জাতীয় সংসদের বিরোধী দলীয় নেতা ও জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ চোখ মেলে তাকিয়েছেন এবং মাথা নাড়ছেন বলে জানিয়েছেন তার ভাই ও দলের কো চেয়ারম্যান জি এম কাদের। আজ মঙ্গলবার জাতীয় পার্টির দলীয় কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে এ কথা জানান তিনি ।
জি এম কাদের বলেন, `উনাকে দেখতে গিয়েছিলাম। সে সময় কর্তব্যরত চিকিৎসকের সঙ্গে আমি আলাপ করেছি। উনাকে দেখে আগের তুলনায় ভাল লাগছিলো। কিছুটা মাথা নাড়ছিলেন। চিকিৎসকরা বললেন উনাকে যে ঘুমের ওষুধ দেয়া হয় সেটার মাত্রা কমিয়ে দেয়া হয়েছে। এখন ডাকলে কিছুটা সারা দিচ্ছেন। আমার সামনেই উনাকে ডাকা হলে চোখ খুলে আমার দিকে তাকিয়েছিলেন। উনার যে ফুসফুসের ইনফেকশন এবং ইউরিনের ইনফেকশন ছিল সেটা কমে এসেছে বলে চিকিৎসকরা জানিয়েছেন। তবে এখনো কিছু অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ কাজ করছে না। উনি এখনো আশঙ্কাজনক অবস্থায় আছেন। তবে অবনতি হয়নি। সেদিক দিয়ে উনি ভাল আছেন।`
উল্লেখ্য, গত ২২ জুন থেকে ৯০ বছর বয়সী এরশাদ রাজধানীর সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে (সিএমএইচ) চিকিৎসাধীন। তিনি হিমোগ্লোবিন-স্বল্পতা, ফুসফুসে সংক্রমণ ও কিডনির জটিলতায় ভুগছেন। গত বৃহস্পতিবার বিকেলে তাকে লাইফ সাপোর্টে নেওয়া হয়।
জি এম কাদের বলেন, `উনাকে দেখতে গিয়েছিলাম। সে সময় কর্তব্যরত চিকিৎসকের সঙ্গে আমি আলাপ করেছি। উনাকে দেখে আগের তুলনায় ভাল লাগছিলো। কিছুটা মাথা নাড়ছিলেন। চিকিৎসকরা বললেন উনাকে যে ঘুমের ওষুধ দেয়া হয় সেটার মাত্রা কমিয়ে দেয়া হয়েছে। এখন ডাকলে কিছুটা সারা দিচ্ছেন। আমার সামনেই উনাকে ডাকা হলে চোখ খুলে আমার দিকে তাকিয়েছিলেন। উনার যে ফুসফুসের ইনফেকশন এবং ইউরিনের ইনফেকশন ছিল সেটা কমে এসেছে বলে চিকিৎসকরা জানিয়েছেন। তবে এখনো কিছু অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ কাজ করছে না। উনি এখনো আশঙ্কাজনক অবস্থায় আছেন। তবে অবনতি হয়নি। সেদিক দিয়ে উনি ভাল আছেন।`
উল্লেখ্য, গত ২২ জুন থেকে ৯০ বছর বয়সী এরশাদ রাজধানীর সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে (সিএমএইচ) চিকিৎসাধীন। তিনি হিমোগ্লোবিন-স্বল্পতা, ফুসফুসে সংক্রমণ ও কিডনির জটিলতায় ভুগছেন। গত বৃহস্পতিবার বিকেলে তাকে লাইফ সাপোর্টে নেওয়া হয়।
COMMENTS