নাগরিকত্ব ফিরিয়ে দেওয়া, নিরাপত্তার ব্যবস্থা করা, নিজেদের ভিটেবাড়ি ফিরিয়ে দেওয়া, ক্ষতিপূরণ দেওয়া এবং রোহিঙ্গাদের হত্যা ও নির্যাতনকারীদের আন্তর্জাতিক অদালতে বিচার করা- এই পাঁচ দফা দাবি মেনে নিলেই মিয়ানমারে ফিরে যাবেন রোহিঙ্গারা।
আজ রোববার কক্সবাজারের রোহিঙ্গাদের এক মহাসমাবেশে এসব কথা বলেন রোহিঙ্গা নেতারা। উপজেলার কুতুপালংয়ে ক্যাম্প-৪ এর এক্সটেনশনে আরাকান রোহিঙ্গা সোসাইটি ফর হিউম্যান রাইটসের নেতৃত্বে এ সমাবেশ হয়। তাঁরা বলেন, কোনো রোহিঙ্গাকে ফেরত পাঠানোর চেষ্টা করলে পরিস্থিতি উত্তপ্ত হতে পারে।
সমাবেশে মিয়ানমারে রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীর ওপর চালানো অমানবিক নির্যাতনের প্রতিবাদ জানানো হয়। একই সঙ্গে রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনে মিয়ানমারের নাটক ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন বক্তারা।
তারা রোহিঙ্গা নির্যাতনের বিচারসহ মিয়ানমারে রোহিঙ্গাদের নাগরিকত্ব নিশ্চিত, ভিটেবাড়ি পুনরুদ্ধার, আন্তজার্তিক নিরাপত্তা জোরদার ও নিরাপদ প্রত্যাবাসনের দাবি জানান।
আরাকান রোহিঙ্গা সোসাইটি ফর হিউম্যান রাইটসের সাধারণ সম্পাদক ছৈয়দ উল্লাহ বলেছেন, আমরা শান্তিপূর্ণভাবে কর্মসূচি পালন করেছি। সমাবেশে মিয়ানমারে রোহিঙ্গাদের নিরাপদ প্রত্যাবাসনসহ পাঁচ দফা দাবি জানানো হয়েছে। এছাড়া বাংলাদেশ সরকারের জন্য মোনাজাত করেছি আমরা।
উখিয়া থানার ওসি আবুল মনসুর বলেছেন, সকাল থেকে প্রায় দেড় ঘণ্টার মতো শান্তিপূর্ণভাবে এ সমাবেশ করে শরণার্থী রোহিঙ্গারা।
সমাবেশে প্রায় ৮ থেকে ১০ হাজারের মতো রোহিঙ্গা উপস্থিত ছিলেন। কুতুপালংয়ে ক্যাম্প-৪-এর এক্সটেনশন ছাড়াও উখিয়া ও টেকনাফের বিভিন্ন রোহিঙ্গা ক্যাম্পে নিজ দেশে প্রত্যাবাসনের দাবিতে মানববন্ধন, মিছিল, মোনাজাতসহ বিভিন্ন কর্মসূচি পালন করেছেন রোহিঙ্গারা বরে জানিয়েছে এই কর্মকর্তা।
আজ রোববার কক্সবাজারের রোহিঙ্গাদের এক মহাসমাবেশে এসব কথা বলেন রোহিঙ্গা নেতারা। উপজেলার কুতুপালংয়ে ক্যাম্প-৪ এর এক্সটেনশনে আরাকান রোহিঙ্গা সোসাইটি ফর হিউম্যান রাইটসের নেতৃত্বে এ সমাবেশ হয়। তাঁরা বলেন, কোনো রোহিঙ্গাকে ফেরত পাঠানোর চেষ্টা করলে পরিস্থিতি উত্তপ্ত হতে পারে।
সমাবেশে মিয়ানমারে রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীর ওপর চালানো অমানবিক নির্যাতনের প্রতিবাদ জানানো হয়। একই সঙ্গে রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনে মিয়ানমারের নাটক ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন বক্তারা।
তারা রোহিঙ্গা নির্যাতনের বিচারসহ মিয়ানমারে রোহিঙ্গাদের নাগরিকত্ব নিশ্চিত, ভিটেবাড়ি পুনরুদ্ধার, আন্তজার্তিক নিরাপত্তা জোরদার ও নিরাপদ প্রত্যাবাসনের দাবি জানান।
আরাকান রোহিঙ্গা সোসাইটি ফর হিউম্যান রাইটসের সাধারণ সম্পাদক ছৈয়দ উল্লাহ বলেছেন, আমরা শান্তিপূর্ণভাবে কর্মসূচি পালন করেছি। সমাবেশে মিয়ানমারে রোহিঙ্গাদের নিরাপদ প্রত্যাবাসনসহ পাঁচ দফা দাবি জানানো হয়েছে। এছাড়া বাংলাদেশ সরকারের জন্য মোনাজাত করেছি আমরা।
উখিয়া থানার ওসি আবুল মনসুর বলেছেন, সকাল থেকে প্রায় দেড় ঘণ্টার মতো শান্তিপূর্ণভাবে এ সমাবেশ করে শরণার্থী রোহিঙ্গারা।
সমাবেশে প্রায় ৮ থেকে ১০ হাজারের মতো রোহিঙ্গা উপস্থিত ছিলেন। কুতুপালংয়ে ক্যাম্প-৪-এর এক্সটেনশন ছাড়াও উখিয়া ও টেকনাফের বিভিন্ন রোহিঙ্গা ক্যাম্পে নিজ দেশে প্রত্যাবাসনের দাবিতে মানববন্ধন, মিছিল, মোনাজাতসহ বিভিন্ন কর্মসূচি পালন করেছেন রোহিঙ্গারা বরে জানিয়েছে এই কর্মকর্তা।
COMMENTS