এবার রাজধানীর তেজগাঁও শিল্পাঞ্চল থানা এলাকায় অবস্থিত ফু-ওয়াং ক্লাবে অভিযান চালিয়েছে পুলিশ। চলমান ক্যাসিনো, জুয়া, হাউজি ও মাদকবিরোধী অভিযানের অংশ হিসেবে অভিজাত এলাকার এ ক্লাবটিতে তৎপরতা শুরু হলেও অবৈধ কিছু পায়নি পুলিশ।
২৩ সেপ্টেম্বর সোমবার বিকাল ৪ টা থেকে ক্লাবটিতে এ অভিযান শুরু হয়।
অভিযানে ভ্রাম্যমাণ আদালতের বিচারক ঢাকা জেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মো. আব্দুল আল মামুন বলেন, ‘আমরা ফু-ওয়াং ক্লাবে অভিযান পরিচালনা করছি। তবে এখানে অবৈধ কোনও কিছু পাওয়া যায়নি। এখানে একটি বার রয়েছে, তবে ক্লাব কর্তৃপক্ষ ওই বারের অনুমতিপত্র (লাইসেন্স) দেখাতে পেরেছে। পুরো ক্লাবটি তল্লাশি করা হচ্ছে।’
ক্লাবটির ম্যানেজার মো. শামীম বিল্লাহ দাবি করেন, আমি গত ৩ বছর এখানে ম্যানেজার হিসেবে দায়িত্বরত আছি। এখানে মদের বার রয়েছে। সেটির লাইসেন্সও আমাদের কাছে আছে। এছাড়া এখানে জিমনেশিয়াম রয়েছে। তবে এখানে কোনো ক্যাসিনো বা জুয়া খেলা হয় না।
১৮ সেপ্টেম্বর বুধবার ফকিরাপুল ইয়ংমেনস ক্লাবসহ ৪টি ক্লাবে অভিযান চালিয়ে জুয়ার সরঞ্জাম, কয়েক লাখ টাকা ও মদ উদ্ধার করে র্যাব। অবৈধভাবে ক্যাসিনো চালানোর অভিযোগে ওই ক্লাবের সভাপতি যুবলীগের ঢাকা মহানগরের সাংগঠনিক সম্পাদক খালেদ মাহমুদ ভূঁইয়াকে সেদিন গ্রেপ্তার করা হয়।
এর দুই দিনের মাথায় ২০ সেপ্টেম্বর শুক্রবার ঢাকার কলাবাগান ক্রীড়াচক্র ও ধানমণ্ডি ক্লাবেও অভিযান চালায় র্যাব। কলাবাগান ক্রীড়াচক্র থেকে ক্লাব সভাপতি কৃষক লীগ নেতা সফিকুল আলম ফিরোজসহ ৫ জনকে অস্ত্র-গুলি ও ইয়াবাসহ গ্রেপ্তার করা হয়।
২২ সেপ্টেম্বর রবিবার পুলিশ ঢাকার মোহামেডান স্পোর্টিং ক্লাব, ভিক্টোরিয়া স্পোর্টিং ক্লাব, দিলকুশা স্পোর্টিং ক্লাব ও আরামবাগ ক্রীড়া সংঘে অভিযান চালিয়ে ক্যাসিনোর সরঞ্জাম পায়। পরে একইদিন রাতে গুলশানের ৩টি স্পায় অভিযান চালিয়ে অবৈধ কাজে লিপ্ত ৩ নারীসহ ১৯ জনকে আটক করে পুলিশ।
২৩ সেপ্টেম্বর সোমবার বিকাল ৪ টা থেকে ক্লাবটিতে এ অভিযান শুরু হয়।
অভিযানে ভ্রাম্যমাণ আদালতের বিচারক ঢাকা জেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মো. আব্দুল আল মামুন বলেন, ‘আমরা ফু-ওয়াং ক্লাবে অভিযান পরিচালনা করছি। তবে এখানে অবৈধ কোনও কিছু পাওয়া যায়নি। এখানে একটি বার রয়েছে, তবে ক্লাব কর্তৃপক্ষ ওই বারের অনুমতিপত্র (লাইসেন্স) দেখাতে পেরেছে। পুরো ক্লাবটি তল্লাশি করা হচ্ছে।’
ক্লাবটির ম্যানেজার মো. শামীম বিল্লাহ দাবি করেন, আমি গত ৩ বছর এখানে ম্যানেজার হিসেবে দায়িত্বরত আছি। এখানে মদের বার রয়েছে। সেটির লাইসেন্সও আমাদের কাছে আছে। এছাড়া এখানে জিমনেশিয়াম রয়েছে। তবে এখানে কোনো ক্যাসিনো বা জুয়া খেলা হয় না।
১৮ সেপ্টেম্বর বুধবার ফকিরাপুল ইয়ংমেনস ক্লাবসহ ৪টি ক্লাবে অভিযান চালিয়ে জুয়ার সরঞ্জাম, কয়েক লাখ টাকা ও মদ উদ্ধার করে র্যাব। অবৈধভাবে ক্যাসিনো চালানোর অভিযোগে ওই ক্লাবের সভাপতি যুবলীগের ঢাকা মহানগরের সাংগঠনিক সম্পাদক খালেদ মাহমুদ ভূঁইয়াকে সেদিন গ্রেপ্তার করা হয়।
এর দুই দিনের মাথায় ২০ সেপ্টেম্বর শুক্রবার ঢাকার কলাবাগান ক্রীড়াচক্র ও ধানমণ্ডি ক্লাবেও অভিযান চালায় র্যাব। কলাবাগান ক্রীড়াচক্র থেকে ক্লাব সভাপতি কৃষক লীগ নেতা সফিকুল আলম ফিরোজসহ ৫ জনকে অস্ত্র-গুলি ও ইয়াবাসহ গ্রেপ্তার করা হয়।
২২ সেপ্টেম্বর রবিবার পুলিশ ঢাকার মোহামেডান স্পোর্টিং ক্লাব, ভিক্টোরিয়া স্পোর্টিং ক্লাব, দিলকুশা স্পোর্টিং ক্লাব ও আরামবাগ ক্রীড়া সংঘে অভিযান চালিয়ে ক্যাসিনোর সরঞ্জাম পায়। পরে একইদিন রাতে গুলশানের ৩টি স্পায় অভিযান চালিয়ে অবৈধ কাজে লিপ্ত ৩ নারীসহ ১৯ জনকে আটক করে পুলিশ।
COMMENTS