ডেস্কঃ গাজীপুর মহানগরীর ছয়দানা এলাকায় ছয় বছর বয়সের নার্সারি পড়ুয়া এক স্কুলছাত্রীকে এক শিক্ষিকার সহায়তায় ধর্ষণের অভিযোগে এক শিক্ষককে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
গ্রেপ্তারকৃত আনোয়ার হোসেন (২২) শরীফপুর এলাকার আদর্শ শিশুকানন কিন্ডারগার্টেনের সহকারী শিক্ষক। তিনি শরীফপুর খানবাড়ি এলাকার আব্দুল করিমের ছেলে। শুক্রবার আসামি আনোয়ার হোসেনকে গাজীপুর আদালতে পাঠানো হলে আদালত তাকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
শিশুটির মা জানান, শিশুটি গত ৩১ আগস্ট সকাল পৌনে নয়টার দিকে স্কুলে যায়। বেলা ১১টার দিকে মেয়ে স্কুল থেকে এসে কান্নাকাটি করতে থাকে এবং তার প্যান্টের নিচে রক্তক্ষরণ দেখায়। মেয়েকে জিজ্ঞাসা করলে সে প্রথমে বিষয়টি বলতে চায়নি। তার রক্তক্ষরণ দেখে স্থানীয় ডাক্তার দিয়ে চিকিৎসা দেয়া হয়। তারপরও রক্ত বন্ধ না হলে শিশুটি প্রকৃত ঘটনা খুলে বলতে বললে সে ঘটনা খুলে বলে।
মেয়েটি তার মাকে জানায়, ঘটনার দিন সকাল সোয়া নয়টা দিকে সব শিক্ষক ক্লাসে চলে গেলে ইংরেজি বিভাগের শিক্ষিকা ফরিদা বেগম শিশুটিকে শিক্ষক মিলনায়তন কক্ষে নিয়ে যায়। সেখানে শিশুটিকে জোরপূর্বক ধর্ষণ করে শিক্ষক আনোয়ার হোসেন। বিষয়টি কাউকে না বলার জন্য শিশুটিকে বিভিন্ন ধরনের ভয়ভীতি এবং হুমকি প্রদান করেন শিক্ষক আনোয়ার। এ ঘটনায় স্কুলের ইংরেজি বিভাগের শিক্ষিকা ফরিদা বেগমকেও দায়ী করেন শিশুটির মা।
এ ব্যাপারে স্কুলের প্রধান শিক্ষক ফিরোজ সরকারের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে সাংবাদিক পরিচয় পেয়ে পরে ফোন করবেন বলে সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে দেন।
স্থানীয় আওয়ামী লীগ নেতা আফজাল হোসেন খান জানান, শিশুটিকে পাশবিক নির্যাতনের কথা তিনি শুনেছেন। তাকে হাসপাতালে চিকিৎসা দেয়া হচ্ছে। এ ঘটনায় এলাকার সাধারণ মানুষ ক্ষোভে ফেটে পড়েছে। ঘটনা সত্য হলে এর দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি করেন তিনি। তিনি আরও জানান, অভিযুক্ত স্কুলশিক্ষক বিবাহিত। তার স্ত্রীও সন্তান সম্ভবা।
গাছা থানার ওসি মো. ইসমাইল হোসেন জানান, বৃহস্পতিবার দুপুরে শিশুটির মা স্কুলের সহকারী শিক্ষক মো. আনোয়ার হোসেন ও ইংরেজি বিভাগের শিক্ষিকা ফরিদা বেগমকে আসামি করে থানায় মামলা করলে শিক্ষক আনোয়ার হোসেনকে গ্রেপ্তার করা হয়। শিশুটিকে চিকিৎসা ও ডাক্তারি পরীক্ষার জন্য শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
গ্রেপ্তারকৃত আনোয়ার হোসেন (২২) শরীফপুর এলাকার আদর্শ শিশুকানন কিন্ডারগার্টেনের সহকারী শিক্ষক। তিনি শরীফপুর খানবাড়ি এলাকার আব্দুল করিমের ছেলে। শুক্রবার আসামি আনোয়ার হোসেনকে গাজীপুর আদালতে পাঠানো হলে আদালত তাকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
শিশুটির মা জানান, শিশুটি গত ৩১ আগস্ট সকাল পৌনে নয়টার দিকে স্কুলে যায়। বেলা ১১টার দিকে মেয়ে স্কুল থেকে এসে কান্নাকাটি করতে থাকে এবং তার প্যান্টের নিচে রক্তক্ষরণ দেখায়। মেয়েকে জিজ্ঞাসা করলে সে প্রথমে বিষয়টি বলতে চায়নি। তার রক্তক্ষরণ দেখে স্থানীয় ডাক্তার দিয়ে চিকিৎসা দেয়া হয়। তারপরও রক্ত বন্ধ না হলে শিশুটি প্রকৃত ঘটনা খুলে বলতে বললে সে ঘটনা খুলে বলে।
মেয়েটি তার মাকে জানায়, ঘটনার দিন সকাল সোয়া নয়টা দিকে সব শিক্ষক ক্লাসে চলে গেলে ইংরেজি বিভাগের শিক্ষিকা ফরিদা বেগম শিশুটিকে শিক্ষক মিলনায়তন কক্ষে নিয়ে যায়। সেখানে শিশুটিকে জোরপূর্বক ধর্ষণ করে শিক্ষক আনোয়ার হোসেন। বিষয়টি কাউকে না বলার জন্য শিশুটিকে বিভিন্ন ধরনের ভয়ভীতি এবং হুমকি প্রদান করেন শিক্ষক আনোয়ার। এ ঘটনায় স্কুলের ইংরেজি বিভাগের শিক্ষিকা ফরিদা বেগমকেও দায়ী করেন শিশুটির মা।
এ ব্যাপারে স্কুলের প্রধান শিক্ষক ফিরোজ সরকারের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে সাংবাদিক পরিচয় পেয়ে পরে ফোন করবেন বলে সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে দেন।
স্থানীয় আওয়ামী লীগ নেতা আফজাল হোসেন খান জানান, শিশুটিকে পাশবিক নির্যাতনের কথা তিনি শুনেছেন। তাকে হাসপাতালে চিকিৎসা দেয়া হচ্ছে। এ ঘটনায় এলাকার সাধারণ মানুষ ক্ষোভে ফেটে পড়েছে। ঘটনা সত্য হলে এর দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি করেন তিনি। তিনি আরও জানান, অভিযুক্ত স্কুলশিক্ষক বিবাহিত। তার স্ত্রীও সন্তান সম্ভবা।
গাছা থানার ওসি মো. ইসমাইল হোসেন জানান, বৃহস্পতিবার দুপুরে শিশুটির মা স্কুলের সহকারী শিক্ষক মো. আনোয়ার হোসেন ও ইংরেজি বিভাগের শিক্ষিকা ফরিদা বেগমকে আসামি করে থানায় মামলা করলে শিক্ষক আনোয়ার হোসেনকে গ্রেপ্তার করা হয়। শিশুটিকে চিকিৎসা ও ডাক্তারি পরীক্ষার জন্য শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
COMMENTS