বিগত অর্থবছরে এশিয়া ও প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের ৪৫টি দেশের মধ্যে প্রবৃদ্ধি অর্জনের দিক থেকে বাংলাদেশ সবার শীর্ষে রয়েছে বলে জানিয়েছে এশিয়ান ডেভেলপমেন্ট ব্যাংক (এডিবি)। ২০১৮ অর্থবছরে বাংলাদেশের প্রবৃদ্ধি ৭ দশমিক ৯।
বুধবার (১৯ জুন) ‘এশিয়ান ডেভেলপমেন্ট আউটলুক’ (এডিও) সাময়িকীতে এ তথ্য তুলে ধরা হয়। এরপর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছে এডিবির প্রতিবেদনটি হস্তান্তর করেন বাংলাদেশে সংস্থাটির কান্ট্রি ডিরেক্টর মনমোহন পারকাশ।
পরে প্রধানমন্ত্রীর প্রেস সচিব ইহসানুল করিম প্রতিবেদন সম্পর্কে সাংবাদিকদের ব্রিফ করেন।
এডিবি সাময়িকীতে, ২০১৯ ও ২০২০ অর্থবছরে বাংলাদেশের প্রবৃদ্ধি ৮ শতাংশ হবে বলে উল্লেখ করা হয়। যা এশিয়া উপমহাদেশের মধ্যে নতুন রেকর্ড হবে। এশিয়া-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলে বাংলাদেশই দ্রুতগতিতে প্রবৃদ্ধি অর্জন করে যাবে।
প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, ১৯৭৪ সালের পর ২০১৮ সালে বাংলাদেশের অর্থনীতির দ্রুততম প্রবৃদ্ধি হয়েছে। যার মাত্রা ৭ দশমিক ৯০ শতাংশ। এটি এশিয়া-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের ৪৫টি অর্থনীতির মধ্যে দ্রুততম।
এডিবি মনে করে, বাংলাদেশের উচ্চ প্রবৃদ্ধির পেছনে দক্ষ নেতৃত্ব, সুশাসন, স্থিতিশীল সরকার ও শান্ত রাজনৈতিক পরিস্থিতি, বলিষ্ঠ সামষ্টিক অর্থনৈতিক নীতিমালা ও সঠিকভাবে উন্নয়ন অগ্রাধিকার প্রদান কাজ করছে।
এ ছাড়া সরকারি পর্যায়ে উচ্চ বিনিয়োগ, অভ্যন্তরীণ ব্যাপক চাহিদা সৃষ্টি, রপ্তানি বৃদ্ধি, বিদ্যুৎ সরবরাহ বৃদ্ধি এবং বেসরকারি খাতে ঋণ প্রবাহ বেড়ে যাওয়াকে প্রবৃদ্ধি বৃদ্ধির চালিকাশক্তি হিসেবে দেখছে এডিবি।
এডিও প্রতিবেদনটি গ্রহণের সময় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পরিকল্পিতভাবে দেশের অর্থনীতিকে এগিয়ে নিতে সরকারের কার্যক্রমের কথা বলেন। এ সময় তিনি দেশে ১০০টি অর্থনৈতিক অঞ্চল প্রতিষ্ঠা এবং সেখানে দেশি-বিদেশি বিনিয়োগের সুযোগের কথাও উল্লেখ করেন।
অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন- প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিব নজিবুর রহমান এবং অর্থ সচিব আব্দুর রউফ তালুকদার।
বুধবার (১৯ জুন) ‘এশিয়ান ডেভেলপমেন্ট আউটলুক’ (এডিও) সাময়িকীতে এ তথ্য তুলে ধরা হয়। এরপর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছে এডিবির প্রতিবেদনটি হস্তান্তর করেন বাংলাদেশে সংস্থাটির কান্ট্রি ডিরেক্টর মনমোহন পারকাশ।
পরে প্রধানমন্ত্রীর প্রেস সচিব ইহসানুল করিম প্রতিবেদন সম্পর্কে সাংবাদিকদের ব্রিফ করেন।
এডিবি সাময়িকীতে, ২০১৯ ও ২০২০ অর্থবছরে বাংলাদেশের প্রবৃদ্ধি ৮ শতাংশ হবে বলে উল্লেখ করা হয়। যা এশিয়া উপমহাদেশের মধ্যে নতুন রেকর্ড হবে। এশিয়া-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলে বাংলাদেশই দ্রুতগতিতে প্রবৃদ্ধি অর্জন করে যাবে।
প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, ১৯৭৪ সালের পর ২০১৮ সালে বাংলাদেশের অর্থনীতির দ্রুততম প্রবৃদ্ধি হয়েছে। যার মাত্রা ৭ দশমিক ৯০ শতাংশ। এটি এশিয়া-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের ৪৫টি অর্থনীতির মধ্যে দ্রুততম।
এডিবি মনে করে, বাংলাদেশের উচ্চ প্রবৃদ্ধির পেছনে দক্ষ নেতৃত্ব, সুশাসন, স্থিতিশীল সরকার ও শান্ত রাজনৈতিক পরিস্থিতি, বলিষ্ঠ সামষ্টিক অর্থনৈতিক নীতিমালা ও সঠিকভাবে উন্নয়ন অগ্রাধিকার প্রদান কাজ করছে।
এ ছাড়া সরকারি পর্যায়ে উচ্চ বিনিয়োগ, অভ্যন্তরীণ ব্যাপক চাহিদা সৃষ্টি, রপ্তানি বৃদ্ধি, বিদ্যুৎ সরবরাহ বৃদ্ধি এবং বেসরকারি খাতে ঋণ প্রবাহ বেড়ে যাওয়াকে প্রবৃদ্ধি বৃদ্ধির চালিকাশক্তি হিসেবে দেখছে এডিবি।
এডিও প্রতিবেদনটি গ্রহণের সময় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পরিকল্পিতভাবে দেশের অর্থনীতিকে এগিয়ে নিতে সরকারের কার্যক্রমের কথা বলেন। এ সময় তিনি দেশে ১০০টি অর্থনৈতিক অঞ্চল প্রতিষ্ঠা এবং সেখানে দেশি-বিদেশি বিনিয়োগের সুযোগের কথাও উল্লেখ করেন।
অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন- প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিব নজিবুর রহমান এবং অর্থ সচিব আব্দুর রউফ তালুকদার।
COMMENTS