গাজীপুর সিটি করপোরেশনের মেয়র মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর আলম বলেছেন, ‘সিটি এলাকার মহাসড়কগুলোকে যানজটমুক্ত করতে চারপাশে বিকল্প সড়ক নির্মাণ করা হবে। এ ছাড়া, নগরীতে সবুজায়ন করা হবে, নগরীকে দূষণমুক্ত করা হবে ও জলাবদ্ধতা নিরসন করা হবে।’
মঙ্গলবার (৩০ এপ্রিল) বিকালে মহানগরের ধীরাশ্রম এলাকায় জিকে আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে জনতার মুখোমুখী অনুষ্ঠানে নাগরিকদের প্রশ্নের উত্তরে তিনি এসব আশ্বাস দেন।
মেয়র মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর আলম বলেন, ‘এলাকার কারখানার বর্জ্যে যাতে জলাশয় ও নদী দূষণ না হয়, তার জন্য কারখানায় ইটিপি স্থাপনে কর্তৃপক্ষকে সতর্ক করে দেওয়া হয়েছে। তা না হলে তাদের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে। ইচ্ছা করলেই একদিনেই নগর উন্নয়ন সম্ভব নয়; এজন্য সময় লাগবে। স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতার মাধ্যমে সিটি এলাকায় রাস্তা নির্মাণ, প্রশস্তকরণ, বৃক্ষরোপণ করা হবে। প্রথমে ৮টি থানা এলাকায় কবরস্থান নির্মাণ করা হবে। পরে সব ওয়ার্ডে কবরস্থান করা হবে।
তিনি আরও বলেন, ‘অনলাইনে আমরা এসব কাজের টেন্ডার দিচ্ছি; যাতে পৃথিবীর যেকোনও স্থান থেকে ঠিকাদাররা অংশ নিতে পারেন। মুখ দেখে কাউকে কাজের টেন্ডার দেওয়া হবে না।’
তিনি বলেন, ‘কোনও শিক্ষার্থীকে যদি কেউ উত্ত্যক্ত করে, তবে ওই উত্ত্যক্তকারীসহ তার অভিভাবকদের জবাবদিহি করতে হবে, বিচারের আওতায় আনা হবে। সব শিক্ষার্থী নিরাপদে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে যাতায়াত করতে পারবে।’
বেকারদের কর্মসংস্থানের বিষয়ে মেয়র বলেন, ‘পর্যায়ক্রমে গাজীপুর সিটির নাগরিকদের জন্য কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করা হবে।’
‘বিদ্যুৎ অফিসের বিরুদ্ধে আমরা প্রাই বিভিন্ন অভিযোগ পেয়ে থাকি, আমি বিদ্যুৎ অফিসকে বলেছি বিষযগুলি তদন্ত করে ব্যবস্থা নেয়ার জন্য। গাজীপুর পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি যদি আমার সিটি কর্পোরেশনের(জিসিসি) নাগরিকদের সঠিক সেবা না দিতে পারে তাহলে আমরা সরকারের সাথে সমন্বয় করে বিদ্যুতের সবচেয়ে ভালো সেবা প্রদানকারি প্রতিষ্ঠানকে গাজীপুর মহানগরবাসীর জন্য নিয়ে আসব’ বিদ্যুৎ নিয়ে এমনটি বলেন গাজীপুর সিটি করপোরেশনের মেয়র মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর আলম।
গাজীপুর সিটি করপোরেশনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা কেএম রাহাতুল ইসলামের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে গাজীপুর সিটির তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী মুজিবুর রহমান কাজল বক্তব্য রাখেন। এতে নগরীর বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার নাগরিকরা মেয়রকে প্রশ্ন করেন এবং মেয়র সেসব প্রশ্নের জবাব দেন।
মঙ্গলবার (৩০ এপ্রিল) বিকালে মহানগরের ধীরাশ্রম এলাকায় জিকে আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে জনতার মুখোমুখী অনুষ্ঠানে নাগরিকদের প্রশ্নের উত্তরে তিনি এসব আশ্বাস দেন।
মেয়র মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর আলম বলেন, ‘এলাকার কারখানার বর্জ্যে যাতে জলাশয় ও নদী দূষণ না হয়, তার জন্য কারখানায় ইটিপি স্থাপনে কর্তৃপক্ষকে সতর্ক করে দেওয়া হয়েছে। তা না হলে তাদের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে। ইচ্ছা করলেই একদিনেই নগর উন্নয়ন সম্ভব নয়; এজন্য সময় লাগবে। স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতার মাধ্যমে সিটি এলাকায় রাস্তা নির্মাণ, প্রশস্তকরণ, বৃক্ষরোপণ করা হবে। প্রথমে ৮টি থানা এলাকায় কবরস্থান নির্মাণ করা হবে। পরে সব ওয়ার্ডে কবরস্থান করা হবে।
তিনি আরও বলেন, ‘অনলাইনে আমরা এসব কাজের টেন্ডার দিচ্ছি; যাতে পৃথিবীর যেকোনও স্থান থেকে ঠিকাদাররা অংশ নিতে পারেন। মুখ দেখে কাউকে কাজের টেন্ডার দেওয়া হবে না।’
তিনি বলেন, ‘কোনও শিক্ষার্থীকে যদি কেউ উত্ত্যক্ত করে, তবে ওই উত্ত্যক্তকারীসহ তার অভিভাবকদের জবাবদিহি করতে হবে, বিচারের আওতায় আনা হবে। সব শিক্ষার্থী নিরাপদে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে যাতায়াত করতে পারবে।’
বেকারদের কর্মসংস্থানের বিষয়ে মেয়র বলেন, ‘পর্যায়ক্রমে গাজীপুর সিটির নাগরিকদের জন্য কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করা হবে।’
‘বিদ্যুৎ অফিসের বিরুদ্ধে আমরা প্রাই বিভিন্ন অভিযোগ পেয়ে থাকি, আমি বিদ্যুৎ অফিসকে বলেছি বিষযগুলি তদন্ত করে ব্যবস্থা নেয়ার জন্য। গাজীপুর পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি যদি আমার সিটি কর্পোরেশনের(জিসিসি) নাগরিকদের সঠিক সেবা না দিতে পারে তাহলে আমরা সরকারের সাথে সমন্বয় করে বিদ্যুতের সবচেয়ে ভালো সেবা প্রদানকারি প্রতিষ্ঠানকে গাজীপুর মহানগরবাসীর জন্য নিয়ে আসব’ বিদ্যুৎ নিয়ে এমনটি বলেন গাজীপুর সিটি করপোরেশনের মেয়র মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর আলম।
গাজীপুর সিটি করপোরেশনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা কেএম রাহাতুল ইসলামের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে গাজীপুর সিটির তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী মুজিবুর রহমান কাজল বক্তব্য রাখেন। এতে নগরীর বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার নাগরিকরা মেয়রকে প্রশ্ন করেন এবং মেয়র সেসব প্রশ্নের জবাব দেন।
COMMENTS