রাজধানীর মুগদা জেনারেল হাসপাতালে ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত রোগীদের যেন উপচে পড়া ভীড়। সিট না পেয়ে হাসপাতালের মেঝেতে চিকিৎসা নিচ্ছেন অনেক রোগী। ওয়ার্ড ছাড়িয়ে সিঁড়ি পর্যন্ত রোগী। যেন তিল ধারণের জায়গা নেই। বাড়তি রোগীর চাপে চিকিৎসা দিতে হিমশিম খাচ্ছেন চিকিৎসকরা। আর প্রয়োজনীয় চিকিৎসা না পেয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করছেন রোগীর স্বজনরা।
মুগদা হাসপাতালের ৬০ শয্যার শিশু ওয়ার্ডে ডেঙ্গু রোগী ভর্তি আছে ৮০ জন। অন্য রোগে আক্রান্ত রোগীসহ মোট রোগীর সংখ্যা ১২০ জনের মতো। অর্থাৎ বেডের চেয়ে রোগীর সংখ্যা দ্বিগুণ।
শিশু ওয়ার্ডের একতলা উপরে সাধারণ মেডিসিন ওয়ার্ড। এখানকার অবস্থা আরও শোচনীয়। ৬০ শয্যার এ ওয়ার্ডে রোগীর সংখ্যা ৩৯৩ জন। এরমধ্যে ডেঙ্গু রোগী ৩৭৩ জন। অতিরিক্ত রোগীর চাপ সামলাতে রীতিমতো হিমশিম খাচ্ছেন সংশ্লিষ্টরা। সাধারণ মেডিসিন ওয়ার্ডের এক ইঞ্চি জায়গা ফাঁকা নেই।
সিঁড়ির গোড়া, ফাঁকা জায়গা, হাঁটার পথে, লিফটের সামনে, এক রুম থেকে আরেক রুমে যাওয়ার সরু পথ— সবখানেই রোগী আর রোগী। বরাদ্দের চেয়ে অতিরিক্ত বেডের ব্যবস্থা করার পরও অসংখ্য রোগী ফ্লোরে বিছানা পেতে চিকিৎসা নিচ্ছেন। চিকিৎসক, নার্স, কর্মকর্তা, কর্মচারীরা দিন-রাত পরিশ্রম করেও পরিস্থিতি সামাল দিতে পারছেন না। রোগী এবং স্বজনদের চাপ সামলাতে হিমশিম খাচ্ছেন তারা।
হাসপাতাল সূত্র জানায়, গতকাল ৫ আগস্ট পর্যন্ত ৩৭৫ জন ডেঙ্গু রোগী চিকিৎসা নিয়েছেন। এর মধ্যে হাসপাতালে ভর্তি আছেন ৩৩১ জন। নতুন করে ভর্তি ১০১ জন। এর মধ্যে ৫৫ জন রোগী চিকিৎসা নিয়ে চলে গেছেন আর মারা গেছেন দুজন।
মুগদা জেনারেল হাসপাতালের উপ-পরিচালক ডা. মো. খাইরুল আলম জানান, ৫০০ শয্যার এ হাসপাতালে ডেঙ্গু রোগীর সংখ্যা ৪৮৪ জন। এদের মধ্যে মেডিসিন ওয়ার্ডে ৩৭৩, শিশু ওয়ার্ডে ৭৯ এবং কেবিনে ভর্তি ৩২ জন। আর টোটাল রোগীর সংখ্যা ৭৯০ জন। অর্থাৎ এই মুহূর্তে মুগদা হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রোগীর ৬১ শতাংশ হচ্ছেন ডেঙ্গু আক্রান্ত।
মুগদা হাসপাতালের ৬০ শয্যার শিশু ওয়ার্ডে ডেঙ্গু রোগী ভর্তি আছে ৮০ জন। অন্য রোগে আক্রান্ত রোগীসহ মোট রোগীর সংখ্যা ১২০ জনের মতো। অর্থাৎ বেডের চেয়ে রোগীর সংখ্যা দ্বিগুণ।
শিশু ওয়ার্ডের একতলা উপরে সাধারণ মেডিসিন ওয়ার্ড। এখানকার অবস্থা আরও শোচনীয়। ৬০ শয্যার এ ওয়ার্ডে রোগীর সংখ্যা ৩৯৩ জন। এরমধ্যে ডেঙ্গু রোগী ৩৭৩ জন। অতিরিক্ত রোগীর চাপ সামলাতে রীতিমতো হিমশিম খাচ্ছেন সংশ্লিষ্টরা। সাধারণ মেডিসিন ওয়ার্ডের এক ইঞ্চি জায়গা ফাঁকা নেই।
সিঁড়ির গোড়া, ফাঁকা জায়গা, হাঁটার পথে, লিফটের সামনে, এক রুম থেকে আরেক রুমে যাওয়ার সরু পথ— সবখানেই রোগী আর রোগী। বরাদ্দের চেয়ে অতিরিক্ত বেডের ব্যবস্থা করার পরও অসংখ্য রোগী ফ্লোরে বিছানা পেতে চিকিৎসা নিচ্ছেন। চিকিৎসক, নার্স, কর্মকর্তা, কর্মচারীরা দিন-রাত পরিশ্রম করেও পরিস্থিতি সামাল দিতে পারছেন না। রোগী এবং স্বজনদের চাপ সামলাতে হিমশিম খাচ্ছেন তারা।
হাসপাতাল সূত্র জানায়, গতকাল ৫ আগস্ট পর্যন্ত ৩৭৫ জন ডেঙ্গু রোগী চিকিৎসা নিয়েছেন। এর মধ্যে হাসপাতালে ভর্তি আছেন ৩৩১ জন। নতুন করে ভর্তি ১০১ জন। এর মধ্যে ৫৫ জন রোগী চিকিৎসা নিয়ে চলে গেছেন আর মারা গেছেন দুজন।
মুগদা জেনারেল হাসপাতালের উপ-পরিচালক ডা. মো. খাইরুল আলম জানান, ৫০০ শয্যার এ হাসপাতালে ডেঙ্গু রোগীর সংখ্যা ৪৮৪ জন। এদের মধ্যে মেডিসিন ওয়ার্ডে ৩৭৩, শিশু ওয়ার্ডে ৭৯ এবং কেবিনে ভর্তি ৩২ জন। আর টোটাল রোগীর সংখ্যা ৭৯০ জন। অর্থাৎ এই মুহূর্তে মুগদা হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রোগীর ৬১ শতাংশ হচ্ছেন ডেঙ্গু আক্রান্ত।
COMMENTS