বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী উপলক্ষে চারটি বিশেষ স্মারক মুদ্রা প্রকাশের সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। শিগগিরই এসব মুদ্রা প্রকাশের কাজ শুরু হবে। বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবার্ষিকীর আয়োজন চলাকালে এসব মুদ্রা বাজারে আসবে। বাংলাদেশ ব্যাংকের শাখা অফিসগুলো থেকে বিক্রি করা হবে বলে জানা গেছে।
স্বারক মুদ্রাগুলো হচ্ছে- স্বর্ণ স্মারকমুদ্রা, রৌপ্য স্মারকমুদ্রা, ১০০ টাকা মূল্যমানের স্মারক নোট এবং ২০০ টাকা মূল্যমানের স্মারক নোট। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকীকে স্মরণীয় করে রাখতে কেন্দ্রীয় ব্যাংক এ উদ্যোগ নিয়েছে।
স্মারক মুদ্রাগুলো যেসব গুরুত্বপূর্ণ বিদেশি অতিথি বাংলাদেশ ভ্রমণে আসেন, তাদেরকে উপহার হিসেবে দেয়া হয়। বিদেশে গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিদের কাছেও উপহার হিসেবে পাঠানো হয়।
এর মাধ্যমে দেশে-বিদেশে বাংলাদেশের ইতিহাস-ঐতিহ্য ও গুরুত্বপূর্ণ ঘটনাবলিকে তুলে ধরা হচ্ছে। এবার বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবার্ষিকী উপলক্ষে চারটি বিশেষ স্মারকমুদ্রা প্রকশ করা হচ্ছে।
এগুলো নিয়ে বাংলাদেশে প্রকাশিত স্মারক মুদ্রার সংখ্যা হবে ২১টি। এর আগে বিভিন্ন ঘটনায় ১৭টি স্মারক মুদ্রা প্রকাশ করা হয়েছে।
এদিকে আন্তর্জাতিক বাজারে স্বর্ণের দাম বাড়ায় স্মারক স্বর্ণমুদ্রার দাম বাড়িয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। স্বর্ণের ঊর্ধ্বমুখী বাজার পরিস্থিতিতে যাতে কেউ স্মারক স্বর্ণমুদ্র্রা নিয়ে ব্যবসা করতে না পারে, সেজন্য দাম বাড়ানো হয়েছে।
প্রতিটি স্বর্ণমুদ্রার দাম ৪৫ হাজার টাকা থেকে আরও ৫ হাজার টাকা বাড়িয়ে ৫০ হাজার টাকা করা হয়েছে। এর আগে ২০০০ সালে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস উপলক্ষে বাংলাদেশ ব্যাংক স্বর্ণের স্মারক মুদ্রা প্রকাশ করে।
২২ ক্যারেট স্বর্ণে তৈরি প্রতিটি মুদ্রার ওজন ১০ গ্রাম। সর্বশেষ ২০১৬ সালের ৩১ মার্চ প্রতিটি স্মারক স্বর্ণমুদ্রার দাম নির্ধারণ করা হয় ৪৫ হাজার টাকা। বর্তমানে আগের তুলনায় স্বর্ণের দাম বৃদ্ধি পাওয়ায় এসব মুদ্র্রার দাম বাড়িয়ে ৫০ হাজার টাকা করা হয়েছে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের কারেন্সি ম্যানেজমেন্ট বিভাগের এক কর্মকর্তা বলেন, স্মারক মুদ্রা সাধারণত সংগ্রহে রাখার জন্যই তৈরি করা হয়। এটা ব্যবসা বা বিনিয়োগ পণ্য নয়। তবে দেশে স্বর্ণ মূল্যবান ধাতু হিসেবে বিবেচিত, বাণিজ্যিক গুরুত্বের কারণে এর দামও ওঠানামা করে। সেজন্য বাংলাদেশ ব্যাংক বাজারের সঙ্গে সমন্বয় করেই এসব স্মারক স্বর্ণমুদ্রার দাম নির্ধারণ করে থাকে। এর আগেও একবার স্বর্ণের দাম বৃদ্ধির পরিপ্রেক্ষিতে স্মারক স্বর্ণমুদ্রার দাম ৫০ হাজার টাকা নির্ধারণ করা হয়েছিল। পরে তা কমানো হয়। একজন ব্যক্তি একবারে ৫টি স্মারক স্বর্ণমুদ্রা কিনতে পারেন। সংঘবদ্ধভাবে আরও বেশি সংগ্রহ করার সুযোগ রয়েছে।
