শিক্ষকের সঙ্গে সফর করা শিক্ষার্থীদের কর্তব্য এমন কথা বোঝাতেন মাদ্রাসার অধ্যক্ষ। এরপর শিক্ষা সফরের নাম করে হোটেলে বা লঞ্চের কেবিনে নিয়ে ধর্ষণ করতেন নারায়ণগঞ্জের ভুঁইগড়ের দারুল হুদা আল ইসলামিয়া মহিলা মাদ্রাসা ও এতিমখানার অধ্যক্ষ মোস্তাফিজুর রহমান।
চার ছাত্রীকে নিপীড়নের অভিযোগ পেয়ে গত শনিবার অধ্যক্ষ মোস্তাফিজুর রহমানকে আটক করে র্যাব। গ্রেফতারের পর পাওয়া অভিযোগের ভিত্তিতে এ কথা জানিয়েছে র্যাব।
রোববার দুপুরে নারায়ণগঞ্জের সিদ্ধিরগঞ্জের আদমজীতে র্যাব-১১ ব্যাটালিয়ন সদর দপ্তরে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানানো হয়। এসময় বক্তব্য দেন র্যাব-১১-এর অধিনায়ক লে. কর্নেল কাজী শামশের উদ্দিন।
গতকাল পর্যন্ত ওই অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে পাঁচ শিশুসহ ছয়জনকে একাধিকবার ধর্ষণ এবং আরো পাঁচটি শিশুকে ধর্ষণের চেষ্টা ও নিপীড়নের অভিযোগ পাওয়া গেছে।
ভূঁইগড় এলাকায় একটি চারতলা ভবনের নিচতলায় অবস্থিত দারুল হুদা আল ইসলামিয়া মহিলা মাদরাসা ও এতিমখানা। ওই মাদরাসায় ৯৫ জন ছাত্রী লেখাপড়া করছে। এর মধ্যে ৩০ থেকে ৩৫ জন ছাত্রী মাদরাসায় আবাসিকভাবে লেখাপড়া করছে। অধ্যক্ষ মোস্তাফিজুর রহমানের স্ত্রীও ওই মাদ্রাসার শিক্ষক। স্ত্রী ও তিন সন্তান নিয়ে তিনি ওই মাদ্রাসাতেই থাকতেন।
র্যাবের কর্মকর্তা আলেপ উদ্দিন বলেন, অধ্যক্ষ শিশুদের নিজের কক্ষে নিয়ে যেতেন। সেখানে নিয়ে তিনি মুখ চেপে ধরে ধর্ষণ করেছেন একাধিক শিশুকে। চিৎকার করলে কয়েকজনকে মারধরও করেছেন। অধ্যক্ষ মনগড়া কিছু ব্যাখ্যা দিয়ে সেগুলোকেই ধর্মীয় বাণী হিসেবে শিশুদের মধ্যে প্রচার করতেন। গত তিন বছরে এভাবে পাঁচ শিশুসহ ছয়জনকে ধর্ষণ এবং পাঁচ ছাত্রীকে ধর্ষণের চেষ্টা ও নিপীড়ন করেছেন। তার নির্যাতনের শিকার শিশুদের বয়স ৮ থেকে ১৬ বছরের মধ্যে। এ ছাড়া মনগড়া ধর্মের ব্যাখ্যা দিয়ে বিয়ের নামে এক নারীর সঙ্গে যৌন সম্পর্ক করেছেন, পরে আবার নিজের ব্যাখ্যা দিয়ে তালাক বলে বিদায়ও করে দিয়েছেন।
তবে শয়তানের তাড়নায় তিনি এসব অনৈতিক কাজ করেছেন বলে জানান র্যাবের হেফাজতে থাকা অধ্যক্ষ মোস্তাফিজুর। এছাড়াও জসিমের লালসা থেকে রেহাই পায়নি অষ্টম শ্রেণিতে পড়ুয়া তার আপন ভাতিজিও।
চার ছাত্রীকে নিপীড়নের অভিযোগ পেয়ে গত শনিবার অধ্যক্ষ মোস্তাফিজুর রহমানকে আটক করে র্যাব। গ্রেফতারের পর পাওয়া অভিযোগের ভিত্তিতে এ কথা জানিয়েছে র্যাব।
রোববার দুপুরে নারায়ণগঞ্জের সিদ্ধিরগঞ্জের আদমজীতে র্যাব-১১ ব্যাটালিয়ন সদর দপ্তরে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানানো হয়। এসময় বক্তব্য দেন র্যাব-১১-এর অধিনায়ক লে. কর্নেল কাজী শামশের উদ্দিন।
গতকাল পর্যন্ত ওই অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে পাঁচ শিশুসহ ছয়জনকে একাধিকবার ধর্ষণ এবং আরো পাঁচটি শিশুকে ধর্ষণের চেষ্টা ও নিপীড়নের অভিযোগ পাওয়া গেছে।
ভূঁইগড় এলাকায় একটি চারতলা ভবনের নিচতলায় অবস্থিত দারুল হুদা আল ইসলামিয়া মহিলা মাদরাসা ও এতিমখানা। ওই মাদরাসায় ৯৫ জন ছাত্রী লেখাপড়া করছে। এর মধ্যে ৩০ থেকে ৩৫ জন ছাত্রী মাদরাসায় আবাসিকভাবে লেখাপড়া করছে। অধ্যক্ষ মোস্তাফিজুর রহমানের স্ত্রীও ওই মাদ্রাসার শিক্ষক। স্ত্রী ও তিন সন্তান নিয়ে তিনি ওই মাদ্রাসাতেই থাকতেন।
র্যাবের কর্মকর্তা আলেপ উদ্দিন বলেন, অধ্যক্ষ শিশুদের নিজের কক্ষে নিয়ে যেতেন। সেখানে নিয়ে তিনি মুখ চেপে ধরে ধর্ষণ করেছেন একাধিক শিশুকে। চিৎকার করলে কয়েকজনকে মারধরও করেছেন। অধ্যক্ষ মনগড়া কিছু ব্যাখ্যা দিয়ে সেগুলোকেই ধর্মীয় বাণী হিসেবে শিশুদের মধ্যে প্রচার করতেন। গত তিন বছরে এভাবে পাঁচ শিশুসহ ছয়জনকে ধর্ষণ এবং পাঁচ ছাত্রীকে ধর্ষণের চেষ্টা ও নিপীড়ন করেছেন। তার নির্যাতনের শিকার শিশুদের বয়স ৮ থেকে ১৬ বছরের মধ্যে। এ ছাড়া মনগড়া ধর্মের ব্যাখ্যা দিয়ে বিয়ের নামে এক নারীর সঙ্গে যৌন সম্পর্ক করেছেন, পরে আবার নিজের ব্যাখ্যা দিয়ে তালাক বলে বিদায়ও করে দিয়েছেন।
তবে শয়তানের তাড়নায় তিনি এসব অনৈতিক কাজ করেছেন বলে জানান র্যাবের হেফাজতে থাকা অধ্যক্ষ মোস্তাফিজুর। এছাড়াও জসিমের লালসা থেকে রেহাই পায়নি অষ্টম শ্রেণিতে পড়ুয়া তার আপন ভাতিজিও।
COMMENTS