সরকারি চাকরিতে প্রবেশের বয়সসীমা ৩০ থেকে ৩৫ করার দাবিতে আবারও আন্দোলনে নেমেছেন শিক্ষার্থীরা।
শনিবার (৬ জুলাই) দুপুরে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) রাজু ভাস্কর্যের পাদদেশে বিক্ষোভ সমাবেশ করেন চাকরিপ্রত্যাশী তরুণরা।
সমাবেশে রাজধানীর বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা অংশগ্রহণ করেন।
বাংলাদেশ সাধারণ ছাত্র অধিকার সংরক্ষণ পরিষদের ব্যানারে এ আন্দোলনের নেতৃত্ব দিচ্ছেন আন্দোলনের মুখপাত্র ইমতিয়াজ হোসেন।
তিনি বলেন, ‘জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটি পরপর তিনবার সুপারিশের পরও কেন সরকার এটিকে উপেক্ষা করে যাচ্ছেন, তা আমাদের কাছে বোধগম্য নয়।
যে সরকার জনগণের পক্ষেই কাজ করেন বলে দাবি করে,তাহলে সে সরকার আমাদের এই ২৮ লাখ তরুণ ছাত্র সমাজের গণদাবি কেন অবহেলা করছেন?’
দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত অবস্থান কর্মসূচি অব্যাহত চালিয়ে যাব।
আন্দোলনের আরেক নেতা এম এ আলী বলেন, ‘আমরা প্রায় ৭ বছর ধরে চাকরিতে প্রবেশের বয়সসীমা ৩৫ বছর করার দাবি জানিয়ে আসছি। আর কালক্ষেপণ না করে দ্রুত সময়ে এটি বাস্তবায়ন করে আমাদের বাঁচার সুযোগ করে দিন।’
উল্লেখ্য, ২০১২ সাল থেকে সরকারি চাকরিতে প্রবেশের বয়সসীমা ৩৫ করার দাবিতে চাকরি প্রত্যাশী শিক্ষার্থীরা বিভিন্ন সময় এই আন্দোলন চালিয়ে আসছেন।
মন্ত্রণালয় সূত্র জানায়, ১৯৯১ সালের আগে সরকারি চাকরিতে প্রবেশের বয়স ছিল ২৭ বছর। ১৯৯১ সালের জুলাই মাসে তা বাড়িয়ে ৩০ বছর করা হয়।
এর পর ২০১১ সালের ডিসেম্বরে সরকারি চাকরিতে সাধারণ কর্মকর্তা-কর্মচারীদের অবসরের বয়স দুই বছর বাড়িয়ে ৫৯ বছর করা হয়।
এর পর মুক্তিযোদ্ধা কর্মকর্তা-কর্মচারীদের অবসরের বয়স এক বছর বাড়িয়ে ৬০ বছর করে সরকার।
চাকরিপ্রত্যাশীরা বলছেন, দেশে ১ কোটি ৫০ লাখ উচ্চশিক্ষিত বেকারের ৩ কোটি হাতকে বয়সের রশিতে পিঠমোড়া দিয়ে বেঁধে রাখা হয়। বাঁধন খুলে দেন, হাতে কর্ম দেন, দেশ উন্নতির স্বর্ণশিখরে আহরণ করবে।
বর্তমান সংসদের প্রথম অধিবেশনেই চাকরিতে প্রবেশের বয়স ৩৫-এর বাস্তবায়ন চান তারা।
আন্দোলনকারীদের ভাষ্য, সারাদেশের উচ্চশিক্ষিত জনগোষ্ঠী ২০১২ সাল থেকে আজ পর্যন্ত ঢাকাসহ সব জেলায় সরকারি চাকরির আবেদনের সময়সীমা ৩০ থেকে বাড়িয়ে ৩৫ করার দাবিতে অহিংস, অরাজনৈতিক পদ্ধতিতে শান্তিপূর্ণভাবে আন্দোলন করে আসছে।
বর্তমান রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ স্পিকার থাকাকালীন অর্থাৎ ২০১২ সালের ৩১ মে নবম জাতীয় সংসদে ৭১ বিধিতে জনগুরুত্বসম্পন্ন নোটিসের ওপর আলোচনার সময় ৩৫-এর পক্ষে মত দিয়েছিলেন।
নবম জাতীয় সংসদ থেকে শুরু করে দশম জাতীয় সংসদ পর্যন্ত ১০০ বারের বেশি বিষয়টি উত্থাপিত হয়। কিন্তু তা এখনো ঝুলে আছে।
জানা গেছে, চাকরিতে বয়স বাড়াতে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটি একাধিকবার সুপারিশ করে।
তবু সরকার এ বিষয়ে এখন পর্যন্ত কোনো পদক্ষেপ নিচ্ছে না। চাকরিতে প্রবেশের বয়সসীমা ৩০ থেকে বাড়িয়ে ৩৫ করার দাবি তুলেছেন রাজনীতিকরাও।
শনিবার (৬ জুলাই) দুপুরে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) রাজু ভাস্কর্যের পাদদেশে বিক্ষোভ সমাবেশ করেন চাকরিপ্রত্যাশী তরুণরা।
সমাবেশে রাজধানীর বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা অংশগ্রহণ করেন।
বাংলাদেশ সাধারণ ছাত্র অধিকার সংরক্ষণ পরিষদের ব্যানারে এ আন্দোলনের নেতৃত্ব দিচ্ছেন আন্দোলনের মুখপাত্র ইমতিয়াজ হোসেন।
তিনি বলেন, ‘জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটি পরপর তিনবার সুপারিশের পরও কেন সরকার এটিকে উপেক্ষা করে যাচ্ছেন, তা আমাদের কাছে বোধগম্য নয়।
যে সরকার জনগণের পক্ষেই কাজ করেন বলে দাবি করে,তাহলে সে সরকার আমাদের এই ২৮ লাখ তরুণ ছাত্র সমাজের গণদাবি কেন অবহেলা করছেন?’
দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত অবস্থান কর্মসূচি অব্যাহত চালিয়ে যাব।
আন্দোলনের আরেক নেতা এম এ আলী বলেন, ‘আমরা প্রায় ৭ বছর ধরে চাকরিতে প্রবেশের বয়সসীমা ৩৫ বছর করার দাবি জানিয়ে আসছি। আর কালক্ষেপণ না করে দ্রুত সময়ে এটি বাস্তবায়ন করে আমাদের বাঁচার সুযোগ করে দিন।’
উল্লেখ্য, ২০১২ সাল থেকে সরকারি চাকরিতে প্রবেশের বয়সসীমা ৩৫ করার দাবিতে চাকরি প্রত্যাশী শিক্ষার্থীরা বিভিন্ন সময় এই আন্দোলন চালিয়ে আসছেন।
মন্ত্রণালয় সূত্র জানায়, ১৯৯১ সালের আগে সরকারি চাকরিতে প্রবেশের বয়স ছিল ২৭ বছর। ১৯৯১ সালের জুলাই মাসে তা বাড়িয়ে ৩০ বছর করা হয়।
এর পর ২০১১ সালের ডিসেম্বরে সরকারি চাকরিতে সাধারণ কর্মকর্তা-কর্মচারীদের অবসরের বয়স দুই বছর বাড়িয়ে ৫৯ বছর করা হয়।
এর পর মুক্তিযোদ্ধা কর্মকর্তা-কর্মচারীদের অবসরের বয়স এক বছর বাড়িয়ে ৬০ বছর করে সরকার।
চাকরিপ্রত্যাশীরা বলছেন, দেশে ১ কোটি ৫০ লাখ উচ্চশিক্ষিত বেকারের ৩ কোটি হাতকে বয়সের রশিতে পিঠমোড়া দিয়ে বেঁধে রাখা হয়। বাঁধন খুলে দেন, হাতে কর্ম দেন, দেশ উন্নতির স্বর্ণশিখরে আহরণ করবে।
বর্তমান সংসদের প্রথম অধিবেশনেই চাকরিতে প্রবেশের বয়স ৩৫-এর বাস্তবায়ন চান তারা।
আন্দোলনকারীদের ভাষ্য, সারাদেশের উচ্চশিক্ষিত জনগোষ্ঠী ২০১২ সাল থেকে আজ পর্যন্ত ঢাকাসহ সব জেলায় সরকারি চাকরির আবেদনের সময়সীমা ৩০ থেকে বাড়িয়ে ৩৫ করার দাবিতে অহিংস, অরাজনৈতিক পদ্ধতিতে শান্তিপূর্ণভাবে আন্দোলন করে আসছে।
বর্তমান রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ স্পিকার থাকাকালীন অর্থাৎ ২০১২ সালের ৩১ মে নবম জাতীয় সংসদে ৭১ বিধিতে জনগুরুত্বসম্পন্ন নোটিসের ওপর আলোচনার সময় ৩৫-এর পক্ষে মত দিয়েছিলেন।
নবম জাতীয় সংসদ থেকে শুরু করে দশম জাতীয় সংসদ পর্যন্ত ১০০ বারের বেশি বিষয়টি উত্থাপিত হয়। কিন্তু তা এখনো ঝুলে আছে।
জানা গেছে, চাকরিতে বয়স বাড়াতে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটি একাধিকবার সুপারিশ করে।
তবু সরকার এ বিষয়ে এখন পর্যন্ত কোনো পদক্ষেপ নিচ্ছে না। চাকরিতে প্রবেশের বয়সসীমা ৩০ থেকে বাড়িয়ে ৩৫ করার দাবি তুলেছেন রাজনীতিকরাও।
COMMENTS