মিন্নির পক্ষে কোন আইনজীবি ছিলেন না। প্রায় ১৫ মিনিট তদন্তকারী কর্মকর্তার বক্তব্য শেষে বিচারক জানতে চান আসামির পক্ষে কোনও আইনজীবী আছেন কিনা? উপস্থিত আইনজীবীরা এসময় নীরব ছিলেন। পরে বিচারক কাঠগড়ায় দাঁড়ানো মিন্নিকে উদ্দেশ্য করে জানতে চান তার কোনো বক্তব্য আছে কিনা? মিন্নি নিজেকে নির্দোষ দাবি করেন। তিনি বলেন, ‘স্যার আমি এই ঘটনার সাথে জড়িত নই, ঐ দিন যে এই ঘটনা ঘটবে তা আমি জানতাম না।’
বরগুনায় আলোচিত রিফাত শরীফ হত্যা মামলার প্রধান সাক্ষী ও নিহত রিফাতের স্ত্রী আয়শা সিদ্দিকা মিন্নিকে আটকের ১৮ ঘন্টা পরে আজ বুধবার বেলা ৩টা ১৩ মিনিটে কড়া নিরাপত্তার মধ্যে দিয়ে চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মো. সিরাজুল ইসলাম গাজীর আদালতে হাজির করা হলে তিনি এ দাবি করেন।
জানা গেছে, বুধবার ৩টা ১৮ মিনিটে বিচারক তার এসলাসে আসন গ্রহণ করেন। এরপর মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা (ওসি তদন্ত) মো. হুমায়ূন কবির বিচারকের অনুমতি নিয়ে তার বক্তব্য উপস্থাপন করেন। এসময় তদন্তকারী কর্মকর্তা এই হত্যাকাণ্ডের সাথে মিন্নির সম্পৃত্তা আছে দাবি করে তথ্য-উপাত্ত উপস্থাপন করেন।
তদন্তকারী কর্মকর্তার বক্তব্য শেষে মিন্নি আদালতে নিজেকে নির্দোষ দাবি করে বলেন, বিভিন্ন সময় আসামিরা তাকে ফোনে বিরক্ত করতো ও ভয় ভীতি দেখাতো। এমনকি প্রাণনাশের হুমকিও দিতো। তিনি আরও বলেন, ‘আমি বা আমার পরিবার আসামিদের ভয়ে কোথাও মুখ খুলতে পারিনি। আমার স্বামী রিফাত শরীফ হত্যাকারীদের বিচার চাই। আমাকে ষড়যন্ত্রমূলকভাবে মামলায় জড়ানো হয়েছে।’ বক্তব্যের একপর্যায়ে বিচারক হত্যাকারীর কল লিস্টে তার নম্বর কিভাবে এলো জানতে চাইলে মিন্নি নিরব থাকেন।
এরপরে তদন্তকারী কর্মকর্তা মামলার তদন্তের স্বার্থে আসামিকে আরও অধিকতর জিজ্ঞাসাবাদের জন্য ৭ দিনের রিমান্ড প্রার্থনা করলে আদালত রাষ্ট্রপক্ষের পুলিশ পরিদর্শকের বক্তব্য শুনে পাঁচ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন।
বরগুনায় আলোচিত রিফাত শরীফ হত্যা মামলার প্রধান সাক্ষী ও নিহত রিফাতের স্ত্রী আয়শা সিদ্দিকা মিন্নিকে আটকের ১৮ ঘন্টা পরে আজ বুধবার বেলা ৩টা ১৩ মিনিটে কড়া নিরাপত্তার মধ্যে দিয়ে চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মো. সিরাজুল ইসলাম গাজীর আদালতে হাজির করা হলে তিনি এ দাবি করেন।
জানা গেছে, বুধবার ৩টা ১৮ মিনিটে বিচারক তার এসলাসে আসন গ্রহণ করেন। এরপর মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা (ওসি তদন্ত) মো. হুমায়ূন কবির বিচারকের অনুমতি নিয়ে তার বক্তব্য উপস্থাপন করেন। এসময় তদন্তকারী কর্মকর্তা এই হত্যাকাণ্ডের সাথে মিন্নির সম্পৃত্তা আছে দাবি করে তথ্য-উপাত্ত উপস্থাপন করেন।
তদন্তকারী কর্মকর্তার বক্তব্য শেষে মিন্নি আদালতে নিজেকে নির্দোষ দাবি করে বলেন, বিভিন্ন সময় আসামিরা তাকে ফোনে বিরক্ত করতো ও ভয় ভীতি দেখাতো। এমনকি প্রাণনাশের হুমকিও দিতো। তিনি আরও বলেন, ‘আমি বা আমার পরিবার আসামিদের ভয়ে কোথাও মুখ খুলতে পারিনি। আমার স্বামী রিফাত শরীফ হত্যাকারীদের বিচার চাই। আমাকে ষড়যন্ত্রমূলকভাবে মামলায় জড়ানো হয়েছে।’ বক্তব্যের একপর্যায়ে বিচারক হত্যাকারীর কল লিস্টে তার নম্বর কিভাবে এলো জানতে চাইলে মিন্নি নিরব থাকেন।
এরপরে তদন্তকারী কর্মকর্তা মামলার তদন্তের স্বার্থে আসামিকে আরও অধিকতর জিজ্ঞাসাবাদের জন্য ৭ দিনের রিমান্ড প্রার্থনা করলে আদালত রাষ্ট্রপক্ষের পুলিশ পরিদর্শকের বক্তব্য শুনে পাঁচ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন।
COMMENTS