মাদারীপুরের কাঁঠালবাড়ি ফেরি ঘাটে ৩ ঘণ্টা অপেক্ষায় থেকে স্কুলছাত্রের মৃত্যুর ঘটনায় দায়ী ব্যক্তিদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবিতে গাজীপুর প্রেস ক্লাবের সামনে মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়েছে।
মঙ্গলবার দুপুরে ঘণ্টাব্যাপী ওই মানববন্ধন করে নিহত তিতাস ঘোষের বোন ঢাকা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী কেয়া ঘোষ এবং তার সহপাঠীরা।
তারা তিতাসের মৃত্যুর জন্য দায়ীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবি করেছেন। এ ব্যাপারে তারা প্রধানমন্ত্রীর হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন।
মানববন্ধনে নিহত তিতাসের বোন কেয়া ঘোষ বলেন,গত ২৫ জুলাই তার ছোট ভাই কালিয়া পাইলট মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ষষ্ঠ শ্রেণির ছাত্র তিতাস একটি সড়ক দুর্ঘটনায় আহত হয়।পরে তাকে খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।
তিনি বলেন,খুলনা মেডিকেলে অবস্থার অবনতি হলে চিকিৎসকরা তিতাসকে ঢাকায় নেয়ার পরামর্শ দেয়।পরে তাকে ঢাকায় নেয়ার জন্য একটি এয়ার অ্যাম্বুলেন্স ভাড়া করা হয়।কিন্তু দুর্যোগপূর্ণ আবহাওয়ার জন্য এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে না উঠতে পেরে অর্ধ লাখ টাকায় বিশেষ অ্যাম্বুলেন্স ভাড়া করে একজন বিশেষজ্ঞসহ দুইজন চিকিসৎক সঙ্গে নিয়ে সড়ক পথে রওনা হই এবং রাত ৮টার দিকে মাদারীপুরে কাঁঠালবাড়ি ফেরি ঘাটের এক নম্বর ঘাটে হাজির হই।
কেয়া ঘোষ বলেন,এ সময় এটুআইয়ের যুগ্ম-সচিব আবদুস সবুর মণ্ডল ওই ফেরিতে যাবেন বলে ফেরিটি তার জন্য অপেক্ষা করতে থাকে।এ সময় অপেক্ষমান ফেরিটি দ্রুত ছাড়ার জন্য নানাভাবে অনুনয়-বিনিনয় করি।
তিনি আরও বলেন,আহত তিতাস ফেরিঘাটে থাকা অবস্থায় স্থানীয় পুলিশ,ফায়ার সার্ভিস, ৯৯৯, ফেরি কর্তৃপক্ষকে বারবার অনুনয়-বিনয় করলেও তারা ফেরিটি ছাড়েনি। পরে ৩ ঘণ্টা পর রাত ১১টার দিকে যুগ্ম-সচিব ঘাটে এসে পৌঁছালে ফেরিটি ছাড়ে।পরে ফেরিটি অপরপাড়ে পৌঁছানোর পরই (চিকিৎসার অভাবে)তার ভাই তিতাস মারা যায়।
মানববন্ধন থেকে শিক্ষার্থীরা এ ঘটনায় দায়ী ব্যক্তিদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি করেন।
নিহত তিতাস নড়াইল জেলার কালিয়া থানার মৃত তাপস ঘোষের ছেলে।সে নড়াইলের কালিয়া পাইলট মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ষষ্ঠ শ্রেণির ছাত্র ছিল।
মঙ্গলবার দুপুরে ঘণ্টাব্যাপী ওই মানববন্ধন করে নিহত তিতাস ঘোষের বোন ঢাকা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী কেয়া ঘোষ এবং তার সহপাঠীরা।
তারা তিতাসের মৃত্যুর জন্য দায়ীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবি করেছেন। এ ব্যাপারে তারা প্রধানমন্ত্রীর হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন।
মানববন্ধনে নিহত তিতাসের বোন কেয়া ঘোষ বলেন,গত ২৫ জুলাই তার ছোট ভাই কালিয়া পাইলট মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ষষ্ঠ শ্রেণির ছাত্র তিতাস একটি সড়ক দুর্ঘটনায় আহত হয়।পরে তাকে খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।
তিনি বলেন,খুলনা মেডিকেলে অবস্থার অবনতি হলে চিকিৎসকরা তিতাসকে ঢাকায় নেয়ার পরামর্শ দেয়।পরে তাকে ঢাকায় নেয়ার জন্য একটি এয়ার অ্যাম্বুলেন্স ভাড়া করা হয়।কিন্তু দুর্যোগপূর্ণ আবহাওয়ার জন্য এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে না উঠতে পেরে অর্ধ লাখ টাকায় বিশেষ অ্যাম্বুলেন্স ভাড়া করে একজন বিশেষজ্ঞসহ দুইজন চিকিসৎক সঙ্গে নিয়ে সড়ক পথে রওনা হই এবং রাত ৮টার দিকে মাদারীপুরে কাঁঠালবাড়ি ফেরি ঘাটের এক নম্বর ঘাটে হাজির হই।
কেয়া ঘোষ বলেন,এ সময় এটুআইয়ের যুগ্ম-সচিব আবদুস সবুর মণ্ডল ওই ফেরিতে যাবেন বলে ফেরিটি তার জন্য অপেক্ষা করতে থাকে।এ সময় অপেক্ষমান ফেরিটি দ্রুত ছাড়ার জন্য নানাভাবে অনুনয়-বিনিনয় করি।
![]() |
মানববন্ধনে নিহত তিতাসের বোন কেয়া ঘোষ |
মানববন্ধন থেকে শিক্ষার্থীরা এ ঘটনায় দায়ী ব্যক্তিদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি করেন।
নিহত তিতাস নড়াইল জেলার কালিয়া থানার মৃত তাপস ঘোষের ছেলে।সে নড়াইলের কালিয়া পাইলট মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ষষ্ঠ শ্রেণির ছাত্র ছিল।
COMMENTS