ডেঙ্গু পরিস্থিতি ক্রমেই ক্রমেই ভয়ংকর রূপ নিচ্ছে। ধারণ করছে মহামারীতে রূপ। ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত রোগিতে ভরে গেছে হাসপাতালগুলো। প্রতিদিনই রোগীর সংখ্যা বাড়ছে, যা আগের রেকর্ড ভেঙে দিচ্ছে। ২১ জুলাই ডেঙ্গু রোগীর সংখ্যা ছিল ৩১৯ জন। এরপরের তিন দিন রোগীর সংখ্যা যথাক্রমে ৪০৮, ৪৭৩ ও ৫৬০ জনে দাঁড়িয়েছে। চিকিত্সা সেবা দিতে হিমশিম খাচ্ছেন ডাক্তাররা।
জ্বর হলেই ডেঙ্গু আতঙ্ক নিয়ে হাসপাতালে ছুটছেন রোগীরা। সরকারি-বেসরকারি হাসপাতালে ঠাঁই মিলছে না অনেক রোগীর। সরকারি হিসাবে সর্বশেষ ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হয়ে রাজধানীর বিভিন্ন সরকারি-বেসরকারি হাসপাতালে নতুন করে ৫৬০ জন ভর্তি হয়েছেন। এই জ্বর বর্তমানে একটি আতঙ্কের নাম। ডেঙ্গু জ্বরে বড়দের পাশাপাশি শিশুরাও আক্রান্ত হচ্ছে।
যেসব লক্ষণে বুঝবেন ডেঙ্গু জ্বর:
এক. জ্বরের মাত্রা ১০২ ও ১০৩ বা এর থেকেও বেশি থাকতে পারে। এভাবে জ্বরটা তিন থেকে পাঁচ দিন থাকে।
দুই. মাথাব্যথা, চোখব্যথা, বমি, পেটেব্যথা সঙ্গে পাতলা পায়খানা থাকতে পারে।
তিন.শরীরে দানা দানা র্যাশের মতো দেখা দিতে পারে। এ সময় শিশু একেবারে নিস্তেজ হয়ে যায়।
চার. পালস খুব কম, পানি শূন্যতা ও অনেক শিশুদের শ্বাসকষ্ট হতে পারে।
পাঁচ. প্লেটিলেট খুবই কম। অনেক সময় দেখা যায় তিন লাখ থেকে চল্লিশ হাজারে নেমে যায়।
এসব লক্ষণ দেখা দিলে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে।
জ্বর হলেই ডেঙ্গু আতঙ্ক নিয়ে হাসপাতালে ছুটছেন রোগীরা। সরকারি-বেসরকারি হাসপাতালে ঠাঁই মিলছে না অনেক রোগীর। সরকারি হিসাবে সর্বশেষ ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হয়ে রাজধানীর বিভিন্ন সরকারি-বেসরকারি হাসপাতালে নতুন করে ৫৬০ জন ভর্তি হয়েছেন। এই জ্বর বর্তমানে একটি আতঙ্কের নাম। ডেঙ্গু জ্বরে বড়দের পাশাপাশি শিশুরাও আক্রান্ত হচ্ছে।
যেসব লক্ষণে বুঝবেন ডেঙ্গু জ্বর:
এক. জ্বরের মাত্রা ১০২ ও ১০৩ বা এর থেকেও বেশি থাকতে পারে। এভাবে জ্বরটা তিন থেকে পাঁচ দিন থাকে।
দুই. মাথাব্যথা, চোখব্যথা, বমি, পেটেব্যথা সঙ্গে পাতলা পায়খানা থাকতে পারে।
তিন.শরীরে দানা দানা র্যাশের মতো দেখা দিতে পারে। এ সময় শিশু একেবারে নিস্তেজ হয়ে যায়।
চার. পালস খুব কম, পানি শূন্যতা ও অনেক শিশুদের শ্বাসকষ্ট হতে পারে।
পাঁচ. প্লেটিলেট খুবই কম। অনেক সময় দেখা যায় তিন লাখ থেকে চল্লিশ হাজারে নেমে যায়।
এসব লক্ষণ দেখা দিলে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে।
COMMENTS