গাজীপুর শহরের সবচেয়ে নামকরা শিক্ষা প্রতিষ্ঠান রাণী বিলাসমনি সরকারি বালক উচ্চ বিদ্যালয়ের নবম শ্রেণীতে প্রথম সাময়িক পরীক্ষায় প্রভাতী শাখার ১৬৮ শিক্ষার্থীর মধ্যে সাধারণ গণিতে ১৩৬ জনই অকৃতকার্য হয়েছে।
১৯০৫ সালে প্রতিষ্ঠিত বিদ্যালয়টিতে বাছাই করে সেরা শিক্ষার্থীদের ভর্তি করা হয়। সেরা বিদ্যালয়ের সেরা শিক্ষার্থীদের কেন এই ফল বিপর্যয় ! -তা অনুসন্ধান করতে গিয়ে শিক্ষকদের মধ্যে দ্বন্দ্ব , প্রাইভেট পড়ানোর প্রতিযোগিতার নগ্ন চেহারা ওঠে এসেছে। এরই বলি করা হয়েছে শিক্ষার্থীদের।
এ ব্যাপারে বিদ্যালয়টির প্রধান শিক্ষক (চলতি দায়িত্ব) শাহীনা বেগমের সঙ্গে এ ব্যাপারে যোগাযোগ করা হলে তিনি নবম শ্রেণীর গণিতের ফলাফল বিপর্যয়ের কথা স্বীকার করেন। তিনি বলেন এমন ফলাফলের পেছনে কী কারণ তা তদন্ত করে দেখা হচ্ছে।
সাধারণ গণিতের এই ফল বিপর্যয়ে অভিভাবকরা ছেলেদের ভবিষ্যত নিয়ে শঙ্কিত হয়ে পড়েছেন। বেশ কয়েক জন অভিভাবক সাংবাদিকদের জানান, সেরা প্রতিষ্ঠানে ছেলেকে ভর্তি করতে পেরে যে স্বস্তি ছিল তা আগেই শেষ হয়ে গেছে। বেশ কিছুদিন যাবত শুনে আসছিলাম বিদ্যালয়ের বর্তমান শিক্ষকদের বেশিরভাগেরই পেশার প্রতি দায়বদ্ধতা কম।
এজন্য শিক্ষার্থীদের উপর নজরদারিতা কমে যাওয়ায় এখানে বেশ কয়েকটি ফেইসবুক গ্রুপ তৈরি হয়েছে। কোমলমতি ছেলেরা গ্যাং বানিয়ে মারামারিতে লিপ্ত হয়েছে। এজন্য নিজেরা সব সময় আতঙ্কে থাকতাম। তাই বলে ছেলে গণিতে ফেল করবে এটা কল্পনাতেও ছিল না।
ঐতিহ্যবাহী এ বিদ্যালয়ের একাধিক শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের সঙ্গে আলাপ করেন জানা গেছে, নবম শ্রেণীর গণিত বিষয় পড়ান মোতাহিরুল ইসলাম মামুন, সাইফুল ইসলাম , মনিরুজ্জামান খান ও সাজিদুর রহমান। এরা সকলেই প্রাইভেট পড়ানোর সঙ্গে জড়িত। এজন্য তাদের সম্পর্ক খুবই তিক্ত। সবচেয়ে কম ছাত্র যার- সেই সাইফুল ইসলাম এবারের পরীক্ষার প্রশ্ন করেছেন এবং উত্তর পত্র মূল্যায়ন করেছেন। প্রাইভেটে ছাত্র সংখ্যা বাড়ানোর অপকৌশল থেকে তিনি প্রশ্নে জটিলতা ও উত্তর পত্র মূল্যায়নে কঠোরতা দেখিয়েছেন।
এ বিষয়ে বিদ্যালয়ের উপ প্রধান শিক্ষক মোঃ নাজিমুদ্দিন সরকারের সঙ্গে কথা বললে তিনি জানান প্রশ্ন করার বিষয়ে কোন সমস্যা আছে কি-না তা জানার জন্য তদন্ত টিম গঠন করা হয়েছে। খাতা গুলোও পর্যবেক্ষণ চলছে। যদি কোন অভিভাবক খাতা দেখতে চান তবে তারও ব্যবস্থা করছি আমরা।
