সাবেক রাষ্ট্রপতি, সাবেক সেনাপ্রধান, জাতীয় সংসদের বিরোধী দলীয় নেতা ও জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান হুসেইন মুহম্মদ এরশাদকে রংপুরে তার নিজ বাসভবন পল্লীনিবাসে লিচুবাগানে সমাহিত করা হয়েছে। এর আগে কবরের পাশে তার ম’রদে’হকে সেনাবাহিনীর পক্ষ থেকে গার্ড অনার প্রদান করা হয়।
জানাজা শেষে পল্লী নিবাসে ম’রদে’হ নেওয়া সময় নেতাকর্মীরা তার ম’রদে’হ বহনকারী গাড়ি ঘিরে রাখে। এ সময় জাতীয় পার্টির নেতাকর্মীরা স্লোগান দিয়ে এরশাদকে রংপুরে দাফনের দাবি জানান। পরে দলের কো-চেয়ারম্যান রওশন এরশাদ রংপুরে দাফনের বিষয়ে সম্মতি প্রদান করেন।
উল্লেখ্য, মঙ্গলবার বাদ জোহর রংপুর ঈদগাহ মাঠে এরশাদের চতুর্থ জানাজা অনুষ্ঠিত হয়। হাজার হাজার মানুষ জানাজায় অংশ নেন।
৮৯ বছর বয়সী এরশাদ দীর্ঘদিন ধরে বার্ধক্যজনিত অসুস্থতায় ভুগছিলেন। গত ২৬ জুন শারীরিক অবস্থা খারাপ হওয়ায় তাকে ঢাকার সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে (সিএমএইচ) ভর্তি করা হয়। গত ৪ জুলাই থেকে তাকে লাইফ সাপোর্টে রাখা হয়। রবিবার সকালে সাবেক স্বৈরশাসক এরশাদ শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন।
জানাজা শেষে পল্লী নিবাসে ম’রদে’হ নেওয়া সময় নেতাকর্মীরা তার ম’রদে’হ বহনকারী গাড়ি ঘিরে রাখে। এ সময় জাতীয় পার্টির নেতাকর্মীরা স্লোগান দিয়ে এরশাদকে রংপুরে দাফনের দাবি জানান। পরে দলের কো-চেয়ারম্যান রওশন এরশাদ রংপুরে দাফনের বিষয়ে সম্মতি প্রদান করেন।
উল্লেখ্য, মঙ্গলবার বাদ জোহর রংপুর ঈদগাহ মাঠে এরশাদের চতুর্থ জানাজা অনুষ্ঠিত হয়। হাজার হাজার মানুষ জানাজায় অংশ নেন।
৮৯ বছর বয়সী এরশাদ দীর্ঘদিন ধরে বার্ধক্যজনিত অসুস্থতায় ভুগছিলেন। গত ২৬ জুন শারীরিক অবস্থা খারাপ হওয়ায় তাকে ঢাকার সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে (সিএমএইচ) ভর্তি করা হয়। গত ৪ জুলাই থেকে তাকে লাইফ সাপোর্টে রাখা হয়। রবিবার সকালে সাবেক স্বৈরশাসক এরশাদ শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন।
COMMENTS