যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী মোঃ জাহিদ আহসান রাসেল এম পি বলেছেন, ক্রীড়াঙ্গনকে ডোপিংমুক্ত করতে চাই। দূর্নীতি ও মাদক মুক্ত করতে চাই। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী সন্ত্রাস, দূর্নীতি ও মাদকের বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স নীতি ঘোষনা করেছেন।
আর তাই আমরা সবাই ঐক্যবদ্ধ ভাবে ডোপিংয়ের বিরুদ্ধে একটি সামাজিক আন্দোলন গড়ে তুলব যা ক্রীড়াবিদদের অসততা দূর করে তাদের নেতিবাচক মানসিকতার পরিবর্তন ঘটাবে এবং সংশোধন করবে। তিনি শনিবার হবিগন্জের হোটেল প্যালেসে যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয় কর্তৃক আয়োজিত দিনব্যাপী Anti-doping Education & Awareness বিষয়ক কর্মশালার উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন।
তিনি আরো বলেন, খেলাধূলা শুধুমাত্র বিনোদনের মাধ্যম নয় এটি আমাদের ঐতিহ্য ও সংস্কৃতিকে ধারণ ও লালন করে। খেলাধূলা সম্মিলিত প্রচেষ্টা ও বিশ্বাসযোগ্যতার মধ্য দিয়ে ব্যক্তিগত ও দলগত ভাবে জাতির জন্য সম্মান বয়ে আনে। এটি আমাদের দেশের ভাবমূর্তির সাথে জড়িত।
মন্ত্রী বলেন, ডোপিংয়ের বিরুদ্ধে সচেতনতা সৃষ্টির লক্ষ্যে আজকের এই কর্মশালা। কতিপয় সুনির্দিষ্ট লক্ষ্য নিয়ে আমরা সকলে এখানে একত্রিত হয়েছি। আমাদের সকলের উদ্দেশ্য এক ও অভিন্ন।আমি বিশ্বাস করি এই কর্মশালা আমাদের ধাপে ধাপে ডোপিংয়ের বিরুদ্ধে শক্তিশালী ভূমিকা রাখতে সাহায্য করবে। আমাদের এই যৌথ প্রচেষ্টার লক্ষ্য হচ্ছে, আমরা আমাদের ক্রীড়াবিদদের রক্ষা করতে চাই। প্রতিযোগিতার মাঠ সবার জন্য উন্মুক্ত রাখতে চায়। কেউ যেন প্রতারণার আশ্রয় নিতে না পারে, প্রতারণা করে কেউ যেন জয়ী হতে না পারে। সে দিকে লক্ষ্য রাখতে হবে।
মস্ত্রী বলেন, বর্তমান সরকার ডোপিংয়ের বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থান গ্রহন করেছেন। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার সুস্পষ্ট দিকনির্দেশনায় যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয় ক্রীড়াঙ্গনকে ডোপিং মুক্ত করার লক্ষ্যে নিবিড়ভাবে কাজ করছে। আমরা বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংস্থা সমূহ থেকে সহযোগিতা আশা করছি। আমরা ওয়ার্ল্ড এন্ট্রিডোপিং এজেন্সির প্রদত্ত নির্দেশিকা অনুসরন করতে অঙ্গীকারাবদ্ধ। আমি আশা করি আজকের এই কর্মশালা ডোপিংয়ের বিরুদ্ধে এক নতুন দিগন্তের উন্মোচন ঘটাবে।
অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের সচিব ড. জাফর উদ্দীন। সভাপতির বক্তব্যে তিনি বলেন, এই কর্মশালা এন্ট্রি ডোপিংয়ের উপর এক নতুন মাত্রা যোগ করবে এবং অংশগ্রহনকারী সদস্যদের আরো কাছাকাছি আনবে। আমি মনে করি, পরিচ্ছন্ন খেলার স্বার্থে ও ক্রীড়াঙ্গনে একটি ড্রপ ফ্রি ওয়ার্ল্ড তৈরী করতে এই ধরনের কর্মশালার আয়োজন অব্যাহত রাখতে হবে।
তিনি আশা করেন, এই কর্মশালা থেকে প্রাপ্ত সুপারিশ সমূহ স্ব-স্ব কর্মক্ষেত্রে প্রয়োগের মধ্যে দিয়ে ডোপিং মুক্ত ক্রীড়াঙ্গন গঠনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।