১৯০৫ সালে প্রতিষ্ঠিত বিদ্যালয়টিতে বাছাই করে সেরা শিক্ষার্থীদের ভর্তি করা হয়। সেরা বিদ্যালয়ের সেরা শিক্ষার্থীদের কেন এই ফল বিপর্যয় ! -তা অনুসন্ধান করতে গিয়ে শিক্ষকদের মধ্যে দ্বন্দ্ব , প্রাইভেট পড়ানোর প্রতিযোগিতার নগ্ন চেহারা ওঠে এসেছে। এরই বলি করা হয়েছে শিক্ষার্থীদের।
এ ব্যাপারে বিদ্যালয়টির প্রধান শিক্ষক (চলতি দায়িত্ব) শাহীনা বেগমের সঙ্গে এ ব্যাপারে যোগাযোগ করা হলে তিনি নবম শ্রেণীর গণিতের ফলাফল বিপর্যয়ের কথা স্বীকার করেন। তিনি বলেন এমন ফলাফলের পেছনে কী কারণ তা তদন্ত করে দেখা হচ্ছে।
সাধারণ গণিতের এই ফল বিপর্যয়ে অভিভাবকরা ছেলেদের ভবিষ্যত নিয়ে শঙ্কিত হয়ে পড়েছেন। বেশ কয়েক জন অভিভাবক সাংবাদিকদের জানান, সেরা প্রতিষ্ঠানে ছেলেকে ভর্তি করতে পেরে যে স্বস্তি ছিল তা আগেই শেষ হয়ে গেছে। বেশ কিছুদিন যাবত শুনে আসছিলাম বিদ্যালয়ের বর্তমান শিক্ষকদের বেশিরভাগেরই পেশার প্রতি দায়বদ্ধতা কম।
এজন্য শিক্ষার্থীদের উপর নজরদারিতা কমে যাওয়ায় এখানে বেশ কয়েকটি ফেইসবুক গ্রুপ তৈরি হয়েছে। কোমলমতি ছেলেরা গ্যাং বানিয়ে মারামারিতে লিপ্ত হয়েছে। এজন্য নিজেরা সব সময় আতঙ্কে থাকতাম। তাই বলে ছেলে গণিতে ফেল করবে এটা কল্পনাতেও ছিল না।
ঐতিহ্যবাহী এ বিদ্যালয়ের একাধিক শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের সঙ্গে আলাপ করেন জানা গেছে, নবম শ্রেণীর গণিত বিষয় পড়ান মোতাহিরুল ইসলাম মামুন, সাইফুল ইসলাম , মনিরুজ্জামান খান ও সাজিদুর রহমান। এরা সকলেই প্রাইভেট পড়ানোর সঙ্গে জড়িত। এজন্য তাদের সম্পর্ক খুবই তিক্ত। সবচেয়ে কম ছাত্র যার- সেই সাইফুল ইসলাম এবারের পরীক্ষার প্রশ্ন করেছেন এবং উত্তর পত্র মূল্যায়ন করেছেন। প্রাইভেটে ছাত্র সংখ্যা বাড়ানোর অপকৌশল থেকে তিনি প্রশ্নে জটিলতা ও উত্তর পত্র মূল্যায়নে কঠোরতা দেখিয়েছেন।
এ বিষয়ে বিদ্যালয়ের উপ প্রধান শিক্ষক মোঃ নাজিমুদ্দিন সরকারের সঙ্গে কথা বললে তিনি জানান প্রশ্ন করার বিষয়ে কোন সমস্যা আছে কি-না তা জানার জন্য তদন্ত টিম গঠন করা হয়েছে। খাতা গুলোও পর্যবেক্ষণ চলছে। যদি কোন অভিভাবক খাতা দেখতে চান তবে তারও ব্যবস্থা করছি আমরা।
COMMENTS