জাতীয় ও আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃতিপ্রাপ্ত কোনো ব্যক্তি, প্রতিষ্ঠান ও ঘটনাকে স্মরণীয় করে রাখতে বিভিন্ন স্মারক মুদ্রা, নোট ও ফোল্ডার মুদ্রণ করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। এ পর্যন্ত স্মারক মুদ্রা, নোট ও ফোল্ডার মিলিয়ে ১৭টি স্মারক রয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের।
এর সঙ্গে নতুন করে যোগ হবে আরও ৪টি স্মারকমুদ্রা। এগুলোর বিক্রয়মূল্য ২৫ টাকা থেকে ৫০ হাজার টাকা। বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল অফিসসহ অন্যান্য শাখা অফিসের নির্দিষ্ট কাউন্টার এবং বাণিজ্যিক ব্যাংকের শাখা থেকে সাধারণের কাছে এগুলো নগদ মূল্যে বিক্রি করা হয়ে থাকে। এসব স্মারকমুদ্রা বা নোট বিনিময়যোগ্য নয়।
এর আগে বাংলাদেশ ব্যাংক ১৯৯১ সালে বিজয় দিবসের ২০তম বার্ষিকী উপলক্ষে একটি, ১৯৯২ সালে ওলিম্পিক গেমস উপলক্ষে একটি, ১৯৯৬ সালে স্বাধীনতা দিবসের ২৫ বছর পূর্তি উপলক্ষে একটি, একই বছরে বাংলাদেশ ব্যাংকের ২৫ বছর পূর্তি উপলক্ষে একটি, ১৯৯৮ সালে যমুনা সেতুর উদ্বোধনী অনুষ্ঠান উপলক্ষে একটি, ২০০০ সালে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস উপলক্ষে একটি, ২০১১ সালে বাংলাদেশে অনুষ্ঠিত আইসিসি ক্রিকেট বিশ্বকাপ উপলক্ষে একটি, একই বছরে বিশ্বকবি রাবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ১৫০তম জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে একটি, ২০১১ সালে বিদ্রোহী কবিতার ৯০ বছর পূর্তি উপলক্ষে একটি এবং বিজয় দিবসের ৪০তম বার্ষিকী উপলক্ষে একটি এবং ২০১৩ সালে জাতীয় জাদুঘরের ১০০ বছর পূর্তি উপলক্ষে একটি স্মারকমুদ্রা প্রকাশ করা হয়।
স্বারক মুদ্রাগুলো হচ্ছে- স্বর্ণ স্মারকমুদ্রা, রৌপ্য স্মারকমুদ্রা, ১০০ টাকা মূল্যমানের স্মারক নোট এবং ২০০ টাকা মূল্যমানের স্মারক নোট। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকীকে স্মরণীয় করে রাখতে কেন্দ্রীয় ব্যাংক এ উদ্যোগ নিয়েছে।
স্মারক মুদ্রাগুলো যেসব গুরুত্বপূর্ণ বিদেশি অতিথি বাংলাদেশ ভ্রমণে আসেন, তাদেরকে উপহার হিসেবে দেয়া হয়। বিদেশে গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিদের কাছেও উপহার হিসেবে পাঠানো হয়।
এর মাধ্যমে দেশে-বিদেশে বাংলাদেশের ইতিহাস-ঐতিহ্য ও গুরুত্বপূর্ণ ঘটনাবলিকে তুলে ধরা হচ্ছে। এবার বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবার্ষিকী উপলক্ষে চারটি বিশেষ স্মারকমুদ্রা প্রকশ করা হচ্ছে।
এগুলো নিয়ে বাংলাদেশে প্রকাশিত স্মারক মুদ্রার সংখ্যা হবে ২১টি। এর আগে বিভিন্ন ঘটনায় ১৭টি স্মারক মুদ্রা প্রকাশ করা হয়েছে।
এদিকে আন্তর্জাতিক বাজারে স্বর্ণের দাম বাড়ায় স্মারক স্বর্ণমুদ্রার দাম বাড়িয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। স্বর্ণের ঊর্ধ্বমুখী বাজার পরিস্থিতিতে যাতে কেউ স্মারক স্বর্ণমুদ্র্রা নিয়ে ব্যবসা করতে না পারে, সেজন্য দাম বাড়ানো হয়েছে।
