১৯৮৩ সালে তিনি রাষ্ট্রক্ষমতা গ্রহণ করেন হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ। রাষ্ট্রপতি হিসেবে তিনি সফলতা পরিচয় রাখেন সবখানে। তিনি নিজের প্রজ্ঞা, জ্ঞান ও শিক্ষা দিয়ে গড়ে তুলতে চেয়েছেন নতুন বাংলাদেশ। তার শাসনামলে বেশ ককেটি বড় বড় বন্যার কবলে পড়ে বাংলাদেশ। ওইসময় বন্যার্তদের পাশে দাড়াতে নিজেই ত্রাণ নিয়ে ছুটে যেতেন এরশাদ।
১৯৮৭ সালে বাংলাদেশের শহর-বন্দর-গ্রামের অধিকাংশ জায়গা বন্যায় ক্ষতিগ্রস্থা হয়। ওই সময় পল্লীবন্ধু এরশাদ প্রত্যন্ত অঞ্চলে ত্রান নিয়ে ছুটে গেছেন। বানবাসী মানুষের সাথে একাগ্রতা প্রকাশ করেছেন।
৮৭-৮৮ সালের বন্যায় ঢাকার একাংশ (মিরপুর) ব্যাপকভাবে ক্ষতিগ্রস্থ হয়। পরে মিরপুরে বাঁধ নির্মাণের নির্দেশ দেন এরশাদ। তার ওই যুগোপযুগি পদক্ষেপের কারণে এখন অবধি মিরপুর বন্যায় প্লাবিত হয় না বলে মন্তব্য করলেন মিরপুরের বাসিন্দা আবু সালেহ মোহাম্মদ ইউছুফ। তিনি জুমবাংলাকে বলেন, শাসক হিসেবে তার সমালোচনা করতে গেলে বেশিরভাগই ইতিবাচক হবে। এরশাদের আমলে বাঁধ নির্মাণের পর থেকে মিরপুর বাসী অনেক স্বস্তিতে আছে। তা নাহলে প্রতিবছরই বৃষ্টির মৌসুমে বন্যা কবলিত হতো মিরপুর।
জানা গেছে, তার শাসনামলে ৮ হাজার কিলোমিটার পাকা সড়ক এবং ১৭ হাজার কিলোমিটারের বেশি কাঁচারাস্তা নির্মাণ হয়েছিলো। তাছাড়া ছোট-বড় ৫৮০টি সেতু নির্মাণ হয়েছিলো। বন্যার্তদের সহায়তা পৌঁছে দিতে ২৮৭টি উপজেলায় হেলিপ্যাড নির্মাণ করিয়েছিলেন।
শুধু সরকার দলে থাকার সময় নয় বিরোধী দলে থাকাকালীন সময়েও অর্থাৎ গত এক বছর আগে হেলিকপ্টারে করে শেরপুর জেলা সদরের চরপক্ষীমারী ইউনিয়নে বন্যার্তদের মাঝে ত্রাণ দিতে ছুটে গিয়েছিলেন এরশাদ।
১৯৮৭ সালে বাংলাদেশের শহর-বন্দর-গ্রামের অধিকাংশ জায়গা বন্যায় ক্ষতিগ্রস্থা হয়। ওই সময় পল্লীবন্ধু এরশাদ প্রত্যন্ত অঞ্চলে ত্রান নিয়ে ছুটে গেছেন। বানবাসী মানুষের সাথে একাগ্রতা প্রকাশ করেছেন।
৮৭-৮৮ সালের বন্যায় ঢাকার একাংশ (মিরপুর) ব্যাপকভাবে ক্ষতিগ্রস্থ হয়। পরে মিরপুরে বাঁধ নির্মাণের নির্দেশ দেন এরশাদ। তার ওই যুগোপযুগি পদক্ষেপের কারণে এখন অবধি মিরপুর বন্যায় প্লাবিত হয় না বলে মন্তব্য করলেন মিরপুরের বাসিন্দা আবু সালেহ মোহাম্মদ ইউছুফ। তিনি জুমবাংলাকে বলেন, শাসক হিসেবে তার সমালোচনা করতে গেলে বেশিরভাগই ইতিবাচক হবে। এরশাদের আমলে বাঁধ নির্মাণের পর থেকে মিরপুর বাসী অনেক স্বস্তিতে আছে। তা নাহলে প্রতিবছরই বৃষ্টির মৌসুমে বন্যা কবলিত হতো মিরপুর।
জানা গেছে, তার শাসনামলে ৮ হাজার কিলোমিটার পাকা সড়ক এবং ১৭ হাজার কিলোমিটারের বেশি কাঁচারাস্তা নির্মাণ হয়েছিলো। তাছাড়া ছোট-বড় ৫৮০টি সেতু নির্মাণ হয়েছিলো। বন্যার্তদের সহায়তা পৌঁছে দিতে ২৮৭টি উপজেলায় হেলিপ্যাড নির্মাণ করিয়েছিলেন।
শুধু সরকার দলে থাকার সময় নয় বিরোধী দলে থাকাকালীন সময়েও অর্থাৎ গত এক বছর আগে হেলিকপ্টারে করে শেরপুর জেলা সদরের চরপক্ষীমারী ইউনিয়নে বন্যার্তদের মাঝে ত্রাণ দিতে ছুটে গিয়েছিলেন এরশাদ।
COMMENTS