কর্মশালায় যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয় ও এর আওতাধীন দপ্তর সংস্হার কর্মকর্তাসহ সিলেট বিভাগের বিভাগীয় ক্রীড়া সংস্হা, জেলা ক্রীড়া সংস্থা, উপজেলা ক্রীড়া সংস্হার প্রতিনিধিবৃন্দ ও স্হানীয় ক্রীড়া সংগঠকগণ অংশগ্রহণ করেন।
আর তাই আমরা সবাই ঐক্যবদ্ধ ভাবে ডোপিংয়ের বিরুদ্ধে একটি সামাজিক আন্দোলন গড়ে তুলব যা ক্রীড়াবিদদের অসততা দূর করে তাদের নেতিবাচক মানসিকতার পরিবর্তন ঘটাবে এবং সংশোধন করবে। তিনি শনিবার হবিগন্জের হোটেল প্যালেসে যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয় কর্তৃক আয়োজিত দিনব্যাপী Anti-doping Education & Awareness বিষয়ক কর্মশালার উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন।
তিনি আরো বলেন, খেলাধূলা শুধুমাত্র বিনোদনের মাধ্যম নয় এটি আমাদের ঐতিহ্য ও সংস্কৃতিকে ধারণ ও লালন করে। খেলাধূলা সম্মিলিত প্রচেষ্টা ও বিশ্বাসযোগ্যতার মধ্য দিয়ে ব্যক্তিগত ও দলগত ভাবে জাতির জন্য সম্মান বয়ে আনে। এটি আমাদের দেশের ভাবমূর্তির সাথে জড়িত।
মন্ত্রী বলেন, ডোপিংয়ের বিরুদ্ধে সচেতনতা সৃষ্টির লক্ষ্যে আজকের এই কর্মশালা। কতিপয় সুনির্দিষ্ট লক্ষ্য নিয়ে আমরা সকলে এখানে একত্রিত হয়েছি। আমাদের সকলের উদ্দেশ্য এক ও অভিন্ন।আমি বিশ্বাস করি এই কর্মশালা আমাদের ধাপে ধাপে ডোপিংয়ের বিরুদ্ধে শক্তিশালী ভূমিকা রাখতে সাহায্য করবে। আমাদের এই যৌথ প্রচেষ্টার লক্ষ্য হচ্ছে, আমরা আমাদের ক্রীড়াবিদদের রক্ষা করতে চাই। প্রতিযোগিতার মাঠ সবার জন্য উন্মুক্ত রাখতে চায়। কেউ যেন প্রতারণার আশ্রয় নিতে না পারে, প্রতারণা করে কেউ যেন জয়ী হতে না পারে। সে দিকে লক্ষ্য রাখতে হবে।
মস্ত্রী বলেন, বর্তমান সরকার ডোপিংয়ের বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থান গ্রহন করেছেন। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার সুস্পষ্ট দিকনির্দেশনায় যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয় ক্রীড়াঙ্গনকে ডোপিং মুক্ত করার লক্ষ্যে নিবিড়ভাবে কাজ করছে। আমরা বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংস্থা সমূহ থেকে সহযোগিতা আশা করছি। আমরা ওয়ার্ল্ড এন্ট্রিডোপিং এজেন্সির প্রদত্ত নির্দেশিকা অনুসরন করতে অঙ্গীকারাবদ্ধ। আমি আশা করি আজকের এই কর্মশালা ডোপিংয়ের বিরুদ্ধে এক নতুন দিগন্তের উন্মোচন ঘটাবে।
অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের সচিব ড. জাফর উদ্দীন। সভাপতির বক্তব্যে তিনি বলেন, এই কর্মশালা এন্ট্রি ডোপিংয়ের উপর এক নতুন মাত্রা যোগ করবে এবং অংশগ্রহনকারী সদস্যদের আরো কাছাকাছি আনবে। আমি মনে করি, পরিচ্ছন্ন খেলার স্বার্থে ও ক্রীড়াঙ্গনে একটি ড্রপ ফ্রি ওয়ার্ল্ড তৈরী করতে এই ধরনের কর্মশালার আয়োজন অব্যাহত রাখতে হবে।
তিনি আশা করেন, এই কর্মশালা থেকে প্রাপ্ত সুপারিশ সমূহ স্ব-স্ব কর্মক্ষেত্রে প্রয়োগের মধ্যে দিয়ে ডোপিং মুক্ত ক্রীড়াঙ্গন গঠনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।
কর্মশালায় যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয় ও এর আওতাধীন দপ্তর সংস্হার কর্মকর্তাসহ সিলেট বিভাগের বিভাগীয় ক্রীড়া সংস্হা, জেলা ক্রীড়া সংস্থা, উপজেলা ক্রীড়া সংস্হার প্রতিনিধিবৃন্দ ও স্হানীয় ক্রীড়া সংগঠকগণ অংশগ্রহণ করেন।
COMMENTS