গাজীপুরের শ্রীপুরে অটো স্পিনিং মিলস লিমিটেডের কারখানায় অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ছয়জনে দাঁড়িয়েছে। ভয়াবহ এ অগ্নিকাণ্ডের কারণ খতিয়ে দেখতে ছয় সদস্যের একটি তদন্ত কমিটি করেছে জেলা প্রশাসন।
গত মঙ্গলবার দুপুরে কারখানাটির সুতার গুদামে আগুনের সূত্রপাত হয় এবং মুহূর্তেই তা পুরো কারখানায় ছড়িয়ে পড়ে। জয়দেবপুর, শ্রীপুর ও ভালুকা ফায়ার সার্ভিসের ১৮ ইউনিটের দীর্ঘ সময়ের চেষ্টায় গতকাল ভোরে আগুন নিয়ন্ত্রণে আসে। এরপর সকালে পুড়ে যাওয়া ধ্বংসস্তূপ থেকে তিনটি মরদেহ ও দুপুরে আরো দুটি মরদেহ উদ্ধার করা হয়। এর আগে মঙ্গলবার মারা যান কারখানার এক নিরাপত্তাকর্মী।
গাজীপুর ফায়ার সার্ভিসের উপসহকারী পরিচালক আক্তারুজ্জামান ছয়জনের মৃত্যুর খবর নিশ্চিত করে জানান, তারা মঙ্গলবার বেলা আড়াইটার দিকে অটো স্পিনিং মিলের তুলার গুদামে অগ্নিকাণ্ডের খবর পান। পরে শ্রীপুর ফায়ার স্টেশন থেকে তিনটি ও ভালুকা ফায়ার স্টেশনের তিনটি ইউনিটের কর্মীরা গিয়ে আগুন নেভানোর কাজ শুরু করেন। আগুনের তীব্রতা বেড়ে যাওয়ায় পরে আশপাশের ১৮টি ফায়ার সার্ভিসের ১০২ জন এ কাজে যোগ দেন। রাত ২টার দিকে আগুন নিয়ন্ত্রণে আসে। আগুনে গুদামে থাকা তুলা, কারখানার মূল্যবান মেশিনারিজ ও অন্যান্য মালপত্র পুড়ে গেছে। তবে ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ এখনো নিরূপণ করা যায়নি।
নিহতরা হলেন ময়মনসিংহের গফরগাঁও উপজেলার উস্থি ইউনিয়নের হরীপুর মহালুল গ্রামের আলাউদ্দিনের ছেলে রাসেল মিয়া, গাজীপুরের শ্রীপুর উপজেলার গাজীপুর ইউনিয়নের জয়নাল হোসেনের ছেলে আনোয়ার হুসেন, একই ইউনিয়নের হাসেন আলীর ছেলে শাহজালাল, কালিয়াকৈর উপজেলার ভান্নারা গ্রামের শামসুল হকের ছেলে সেলিম কবির, পাবনা জেলার আমিনপুর থানার নান্দিয়ারা গ্রামের কেরামত সরদারের ছেলে সুজন সরদার এবং ময়মনসিংহের হালুয়াঘাট থানার ভুবনপোড়া গ্রামের আবুল কাশেমের ছেলে আবু রায়হান।
নিহতের মধ্যে সেলিম কবির কারখানার জ্যেষ্ঠ উৎপাদন কর্মকর্তা পদে, রাসেল মিয়া নিরাপত্তা বিভাগে, শাহজালাল উৎপাদন বিভাগে, আনোয়ার হোসেন, রায়হান ও সুজন এসি বিভাগে শ্রমিক হিসেবে কর্মরত ছিলেন।
গাজীপুরের জেলা প্রশাসক তরিকুল ইসলাম জানান, অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট শাহীনুর ইসলামকে আহ্বায়ক করে ছয় সদস্যবিশিষ্ট একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। তদন্ত কমিটিকে সাতদিনের মধ্যে তদন্ত প্রতিবেদন দেয়ার জন্য সময় বেঁধে দেয়া হয়েছে।
তদন্ত কমিটির সদস্যরা গতকাল বিকালে পুড়ে যাওয়া কারখানাটি পরিদর্শন করেছেন। কমিটির প্রধান অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট শাহিনুর ইসলাম জানান, এর মধ্যেই তারা কাজ শুরু করে দিয়েছেন। আগুন লাগার প্রকৃত কারণ অনুসন্ধান, ঘটনায় দায়ীদের চিহ্নিতকরণ, ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ নির্ধারণসহ এ ধরনের দুর্ঘটনা প্রতিরোধে সুপারিশমালা প্রদান করবে কমিটি।
