গাজীপুরের মনিপুর এলাকার এস.কে ডায়াগনস্টিক এন্ড কনসালটেশন সেন্টারে অভিযান চালিয়ে এক ভুয়া এমবিবিএস এক ডাক্তারকে আটক করেছে র্যাব।
আটককৃত ওই ডাক্তারের নাম মো. ফয়সাল হোসাইন (৩০) । এসময় তার কাছ থেকে ডাক্তারি কাজে ব্যবহৃত যন্ত্রপাতি ও নগদ টাকা জব্দ করা হয়। ভ্রাম্যমাণ আদালত তাকে এক লাখ টাকা জরিমানা করেন এবং অনাদায়ে ছয় মাস বিনাশ্রম কারাদণ্ড প্রদান করেন।
র্যাব-১ সোমবার রাত ১১টায় এক বিজ্ঞপ্তিতে জানায়, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে জানা যায় জেলার জয়দেবপুর থানাধীন মনিপুর বাজার এলাকায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার বিভিন্ন রোগী দেখার নামে প্রতারণা করছে। খবর পেয়ে পোড়াবাড়ী ক্যাম্প কমান্ডার লেঃ কমান্ডার আব্দুল্লাহ আল-মামুন বিকেলে সঙ্গীয় ফোর্সসহ নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট থান্দার কামরুজ্জামান এর উপস্থিতিতে মনিপুর বাজারস্থ এস. কে ডায়াগনস্টিক এন্ড কনসালটেশন সেন্টারে অভিযান চালায়। এসময় ডাক্তারের চেম্বার থেকে রুগী দেখার সময় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার পরিচয়ে চাঞ্চল্য সৃষ্টিকারী বাত-ব্যথা ও নাক-কান-গলা চিকিৎসক কনসালটেন্ট সনোলজিষ্ট ও জেনারেল ফিজিসিয়ান বিশেষজ্ঞ, সিনিয়র মেডিকেল অফিসার পরিচয়দানকারী প্রতারণাকারী চক্রের সক্রিয় সদস্য ফয়সাল হোসাইনকে আটক করে।
ফয়সাল মহানগরের বাসন থানার ভোগড়া এলাকার মৃত ফজরুল রহমানের ছেলে। এসময় ডাঃ মো. ফয়সাল হোসাইন এর কাছ থেকে ডাক্তারি চিকিৎসার বিভিন্ন যন্ত্রপাতি, ভুয়া ভিজিটিং কার্ড, ভুয়া ডাক্তারি সার্টিফিকেট, ভুয়া ডাক্তারি চিকিৎসার ব্যবস্থাপত্র প্যাড, ব্যক্তিগত সীল, ১ টি মোবাইল ফোন এবং নগদ ৯ হাজার ৫২৪ টাকা উদ্ধার করা হয়।
লে. কমান্ডার আব্দুল্লাহ আল-মামুন জানান, জিজ্ঞাসাবাদে ফয়সাল স্বীকার করে সে দীর্ঘদিন যাবৎ নিজেকে ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তারের পরিচয় দিয়ে বিভিন্ন রোগের ঝুঁকিপূর্ণ চিকিৎসা সেবা প্রদান করে আসছে।
পরে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট থান্দার কামরুজ্জামান ভ্রাম্যমাণ আদালত কর্তৃক প্রতারণার দায়ে বাংলাদেশ ডেন্টাল কাউন্সিল দণ্ডবিধি ২০১০ ধারা ২৯ মোতাবেক ফয়সাল হোসাইনকে এক লাখ টাকা জরিমানা করেন। অনাদায়ে ৬ মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ড প্রদানপূর্বক গাজীপুর কেন্দ্রীয় কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
তিনি আরো জানান, জিজ্ঞাসাবাদে ফয়সাল হোসাইন জানায় সে এমবিবিএস বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের পরিচয় দিয়ে দীর্ঘদিন যাবৎ বাংলাদেশের বিভিন্ন এলাকায় অবস্থিত প্রাইভেট হসপিটাল এবং ডায়াগনষ্টিক সেন্টারে বাত-ব্যথা ও নাক-কান-গলা রোগ বিশেষজ্ঞ, সিনিয়র মেডিকেল অফিসার পরিচয়ে সাধারণ মানুষকে ঝুঁকিপূর্ণ চিকিৎসা সেবা প্রদানের মাধ্যমে প্রতারণা করে বিপুল পরিমাণ অর্থ আয় করে আসছে।
সে গত ২ বছর যাবৎ গাজীপুর জেলার মনিপুর বাজারে অবস্থিত এস.কে ডায়াগনস্টিক এন্ড কনসালটেশন সেন্টারে বাত-ব্যথা ও নাক-কান-গলা বিশেষজ্ঞ হিসেবে ৫০০ টাকা ফি নিয়ে বিভিন্ন রোগীদের ব্যবস্থাপত্র প্রদানসহ অপারেশন পরিচালনা করে আসছে এবং রোগীদের অপ্রয়োজনীয় বিভিন্ন মেডিকেল টেস্ট করিয়ে এস. কে ডায়াগনস্টিক এন্ড কনসালটেশন সেন্টারে বিপুল পরিমাণ মুনাফা অর্জনে সহায়তা করেছে।
