ডেস্ক রিপোর্ট: গাসিক মেয়র জাহাঙ্গীর আলম প্রতিদিন প্রচন্ড কর্মব্যস্ততার মধ্যে সময় কাটিয়ে শেষ করলেন জাপান সফর। ময়লামু্ক্ত গাজীপুর মহানগরী আধুনিকায়ণের উদ্দেশ্যে জাপানিজ প্রযুক্তির ভারী মেশীনারিজ ব্যবহার করার লক্ষে প্রতিদিন কয়েকশত কিলোমিটার পথ ছুটেছিলেন সফরসংগী কমিশনার দের সাথে নিয়ে।
সিজুওকা প্রিফেকচারের (জেলার) হামামাৎসু সিটিতে বসবাসরত পুবাইলের মামুন ও ছোটভাই বুলবুল সফরকারী গাসিক প্রতিনিধীদেরকে সড়ক নির্মাণে প্রয়োজনীয় ভারী যন্ত্রাদির কোম্পানী এবং ময়লা পরিশোধন করার বিভিন্ন প্লান্টে নিয়ে যান। সব জায়গাতেই মেয়র অত্যন্ত মনোযোগ সহ খুঁটিনাটি বিষয়ে জেনেছেন এবং কিভাবে এসব প্রযুক্তি গাসিকে কাজে লাগাবেন সে বিষয়গুলো গভীর ভাবে বিবেচনায় এনেছেন। এরই অংশ হিসেবে সিজুওকার ফুকুরই সিটির ময়লা শোধনাগার পরিদর্শন করেন। সেখানে গেলে ক্লিন সেন্টারের কর্মকর্তাগন অত্যন্ত আন্তরিকতার সাথে মেয়রদের স্বাগত জানান এবং প্লান্টের সকল বিষয়ে প্রজেক্টারের মাধ্যমে এবং সচক্ষে দেখিয়ে ঘুড়িয়ে দেখান।
এ সময়ে অনেকাংশেই তারা বাংলা ভাষার ব্যবস্থা রেখেছিলেন। ফুকুরই ক্লিন সেন্টারের পরিচ্ছনতা এবং তাদের ব্যবহারে সফরকারী দল অভিভুত হন। সফরের শেষাংশে গাসিক মেয়র জাপানের দ্বিতীয় বৃহত্তম নগরী হামামৎসু সিটির মেয়র ইয়াছুতম সুজুকির সাথে বৈঠক করেন। অত্যন্ত আন্তরিক এ বৈঠকে গাসিক মেয়র প্রথমে স্বাধীনতার পর থেকে অদ্যাবদি জাপানের সহযোগিতার জন্য স্থানীয় মেয়রের মাধ্যমে জাপান সরকার তথা জাপানের জনগনেক ধন্যবাদ জানান। বৈঠকে গাসিক মেয়র প্রযুক্তিগত দিক থেকে বিশেষ করে গাসিক অন্যতম সমস্যা বর্জ্য ব্যবস্থার কথা বলেন এবং এ ব্যাপারে উপদেশ সহযোগিতা কামনা করেন। সকল ব্যাপারে মনোযোগী স্থানীয় মেয়র গাসিক মেয়রকে সার্বিক সহযোগিতার আশ্বাস দেন।
উপরে বর্নিত বৈঠকের পর সাথে সাথেই পরের প্লান্ট দেখতে প্রায় ৭শত কি:মি: দুরের হিরোশিমাতে যান এবং সেখান সরাসরি টোকিও তে মধ্যরাতে পৌছে ভোরে নারিতা এয়ারপোর্ট থেকে সিংগাপুর এয়ারে জাপান ত্যাগ করেন।
সিজুওকা প্রিফেকচারের (জেলার) হামামাৎসু সিটিতে বসবাসরত পুবাইলের মামুন ও ছোটভাই বুলবুল সফরকারী গাসিক প্রতিনিধীদেরকে সড়ক নির্মাণে প্রয়োজনীয় ভারী যন্ত্রাদির কোম্পানী এবং ময়লা পরিশোধন করার বিভিন্ন প্লান্টে নিয়ে যান। সব জায়গাতেই মেয়র অত্যন্ত মনোযোগ সহ খুঁটিনাটি বিষয়ে জেনেছেন এবং কিভাবে এসব প্রযুক্তি গাসিকে কাজে লাগাবেন সে বিষয়গুলো গভীর ভাবে বিবেচনায় এনেছেন। এরই অংশ হিসেবে সিজুওকার ফুকুরই সিটির ময়লা শোধনাগার পরিদর্শন করেন। সেখানে গেলে ক্লিন সেন্টারের কর্মকর্তাগন অত্যন্ত আন্তরিকতার সাথে মেয়রদের স্বাগত জানান এবং প্লান্টের সকল বিষয়ে প্রজেক্টারের মাধ্যমে এবং সচক্ষে দেখিয়ে ঘুড়িয়ে দেখান।
এ সময়ে অনেকাংশেই তারা বাংলা ভাষার ব্যবস্থা রেখেছিলেন। ফুকুরই ক্লিন সেন্টারের পরিচ্ছনতা এবং তাদের ব্যবহারে সফরকারী দল অভিভুত হন। সফরের শেষাংশে গাসিক মেয়র জাপানের দ্বিতীয় বৃহত্তম নগরী হামামৎসু সিটির মেয়র ইয়াছুতম সুজুকির সাথে বৈঠক করেন। অত্যন্ত আন্তরিক এ বৈঠকে গাসিক মেয়র প্রথমে স্বাধীনতার পর থেকে অদ্যাবদি জাপানের সহযোগিতার জন্য স্থানীয় মেয়রের মাধ্যমে জাপান সরকার তথা জাপানের জনগনেক ধন্যবাদ জানান। বৈঠকে গাসিক মেয়র প্রযুক্তিগত দিক থেকে বিশেষ করে গাসিক অন্যতম সমস্যা বর্জ্য ব্যবস্থার কথা বলেন এবং এ ব্যাপারে উপদেশ সহযোগিতা কামনা করেন। সকল ব্যাপারে মনোযোগী স্থানীয় মেয়র গাসিক মেয়রকে সার্বিক সহযোগিতার আশ্বাস দেন।
উপরে বর্নিত বৈঠকের পর সাথে সাথেই পরের প্লান্ট দেখতে প্রায় ৭শত কি:মি: দুরের হিরোশিমাতে যান এবং সেখান সরাসরি টোকিও তে মধ্যরাতে পৌছে ভোরে নারিতা এয়ারপোর্ট থেকে সিংগাপুর এয়ারে জাপান ত্যাগ করেন।
COMMENTS