অনলাইন ডেস্ক: দক্ষিণ কোরিয়ার একটি সংবাদপত্র জানিয়েছে, উত্তর কোরিয়ার নেতা কিম জং উন ও মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের মধ্যে বৈঠক ব্যর্থ হওয়ায় গত মার্চ মাসে একজন শীর্ষ কূটনীতিক ও পররাষ্ট্রবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের চারজন কর্মকর্তাকে হত্যা করেছে উত্তর কোরিয়া।
দক্ষিণ কোরিয়ার চোসান ইলবো সংবাদপত্র জানিয়েছে, ভিয়েতনামের রাজধানী হ্যানয়ে এ বছরের ফেব্রুয়ারিতে ট্রাম্প ও কিমের মধ্যে দ্বিতীয় শীর্ষ বৈঠক হয়। এ আয়োজনের জন্য যেসব উত্তর কোরীয় কর্মকর্তা কাজ করছিলেন, তাদের নেতৃত্বে ছিলেন কূটনীতিক কিম হিয়ক চোল।
শুক্রবার প্রকাশিত প্রতিবেদনে দক্ষিণ কোরিয়ার সংবাদপত্রটি জানায়, যুক্তরাষ্ট্রের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তি করছেন কিম হিয়ক, এমন অভিযোগ এনে এ বছরের মার্চে তাকে পিয়ংইংয়ের মিরিম বিমানবন্দরে ফায়ারিং স্কোয়াড দিয়ে গুলি করে মারা হয়।
শুক্রবার ব্লুমবার্গে প্রকাশিত এক খবরে বলা হয়, কোনো ফলপ্রসূ চুক্তি ছাড়াই কিম-ট্রাম্প বৈঠক ব্যর্থ হওয়ার পর উত্তর কোরিয়ার কিম জং উন তার প্রশাসনিক কর্মকর্তাদের ওপর বিভিন্ন শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেন। এরই অংশ হিসেবে কিম হিয়ককে হত্যা করা হয়।
ভিয়েতনাম বৈঠক ব্যর্থ হওয়ার পর থেকেই যুক্তরাষ্ট্র ও উত্তর কোরিয়ার মধ্যে নতুন করে আলোচনা শুরু হওয়ার বিষয়টি আপাতত থমকে আছে। এদিকে আসছে সপ্তাহে দক্ষিণ কোরিয়া ও জাপানের কর্মকর্তাদের সঙ্গে সিঙ্গাপুরে বৈঠকে বসার পরিকল্পনা করছেন ট্রাম্প প্রশাসনের উত্তর কোরিয়ায় নিযুক্ত পারমাণবিক বিষয়ক দূত স্টিভেন বাইগুন।
কোরীয় উপদ্বীপে নিরস্ত্রীকরণ প্রসঙ্গে কোনোরকম চুক্তি ছাড়াই গত ফেব্রুয়ারি মাসে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ও উত্তর কোরীয় নেতা কিম জং-উনের দ্বিতীয় বৈঠক সমাপ্ত হয়। গত বছর সিঙ্গাপুরে প্রথম দফা বৈঠকের পর ভিয়েতনামের রাজধানী হ্যানয়ে দুই দেশের নেতার মধ্যে দ্বিতীয় দফায় এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। গত ২৮ ফেব্রুয়ারি বৈঠক শেষ করে নির্দিষ্ট সময়ের আগেই ভিয়েতনাম ছেড়ে যান ট্রাম্প।
দক্ষিণ কোরিয়ার চোসান ইলবো সংবাদপত্র জানিয়েছে, ভিয়েতনামের রাজধানী হ্যানয়ে এ বছরের ফেব্রুয়ারিতে ট্রাম্প ও কিমের মধ্যে দ্বিতীয় শীর্ষ বৈঠক হয়। এ আয়োজনের জন্য যেসব উত্তর কোরীয় কর্মকর্তা কাজ করছিলেন, তাদের নেতৃত্বে ছিলেন কূটনীতিক কিম হিয়ক চোল।
শুক্রবার প্রকাশিত প্রতিবেদনে দক্ষিণ কোরিয়ার সংবাদপত্রটি জানায়, যুক্তরাষ্ট্রের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তি করছেন কিম হিয়ক, এমন অভিযোগ এনে এ বছরের মার্চে তাকে পিয়ংইংয়ের মিরিম বিমানবন্দরে ফায়ারিং স্কোয়াড দিয়ে গুলি করে মারা হয়।
শুক্রবার ব্লুমবার্গে প্রকাশিত এক খবরে বলা হয়, কোনো ফলপ্রসূ চুক্তি ছাড়াই কিম-ট্রাম্প বৈঠক ব্যর্থ হওয়ার পর উত্তর কোরিয়ার কিম জং উন তার প্রশাসনিক কর্মকর্তাদের ওপর বিভিন্ন শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেন। এরই অংশ হিসেবে কিম হিয়ককে হত্যা করা হয়।
ভিয়েতনাম বৈঠক ব্যর্থ হওয়ার পর থেকেই যুক্তরাষ্ট্র ও উত্তর কোরিয়ার মধ্যে নতুন করে আলোচনা শুরু হওয়ার বিষয়টি আপাতত থমকে আছে। এদিকে আসছে সপ্তাহে দক্ষিণ কোরিয়া ও জাপানের কর্মকর্তাদের সঙ্গে সিঙ্গাপুরে বৈঠকে বসার পরিকল্পনা করছেন ট্রাম্প প্রশাসনের উত্তর কোরিয়ায় নিযুক্ত পারমাণবিক বিষয়ক দূত স্টিভেন বাইগুন।
কোরীয় উপদ্বীপে নিরস্ত্রীকরণ প্রসঙ্গে কোনোরকম চুক্তি ছাড়াই গত ফেব্রুয়ারি মাসে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ও উত্তর কোরীয় নেতা কিম জং-উনের দ্বিতীয় বৈঠক সমাপ্ত হয়। গত বছর সিঙ্গাপুরে প্রথম দফা বৈঠকের পর ভিয়েতনামের রাজধানী হ্যানয়ে দুই দেশের নেতার মধ্যে দ্বিতীয় দফায় এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। গত ২৮ ফেব্রুয়ারি বৈঠক শেষ করে নির্দিষ্ট সময়ের আগেই ভিয়েতনাম ছেড়ে যান ট্রাম্প।
COMMENTS