আজ মঙ্গলবার সকাল থেকে সেখানে পরিচ্ছন্নতাকর্মী, মশক নিধন কর্মী, ডিএনসিসির কর্মকর্তা-কর্মচারীদের অপেক্ষা, মেয়র আসবেন উদ্বোধনে। অপেক্ষার পালা শেষে পার্কে উপস্থিত হন মেয়র। কিন্তু দৃশ্যটা কিছুটা ভিন্ন।
গাড়ি থেকে নেমে হুইল চেয়ারে বসে এগিয়ে আসছেন মেয়র। মেয়র হুইল চেয়ারে কেন? সবার কৌতুহলি দৃষ্টি তখন মেয়রের দিকেই। অনুষ্ঠান স্থলে এসে স্ক্র্যাচে ভর দিয়ে দাঁড়িয়ে চিরুনি অভিযানের উদ্বোধন করেন তিনি।
উদ্বোধন শেষে এডিস মশার লার্ভার ধ্বংসের অভিযানে অংশ নেন মেয়র আতিকুল। হুইল চেয়ারে বসেই ঢুকে পড়েন ফজলে রাব্বী পার্কের পাশেই ১/এ নম্বর ৭ তলা বাড়িতে। প্রথমে হুইল চেয়ার পরে স্ক্র্যাচে ভর করে লিফটে উঠে যান ৭ তলায়। সেখানে সন্ধান পান ফেলে রাখা পরিত্যাক্ত কমডে এডিস মশার লার্ভা। এছাড়া ফুলের টবগুলোতেও পাওয়া যায় এডিস মশার লার্ভা। এটি একটি বাড়ি হলেও পুরো ভবনেই বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠান। আর দেরি না করে মেয়র সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাকে নির্দেশ দেন জরিমানা করতে।
বাসার কেয়ারটেকারকে ডেকে সঙ্গে সঙ্গে জরিমানা করেন আঞ্চলিক নির্বাহী কর্মকর্তা ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট হেমায়েত হোসেন। এ সময় ভবন মালিককে এক লাখ টাকা জরিমানা করা হয়। অনাদায়ে এক মাসের জেল।
পরে মেয়র ওই বাড়িতে এডিস মশার লার্ভা পাওয়া গেছে এমন স্টিকার লাগিয়ে দেন।
কেন মেয়র হুইল চেয়ারে বসে অভিযানে এমন প্রশ্নে মেয়র আতিকুল ইসলাম বলেন, সোমবার (২০ আগস্ট) ডিএনসিসির মহাখালী এলাকায় ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করা হয়। সে সময় ডেঙ্গু ও চিকুনগুনিয়া রোগের বাহক এডিস মশার লার্ভা পাওয়ায় পারটেক্স গ্রুপকে দুই লাখ টাকা জরিমানা করা হয়। আর সেই অভিযানে গিয়েই পা মচকে যায়। ডাক্তার বলেছেন পুরো রেস্টে থাকতে, কিন্তু আমি তো বসে থাকতে পারি না। তাই হুইল চেয়ারে বসেই এডিস মশার লার্ভা ধ্বংসের অভিযানে এসেছি।
গাড়ি থেকে নেমে হুইল চেয়ারে বসে এগিয়ে আসছেন মেয়র। মেয়র হুইল চেয়ারে কেন? সবার কৌতুহলি দৃষ্টি তখন মেয়রের দিকেই। অনুষ্ঠান স্থলে এসে স্ক্র্যাচে ভর দিয়ে দাঁড়িয়ে চিরুনি অভিযানের উদ্বোধন করেন তিনি।
উদ্বোধন শেষে এডিস মশার লার্ভার ধ্বংসের অভিযানে অংশ নেন মেয়র আতিকুল। হুইল চেয়ারে বসেই ঢুকে পড়েন ফজলে রাব্বী পার্কের পাশেই ১/এ নম্বর ৭ তলা বাড়িতে। প্রথমে হুইল চেয়ার পরে স্ক্র্যাচে ভর করে লিফটে উঠে যান ৭ তলায়। সেখানে সন্ধান পান ফেলে রাখা পরিত্যাক্ত কমডে এডিস মশার লার্ভা। এছাড়া ফুলের টবগুলোতেও পাওয়া যায় এডিস মশার লার্ভা। এটি একটি বাড়ি হলেও পুরো ভবনেই বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠান। আর দেরি না করে মেয়র সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাকে নির্দেশ দেন জরিমানা করতে।
বাসার কেয়ারটেকারকে ডেকে সঙ্গে সঙ্গে জরিমানা করেন আঞ্চলিক নির্বাহী কর্মকর্তা ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট হেমায়েত হোসেন। এ সময় ভবন মালিককে এক লাখ টাকা জরিমানা করা হয়। অনাদায়ে এক মাসের জেল।
পরে মেয়র ওই বাড়িতে এডিস মশার লার্ভা পাওয়া গেছে এমন স্টিকার লাগিয়ে দেন।
কেন মেয়র হুইল চেয়ারে বসে অভিযানে এমন প্রশ্নে মেয়র আতিকুল ইসলাম বলেন, সোমবার (২০ আগস্ট) ডিএনসিসির মহাখালী এলাকায় ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করা হয়। সে সময় ডেঙ্গু ও চিকুনগুনিয়া রোগের বাহক এডিস মশার লার্ভা পাওয়ায় পারটেক্স গ্রুপকে দুই লাখ টাকা জরিমানা করা হয়। আর সেই অভিযানে গিয়েই পা মচকে যায়। ডাক্তার বলেছেন পুরো রেস্টে থাকতে, কিন্তু আমি তো বসে থাকতে পারি না। তাই হুইল চেয়ারে বসেই এডিস মশার লার্ভা ধ্বংসের অভিযানে এসেছি।
COMMENTS