সূত্রঃ মানবকণ্ঠ
আটককৃত ওই ডাক্তারের নাম মো. ফয়সাল হোসাইন (৩০) । এসময় তার কাছ থেকে ডাক্তারি কাজে ব্যবহৃত যন্ত্রপাতি ও নগদ টাকা জব্দ করা হয়। ভ্রাম্যমাণ আদালত তাকে এক লাখ টাকা জরিমানা করেন এবং অনাদায়ে ছয় মাস বিনাশ্রম কারাদণ্ড প্রদান করেন।
র্যাব-১ সোমবার রাত ১১টায় এক বিজ্ঞপ্তিতে জানায়, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে জানা যায় জেলার জয়দেবপুর থানাধীন মনিপুর বাজার এলাকায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার বিভিন্ন রোগী দেখার নামে প্রতারণা করছে। খবর পেয়ে পোড়াবাড়ী ক্যাম্প কমান্ডার লেঃ কমান্ডার আব্দুল্লাহ আল-মামুন বিকেলে সঙ্গীয় ফোর্সসহ নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট থান্দার কামরুজ্জামান এর উপস্থিতিতে মনিপুর বাজারস্থ এস. কে ডায়াগনস্টিক এন্ড কনসালটেশন সেন্টারে অভিযান চালায়। এসময় ডাক্তারের চেম্বার থেকে রুগী দেখার সময় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার পরিচয়ে চাঞ্চল্য সৃষ্টিকারী বাত-ব্যথা ও নাক-কান-গলা চিকিৎসক কনসালটেন্ট সনোলজিষ্ট ও জেনারেল ফিজিসিয়ান বিশেষজ্ঞ, সিনিয়র মেডিকেল অফিসার পরিচয়দানকারী প্রতারণাকারী চক্রের সক্রিয় সদস্য ফয়সাল হোসাইনকে আটক করে।
ফয়সাল মহানগরের বাসন থানার ভোগড়া এলাকার মৃত ফজরুল রহমানের ছেলে। এসময় ডাঃ মো. ফয়সাল হোসাইন এর কাছ থেকে ডাক্তারি চিকিৎসার বিভিন্ন যন্ত্রপাতি, ভুয়া ভিজিটিং কার্ড, ভুয়া ডাক্তারি সার্টিফিকেট, ভুয়া ডাক্তারি চিকিৎসার ব্যবস্থাপত্র প্যাড, ব্যক্তিগত সীল, ১ টি মোবাইল ফোন এবং নগদ ৯ হাজার ৫২৪ টাকা উদ্ধার করা হয়।
লে. কমান্ডার আব্দুল্লাহ আল-মামুন জানান, জিজ্ঞাসাবাদে ফয়সাল স্বীকার করে সে দীর্ঘদিন যাবৎ নিজেকে ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তারের পরিচয় দিয়ে বিভিন্ন রোগের ঝুঁকিপূর্ণ চিকিৎসা সেবা প্রদান করে আসছে।
পরে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট থান্দার কামরুজ্জামান ভ্রাম্যমাণ আদালত কর্তৃক প্রতারণার দায়ে বাংলাদেশ ডেন্টাল কাউন্সিল দণ্ডবিধি ২০১০ ধারা ২৯ মোতাবেক ফয়সাল হোসাইনকে এক লাখ টাকা জরিমানা করেন। অনাদায়ে ৬ মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ড প্রদানপূর্বক গাজীপুর কেন্দ্রীয় কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
তিনি আরো জানান, জিজ্ঞাসাবাদে ফয়সাল হোসাইন জানায় সে এমবিবিএস বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের পরিচয় দিয়ে দীর্ঘদিন যাবৎ বাংলাদেশের বিভিন্ন এলাকায় অবস্থিত প্রাইভেট হসপিটাল এবং ডায়াগনষ্টিক সেন্টারে বাত-ব্যথা ও নাক-কান-গলা রোগ বিশেষজ্ঞ, সিনিয়র মেডিকেল অফিসার পরিচয়ে সাধারণ মানুষকে ঝুঁকিপূর্ণ চিকিৎসা সেবা প্রদানের মাধ্যমে প্রতারণা করে বিপুল পরিমাণ অর্থ আয় করে আসছে।
সে গত ২ বছর যাবৎ গাজীপুর জেলার মনিপুর বাজারে অবস্থিত এস.কে ডায়াগনস্টিক এন্ড কনসালটেশন সেন্টারে বাত-ব্যথা ও নাক-কান-গলা বিশেষজ্ঞ হিসেবে ৫০০ টাকা ফি নিয়ে বিভিন্ন রোগীদের ব্যবস্থাপত্র প্রদানসহ অপারেশন পরিচালনা করে আসছে এবং রোগীদের অপ্রয়োজনীয় বিভিন্ন মেডিকেল টেস্ট করিয়ে এস. কে ডায়াগনস্টিক এন্ড কনসালটেশন সেন্টারে বিপুল পরিমাণ মুনাফা অর্জনে সহায়তা করেছে।
সূত্রঃ মানবকণ্ঠ
COMMENTS