গাজীপুরের কোনাবাড়ী,কাশিমপুরে পৃথক পৃথক স্থানে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৪৪ তম শাহাদাৎ বার্ষিকী পালন করেছে আওয়ামী লীগ ও তার সহযোগী সংগঠনের নেতৃবৃন্দ।
শুক্রবার(৩০ আগষ্ট) দুপুরে কোনাবাড়ী বিসিক ২নং গেটে থানা আওয়ামী সেচ্ছা সেবক লীগের উদ্যোগে আয়োজন করা হয়।
শোকদিবসে প্রধান অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন,মুক্তি যোদ্ধা বিষয়ক মন্ত্রী আলহাজ্ব এ্যাড.আ.ক.ম মোজাম্মেল হক (এমপি),বিশেষ অতিথি মেয়র আলহাজ্ব জাহাঙ্গীর আলম,প্রধান আলোচক গাজীপুর মহানগর সেচ্ছা সেবক লীগের সভাপতি সঞ্জীত বাবু।
এছাড়াও অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন,গাজীপুর মহানগর আওয়ামী সেচ্ছা সেবক লীগের সাধারণ সম্পাদক হাজী মনিরুজ্জামান,আব্দুর রহমান মাস্টার, মো.খলিলুর রহমান,শেখ আক্কাস আলী, আজিজুল বারী হেলাল,হেলাল উদ্দিন হেলাল,দেওয়ান বাইজীদ,আনিসুর রহমান মাস্টার কাজী শাহাদাত, রাকিবুল ইসলাম রাকিব স্থানীয় কাউন্সিলরগন।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে এ্যা.আ.ক.ম মোজাম্মেল হক বলেন, ১৯৭৫ সালের শোকাবহ এই কালদিবসে ভোররাতে সেনাবাহিনীর কিছুসংখ্যক বিপথগামী সদস্য ধানমন্ডির বাসভবনে বঙ্গবন্ধুকে সপরিবারে হত্যা করে।
ঘাতকরা শুধু বঙ্গবন্ধুকেই হত্যা করেনি, তাদের হাতে একে একে প্রাণ হারিয়েছেন বঙ্গবন্ধুর সহধর্মিণী বঙ্গমাতা বেগম ফজিলাতুন্নেছা মুজিব, বঙ্গবন্ধুর সন্তান শেখ কামাল, শেখ জামাল ও শিশু শেখ রাসেলসহ পুত্রবধূ সুলতানা কামাল ও রোজী জামাল।
পৃথিবীর এই জঘন্যতম হত্যাকাণ্ড থেকে বাঁচতে পারেননি বঙ্গবন্ধুর অনুজ শেখ নাসের, ভগ্নীপতি আবদুর রব সেরনিয়াবাত, তার ছেলে আরিফ, মেয়ে বেবি ও সুকান্তবাবু, বঙ্গবন্ধুর ভাগ্নে যুবনেতা ও সাংবাদিক, মুক্তিযুদ্ধের সংগঠক শেখ ফজলুল হক মনি, তার অন্তঃসত্ত্বা স্ত্রী আরজু মনি এবং আবদুল নাঈম খান রিন্টু ও কর্নেল জামিলসহ পরিবারের ১৬ জন সদস্য ও ঘনিষ্ঠজন। এ সময় বঙ্গবন্ধুর দুই কন্যা শেখ হাসিনা ও শেখ রেহানা বিদেশে থাকায় প্রাণে রক্ষা পান।
এদিকে কোনাবাড়ী থান আওয়ামী শ্রমিক লীগের উদ্যোগে রেলি ও দোয়ামাহফিলের আয়োজন করা হয়। কোনাবাড়ী থানা শ্রমিকলীরে আহবায়ক মনোয়ার হোসেন মিন্টুর সভাপতিত্বে, প্রধান অতিথি ছিলেন,সংরক্ষিত মহিলা আসনের এমপি, জনাবা শামসুন নাহার,প্রধান আলোচক, গাজীপুর মহানগর শ্রমিকলীগের আহবায়ক আব্দুল মজিদ বিএসি সহ স্থানীয় আওয়ামিলীগের নেতৃবৃন্দ।
এদিকে কাশিমপুর থানার ৪নং ওয়ার্ড আওয়ামিলীগের উদ্যোগে শোক দিবস পালন করা হয়।
শোকদিবসে আক্তার হোসেনের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন, মুক্তিযোদ্ধা বিষয়ক মন্ত্রী আলহাজ্ব এ্যা.আ.ক.ম মোজাম্মেল হক (এমপি),বিশেষ অতিথি মেয়র আলহাজ্ব জাহাঙ্গীর আলম।
এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন, গাজীপুর মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি রেজাউল করিম মন্ডল, মহানগর আওয়ামীলীগের সদস্য আনোয়ার হোসেন, মীর আসাদুজ্জামান তুলা,কাজী আতাউর রহমান প্রমুখ।
