দুইটি কোম্পানির কাছে আমদানি করা মশার ওষুধ জিম্মি রয়েছে বলে জনিয়েছেন ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের মেয়র আতিকুল ইসলাম। তিনি বলেন, ‘সিন্ডিকেট ভেঙে এখন থেকে সিটি কর্পোরেশন নিজেই সরাসরি ওষুধ আমদানি করবে। সোমবার দুপুরে গুলশান ক্লাবে বিভিন্ন প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ার সম্পাদকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এসব কথা বলেন।
মেয়র আতিকুল বলেন, দুইটি কোম্পানির জন্য মশার ওষুধের আমদানিকারক ওষুধ আমদানি করতে পারে না। শুধুমাত্র দু’টি আমদানিকারক প্রতিষ্ঠানই এই সিস্টেমটাকে ম্যানেজ করে রেখেছে। তাই সিদ্ধান্ত নিয়েছি আমরা ওষুধ নিয়ে আসব। এই ওষুধ দিয়ে কীভাবে বা কি পর্যায়ে মশা মারবে না মারবে, সে বিষয়ে আইডিসিআর ও আসিডিআর এবং সরকারসহ বিভিন্ন এজেন্সি কাজ করবে।’
রাজধানী ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন জেলায় ডেঙ্গু রোগীর সংখ্যা দিনের পর দিন বেড়েই চলেছে। তবে রাজধানীতে ডেঙ্গু রোগীর প্রকোপ সবচেয়ে বেশি। রোগীর বাড়ছে, তবে হাসপাতালগুলোতে কোনো সিট খালি নেই। ডেঙ্গু রোগীর চিকিৎসা দিতে হিমশিম খাচ্ছেন চিকিৎসকেরা।
স্বাস্থ্য অধিদফতরের সূত্র মতে, গত ২৭ জুলাই পর্যন্ত অন্তত ১০ হাজার ৫২৮ জন মশাবাহিত রোগে আক্রান্ত হয়েছেন। গত বছর সেই সংখ্যা ছিল ১০ হাজার ১৪৮ জন।
এ বছর ডেঙ্গু রোগে আক্রান্ত হয়ে এখন পর্যন্ত অন্তত ৩০ জনের মৃত্যু হয়েছে। তবে স্বাস্থ্য অধিদফতরের দাবি, ডেঙ্গু জ্বরে মৃতের সংখ্যা আটজন।
মেয়র আতিকুল বলেন, দুইটি কোম্পানির জন্য মশার ওষুধের আমদানিকারক ওষুধ আমদানি করতে পারে না। শুধুমাত্র দু’টি আমদানিকারক প্রতিষ্ঠানই এই সিস্টেমটাকে ম্যানেজ করে রেখেছে। তাই সিদ্ধান্ত নিয়েছি আমরা ওষুধ নিয়ে আসব। এই ওষুধ দিয়ে কীভাবে বা কি পর্যায়ে মশা মারবে না মারবে, সে বিষয়ে আইডিসিআর ও আসিডিআর এবং সরকারসহ বিভিন্ন এজেন্সি কাজ করবে।’
রাজধানী ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন জেলায় ডেঙ্গু রোগীর সংখ্যা দিনের পর দিন বেড়েই চলেছে। তবে রাজধানীতে ডেঙ্গু রোগীর প্রকোপ সবচেয়ে বেশি। রোগীর বাড়ছে, তবে হাসপাতালগুলোতে কোনো সিট খালি নেই। ডেঙ্গু রোগীর চিকিৎসা দিতে হিমশিম খাচ্ছেন চিকিৎসকেরা।
স্বাস্থ্য অধিদফতরের সূত্র মতে, গত ২৭ জুলাই পর্যন্ত অন্তত ১০ হাজার ৫২৮ জন মশাবাহিত রোগে আক্রান্ত হয়েছেন। গত বছর সেই সংখ্যা ছিল ১০ হাজার ১৪৮ জন।
এ বছর ডেঙ্গু রোগে আক্রান্ত হয়ে এখন পর্যন্ত অন্তত ৩০ জনের মৃত্যু হয়েছে। তবে স্বাস্থ্য অধিদফতরের দাবি, ডেঙ্গু জ্বরে মৃতের সংখ্যা আটজন।
COMMENTS