন টাকা দাবি করেন নি।
উল্লেখ্য, বৃহস্পতিবার সকালে একটি পিকআপ ৩৫ হাজার একশ’ ডিম নিয়ে সিরাজগঞ্জের কামারখন্দ থেকে যশোরে যাচ্ছিল। পথে বড়াইগ্রামের আগ্রান সূতিরপাড় এলাকায় পিকআপটির চাকা পাংচার হয়ে গেলে সেটি পাশের ফিডার রোডে পড়ে যায়। খবর পেয়ে বনপাড়া হাইওয়ে পুলিশের একটি টিম ঘটনাস্থলে যায়।
এ সময় হাইওয়ে পুলিশ সদস্যরা পিকআপ উদ্ধারের জন্য রেকার ভাড়াসহ ২০ হাজার টাকা দাবি করেন। গাড়ির চালক সেই টাকা দিতে রাজি না হওয়ায় ক্ষিপ্ত হয়ে পুলিশ সদস্যরা পিকআপে ডিমের খাঁচা আটকানো দড়ি কেটে দেন। এতে প্রায় তিন লাখ টাকার ডিম রাস্তায় পড়ে নষ্ট হয়ে যায় বলে অভিযোগ করেন ডিম ব্যবসায়ী বিপ্লব কুমার সাহা।
COMMENTS