শুক্রবার(৩০ আগষ্ট) দুপুরে কোনাবাড়ী বিসিক ২নং গেটে থানা আওয়ামী সেচ্ছা সেবক লীগের উদ্যোগে আয়োজন করা হয়।
শোকদিবসে প্রধান অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন,মুক্তি যোদ্ধা বিষয়ক মন্ত্রী আলহাজ্ব এ্যাড.আ.ক.ম মোজাম্মেল হক (এমপি),বিশেষ অতিথি মেয়র আলহাজ্ব জাহাঙ্গীর আলম,প্রধান আলোচক গাজীপুর মহানগর সেচ্ছা সেবক লীগের সভাপতি সঞ্জীত বাবু।
এছাড়াও অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন,গাজীপুর মহানগর আওয়ামী সেচ্ছা সেবক লীগের সাধারণ সম্পাদক হাজী মনিরুজ্জামান,আব্দুর রহমান মাস্টার, মো.খলিলুর রহমান,শেখ আক্কাস আলী, আজিজুল বারী হেলাল,হেলাল উদ্দিন হেলাল,দেওয়ান বাইজীদ,আনিসুর রহমান মাস্টার কাজী শাহাদাত, রাকিবুল ইসলাম রাকিব স্থানীয় কাউন্সিলরগন।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে এ্যা.আ.ক.ম মোজাম্মেল হক বলেন, ১৯৭৫ সালের শোকাবহ এই কালদিবসে ভোররাতে সেনাবাহিনীর কিছুসংখ্যক বিপথগামী সদস্য ধানমন্ডির বাসভবনে বঙ্গবন্ধুকে সপরিবারে হত্যা করে।
ঘাতকরা শুধু বঙ্গবন্ধুকেই হত্যা করেনি, তাদের হাতে একে একে প্রাণ হারিয়েছেন বঙ্গবন্ধুর সহধর্মিণী বঙ্গমাতা বেগম ফজিলাতুন্নেছা মুজিব, বঙ্গবন্ধুর সন্তান শেখ কামাল, শেখ জামাল ও শিশু শেখ রাসেলসহ পুত্রবধূ সুলতানা কামাল ও রোজী জামাল।
পৃথিবীর এই জঘন্যতম হত্যাকাণ্ড থেকে বাঁচতে পারেননি বঙ্গবন্ধুর অনুজ শেখ নাসের, ভগ্নীপতি আবদুর রব সেরনিয়াবাত, তার ছেলে আরিফ, মেয়ে বেবি ও সুকান্তবাবু, বঙ্গবন্ধুর ভাগ্নে যুবনেতা ও সাংবাদিক, মুক্তিযুদ্ধের সংগঠক শেখ ফজলুল হক মনি, তার অন্তঃসত্ত্বা স্ত্রী আরজু মনি এবং আবদুল নাঈম খান রিন্টু ও কর্নেল জামিলসহ পরিবারের ১৬ জন সদস্য ও ঘনিষ্ঠজন। এ সময় বঙ্গবন্ধুর দুই কন্যা শেখ হাসিনা ও শেখ রেহানা বিদেশে থাকায় প্রাণে রক্ষা পান।
এদিকে কোনাবাড়ী থান আওয়ামী শ্রমিক লীগের উদ্যোগে রেলি ও দোয়ামাহফিলের আয়োজন করা হয়। কোনাবাড়ী থানা শ্রমিকলীরে আহবায়ক মনোয়ার হোসেন মিন্টুর সভাপতিত্বে, প্রধান অতিথি ছিলেন,সংরক্ষিত মহিলা আসনের এমপি, জনাবা শামসুন নাহার,প্রধান আলোচক, গাজীপুর মহানগর শ্রমিকলীগের আহবায়ক আব্দুল মজিদ বিএসি সহ স্থানীয় আওয়ামিলীগের নেতৃবৃন্দ।
এদিকে কাশিমপুর থানার ৪নং ওয়ার্ড আওয়ামিলীগের উদ্যোগে শোক দিবস পালন করা হয়।
শোকদিবসে আক্তার হোসেনের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন, মুক্তিযোদ্ধা বিষয়ক মন্ত্রী আলহাজ্ব এ্যা.আ.ক.ম মোজাম্মেল হক (এমপি),বিশেষ অতিথি মেয়র আলহাজ্ব জাহাঙ্গীর আলম।
এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন, গাজীপুর মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি রেজাউল করিম মন্ডল, মহানগর আওয়ামীলীগের সদস্য আনোয়ার হোসেন, মীর আসাদুজ্জামান তুলা,কাজী আতাউর রহমান প্রমুখ।
COMMENTS