গত মঙ্গলবার দুপুরে কারখানাটির সুতার গুদামে আগুনের সূত্রপাত হয় এবং মুহূর্তেই তা পুরো কারখানায় ছড়িয়ে পড়ে। জয়দেবপুর, শ্রীপুর ও ভালুকা ফায়ার সার্ভিসের ১৮ ইউনিটের দীর্ঘ সময়ের চেষ্টায় গতকাল ভোরে আগুন নিয়ন্ত্রণে আসে। এরপর সকালে পুড়ে যাওয়া ধ্বংসস্তূপ থেকে তিনটি মরদেহ ও দুপুরে আরো দুটি মরদেহ উদ্ধার করা হয়। এর আগে মঙ্গলবার মারা যান কারখানার এক নিরাপত্তাকর্মী।
গাজীপুর ফায়ার সার্ভিসের উপসহকারী পরিচালক আক্তারুজ্জামান ছয়জনের মৃত্যুর খবর নিশ্চিত করে জানান, তারা মঙ্গলবার বেলা আড়াইটার দিকে অটো স্পিনিং মিলের তুলার গুদামে অগ্নিকাণ্ডের খবর পান। পরে শ্রীপুর ফায়ার স্টেশন থেকে তিনটি ও ভালুকা ফায়ার স্টেশনের তিনটি ইউনিটের কর্মীরা গিয়ে আগুন নেভানোর কাজ শুরু করেন। আগুনের তীব্রতা বেড়ে যাওয়ায় পরে আশপাশের ১৮টি ফায়ার সার্ভিসের ১০২ জন এ কাজে যোগ দেন। রাত ২টার দিকে আগুন নিয়ন্ত্রণে আসে। আগুনে গুদামে থাকা তুলা, কারখানার মূল্যবান মেশিনারিজ ও অন্যান্য মালপত্র পুড়ে গেছে। তবে ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ এখনো নিরূপণ করা যায়নি।
নিহতরা হলেন ময়মনসিংহের গফরগাঁও উপজেলার উস্থি ইউনিয়নের হরীপুর মহালুল গ্রামের আলাউদ্দিনের ছেলে রাসেল মিয়া, গাজীপুরের শ্রীপুর উপজেলার গাজীপুর ইউনিয়নের জয়নাল হোসেনের ছেলে আনোয়ার হুসেন, একই ইউনিয়নের হাসেন আলীর ছেলে শাহজালাল, কালিয়াকৈর উপজেলার ভান্নারা গ্রামের শামসুল হকের ছেলে সেলিম কবির, পাবনা জেলার আমিনপুর থানার নান্দিয়ারা গ্রামের কেরামত সরদারের ছেলে সুজন সরদার এবং ময়মনসিংহের হালুয়াঘাট থানার ভুবনপোড়া গ্রামের আবুল কাশেমের ছেলে আবু রায়হান।
নিহতের মধ্যে সেলিম কবির কারখানার জ্যেষ্ঠ উৎপাদন কর্মকর্তা পদে, রাসেল মিয়া নিরাপত্তা বিভাগে, শাহজালাল উৎপাদন বিভাগে, আনোয়ার হোসেন, রায়হান ও সুজন এসি বিভাগে শ্রমিক হিসেবে কর্মরত ছিলেন।
গাজীপুরের জেলা প্রশাসক তরিকুল ইসলাম জানান, অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট শাহীনুর ইসলামকে আহ্বায়ক করে ছয় সদস্যবিশিষ্ট একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। তদন্ত কমিটিকে সাতদিনের মধ্যে তদন্ত প্রতিবেদন দেয়ার জন্য সময় বেঁধে দেয়া হয়েছে।
তদন্ত কমিটির সদস্যরা গতকাল বিকালে পুড়ে যাওয়া কারখানাটি পরিদর্শন করেছেন। কমিটির প্রধান অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট শাহিনুর ইসলাম জানান, এর মধ্যেই তারা কাজ শুরু করে দিয়েছেন। আগুন লাগার প্রকৃত কারণ অনুসন্ধান, ঘটনায় দায়ীদের চিহ্নিতকরণ, ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ নির্ধারণসহ এ ধরনের দুর্ঘটনা প্রতিরোধে সুপারিশমালা প্রদান করবে কমিটি।
COMMENTS