প্রতিটি স্বর্ণমুদ্রার দাম ৪৫ হাজার টাকা থেকে আরও ৫ হাজার টাকা বাড়িয়ে ৫০ হাজার টাকা করা হয়েছে। এর আগে ২০০০ সালে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস উপলক্ষে বাংলাদেশ ব্যাংক স্বর্ণের স্মারক মুদ্রা প্রকাশ করে।
২২ ক্যারেট স্বর্ণে তৈরি প্রতিটি মুদ্রার ওজন ১০ গ্রাম। সর্বশেষ ২০১৬ সালের ৩১ মার্চ প্রতিটি স্মারক স্বর্ণমুদ্রার দাম নির্ধারণ করা হয় ৪৫ হাজার টাকা। বর্তমানে আগের তুলনায় স্বর্ণের দাম বৃদ্ধি পাওয়ায় এসব মুদ্র্রার দাম বাড়িয়ে ৫০ হাজার টাকা করা হয়েছে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের কারেন্সি ম্যানেজমেন্ট বিভাগের এক কর্মকর্তা বলেন, স্মারক মুদ্রা সাধারণত সংগ্রহে রাখার জন্যই তৈরি করা হয়। এটা ব্যবসা বা বিনিয়োগ পণ্য নয়। তবে দেশে স্বর্ণ মূল্যবান ধাতু হিসেবে বিবেচিত, বাণিজ্যিক গুরুত্বের কারণে এর দামও ওঠানামা করে। সেজন্য বাংলাদেশ ব্যাংক বাজারের সঙ্গে সমন্বয় করেই এসব স্মারক স্বর্ণমুদ্রার দাম নির্ধারণ করে থাকে। এর আগেও একবার স্বর্ণের দাম বৃদ্ধির পরিপ্রেক্ষিতে স্মারক স্বর্ণমুদ্রার দাম ৫০ হাজার টাকা নির্ধারণ করা হয়েছিল। পরে তা কমানো হয়। একজন ব্যক্তি একবারে ৫টি স্মারক স্বর্ণমুদ্রা কিনতে পারেন। সংঘবদ্ধভাবে আরও বেশি সংগ্রহ করার সুযোগ রয়েছে।
জাতীয় ও আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃতিপ্রাপ্ত কোনো ব্যক্তি, প্রতিষ্ঠান ও ঘটনাকে স্মরণীয় করে রাখতে বিভিন্ন স্মারক মুদ্রা, নোট ও ফোল্ডার মুদ্রণ করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। এ পর্যন্ত স্মারক মুদ্রা, নোট ও ফোল্ডার মিলিয়ে ১৭টি স্মারক রয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের।
এর সঙ্গে নতুন করে যোগ হবে আরও ৪টি স্মারকমুদ্রা। এগুলোর বিক্রয়মূল্য ২৫ টাকা থেকে ৫০ হাজার টাকা। বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল অফিসসহ অন্যান্য শাখা অফিসের নির্দিষ্ট কাউন্টার এবং বাণিজ্যিক ব্যাংকের শাখা থেকে সাধারণের কাছে এগুলো নগদ মূল্যে বিক্রি করা হয়ে থাকে। এসব স্মারকমুদ্রা বা নোট বিনিময়যোগ্য নয়।
এর আগে বাংলাদেশ ব্যাংক ১৯৯১ সালে বিজয় দিবসের ২০তম বার্ষিকী উপলক্ষে একটি, ১৯৯২ সালে ওলিম্পিক গেমস উপলক্ষে একটি, ১৯৯৬ সালে স্বাধীনতা দিবসের ২৫ বছর পূর্তি উপলক্ষে একটি, একই বছরে বাংলাদেশ ব্যাংকের ২৫ বছর পূর্তি উপলক্ষে একটি, ১৯৯৮ সালে যমুনা সেতুর উদ্বোধনী অনুষ্ঠান উপলক্ষে একটি, ২০০০ সালে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস উপলক্ষে একটি, ২০১১ সালে বাংলাদেশে অনুষ্ঠিত আইসিসি ক্রিকেট বিশ্বকাপ উপলক্ষে একটি, একই বছরে বিশ্বকবি রাবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ১৫০তম জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে একটি, ২০১১ সালে বিদ্রোহী কবিতার ৯০ বছর পূর্তি উপলক্ষে একটি এবং বিজয় দিবসের ৪০তম বার্ষিকী উপলক্ষে একটি এবং ২০১৩ সালে জাতীয় জাদুঘরের ১০০ বছর পূর্তি উপলক্ষে একটি স্মারকমুদ্রা প্রকাশ করা হয়।
COMMENTS