চিত্রনায়ক অনন্ত জলিলের ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান এ জে আই গ্রুপের ৫৭ লাখ টাকা চুরি করে পালিয়ে গিয়েছিল গাড়িচালক শহীদ বিশ্বাস। এ নিয়ে সাভার মডেল থানায় মামলা দায়ের করে অনন্ত জলিল।
সাভারের হেমায়েতপুরে অবস্থিত পোশাক প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠানের স্বত্বাধিকারী চিত্রনায়ক অনন্ত জলিল। তাঁর প্রথম স্ত্রী এ জে আই গ্রুপের পরিচালক জাহানারা বেগমের আদাবরের বাসা থেকে জহিরুল ইসলাম ও শহীদ বিশ্বাস গ্যাস বিল পরিশোধ করার জন্য নগদ ৫৭ লাখ টাকা নেন। টাকাগুলো ব্যাংকে জমা দেওয়ার কথা থাকলেও তা না করে পালিয়ে যান বলে জানান ম্যানেজার জাহিদুল হাসান।
অনন্ত জলিল জানান,‘ঢাকা জেলার সুযোগ্য পুলিশ সুপার জনাব শাহ মিজান শাফিউর রহমান বিপিএম (বার) পিপিএম, জনাব মোঃ সাঈদুর রহমান পিপিএম, অতিরিক্ত পুলিশ (অপরাধ) উত্তর`দ্বয়ের এর সার্বিক দিকনির্দেশনায় ডিবি উত্তরের একটি চৌকস দল জনাব মোঃ আবুল বাসার পিপিএম (বার) অফিসার ইনচার্জ ডিবি উত্তর এর নেতৃত্বে মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা এসআই মোঃ আশরাফুল আলম সঙ্গীয়, এসআই মোঃ নজরুল ইসলাম, এএসআই জাহিদ, এএসআই আজহারুল সহ এক শ্বাসরুদ্ধকর অভিযান পরিচালনা করে মামলার প্রধান আসামি শহীদ ও তার সহযোগী আসামী জুয়েল, শাহাবুদ্দিন, আরজু বেগমদের ভোলা জেলার দৌলতখান থানার জয়নগর গ্রাম হতে গ্রেপ্তার করা হয়। আসামির স্বীকারোক্তি ও দেখানো মতে আসামি শহীদ এর নির্মানাধীন বাড়ীর সামনে মাটির নীচ হতে ২০ লক্ষ টাকা এবং তার স্ত্রী আরজুর নিকট হতে ৭ লক্ষ ৫০ হাজার মোট ২৭ লক্ষ ৫০ হাজার টাকা উদ্ধার করা হয়।
সাভারের হেমায়েতপুরে অবস্থিত পোশাক প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠানের স্বত্বাধিকারী চিত্রনায়ক অনন্ত জলিল। তাঁর প্রথম স্ত্রী এ জে আই গ্রুপের পরিচালক জাহানারা বেগমের আদাবরের বাসা থেকে জহিরুল ইসলাম ও শহীদ বিশ্বাস গ্যাস বিল পরিশোধ করার জন্য নগদ ৫৭ লাখ টাকা নেন। টাকাগুলো ব্যাংকে জমা দেওয়ার কথা থাকলেও তা না করে পালিয়ে যান বলে জানান ম্যানেজার জাহিদুল হাসান।
অনন্ত জলিল জানান,‘ঢাকা জেলার সুযোগ্য পুলিশ সুপার জনাব শাহ মিজান শাফিউর রহমান বিপিএম (বার) পিপিএম, জনাব মোঃ সাঈদুর রহমান পিপিএম, অতিরিক্ত পুলিশ (অপরাধ) উত্তর`দ্বয়ের এর সার্বিক দিকনির্দেশনায় ডিবি উত্তরের একটি চৌকস দল জনাব মোঃ আবুল বাসার পিপিএম (বার) অফিসার ইনচার্জ ডিবি উত্তর এর নেতৃত্বে মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা এসআই মোঃ আশরাফুল আলম সঙ্গীয়, এসআই মোঃ নজরুল ইসলাম, এএসআই জাহিদ, এএসআই আজহারুল সহ এক শ্বাসরুদ্ধকর অভিযান পরিচালনা করে মামলার প্রধান আসামি শহীদ ও তার সহযোগী আসামী জুয়েল, শাহাবুদ্দিন, আরজু বেগমদের ভোলা জেলার দৌলতখান থানার জয়নগর গ্রাম হতে গ্রেপ্তার করা হয়। আসামির স্বীকারোক্তি ও দেখানো মতে আসামি শহীদ এর নির্মানাধীন বাড়ীর সামনে মাটির নীচ হতে ২০ লক্ষ টাকা এবং তার স্ত্রী আরজুর নিকট হতে ৭ লক্ষ ৫০ হাজার মোট ২৭ লক্ষ ৫০ হাজার টাকা উদ্ধার করা হয়।
মামলার আসামি গ্রেপ্তার ও উদ্ধার কাজে সার্বিক সহায়তা করেন মামলার বাদী মো: জাহিদুল হাসান মীর, হেড অব এইচ আর এ্যাডমিন, এজেআই গ্রুপ। ডিবি উত্তর ঢাকা জেলার অফিসারদের কর্মদক্ষতা ও বুদ্ধিমত্তা কাজে লাগিয়ে লুন্ঠিত টাকা উদ্ধার করতে সক্ষম হন। আবারো প্রমান করলো ‘পুলিশ জনতা, জনতাই পুলিশ’। ঢাকা জেলার পুলিশ সুপার জনগণের আস্থাভাজন পুলিশ কর্মকর্তা।
COMMENTS