গাজীপুর অনলাইন: পৃথিবীর বিভিন্ন দেশ বাংলাদেশকে একটি ‘বিস্ময়’ হিসেবে দেখছে বলে মনে করেন স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রী মো. তাজুল ইসলাম।
শনিবার (০৭ সেপ্টেম্বর) গাজীপুরে গাজীপুর সিটি করপোরেশনের (জিসিসি) উদ্যোগে ডেঙ্গু প্রতিরোধ, বর্জ্য ব্যবস্থাপনা বিষয়ক সচেনতামূলক আলোচনা সভা ও বিভিন্ন উন্নয়নমূলক কাজের ফলক উন্মোচন এবং সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি বলেন, “বাংলাদেশ বর্তমানে বিশ্বের কাছে বিস্ময়কর একটি দেশ হিসেবে পরিণত হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে দেশ ক্রমাগত এগিয়ে যাচ্ছে। এ অগ্রযাত্রাকে কেউ রুখতে পারবে না।”
দেশের এ উন্নয়ন ও অগ্রযাত্রা অব্যাহত রাখতে হলে জনগণকে এর সঙ্গে সম্পৃক্ত করার উপর গুরুত্ব দেন তিনি।
মন্ত্রী বলেন, “গাজীপুর সিটিকে একটি অনন্য নগরীতে পরিণত করা হবে। একটি স্মার্ট সিটিতে রূপান্তরিত করার চিন্তা করছি।”
“আমরা ছোট একটি প্রকল্প বাস্তবায়নের পর বৃহত্তর একটি প্রকল্প নিচ্ছি গাজীপুরের রাস্তাঘাট, কালভার্ড ও ব্রিজ সামগ্রিক উন্নয়নের জন্য। এখানে অসংখ্য শিল্প কারখানা রয়েছে। গাজীপুর অত্যন্ত উর্বর জায়গা। গাজীপুরে যেসমস্ত সুযোগ আছে সেগুলোকে কাজে লাগিয়ে আমরা গাজীপুরকে দিয়ে সারা বাংলাদেশে একটি উদাহরণ সৃষ্টি করতে পারব।”
এ সময় মন্ত্রী গাজীপুর সিটির উন্নয়ন কাজে মেয়র মুহাম্মদ জাহাঙ্গীর আলমকে সহযোগিতা করতে নগরবাসীর প্রতি আহবান জানান।
এসব উন্নয়ন বাস্তবায়ন করতে প্রচুর টাকার প্রয়োজন আছে উল্লেখ করে মন্ত্রী বলেন, “গাজীপুরে এ টাকা সংগ্রহের পর্যাপ্ত সুযোগ রয়েছে। আমরা হয়তো ২ হাজার কোটি টাকা, ১০ হাজার কোটি টাকা দিতে পারব। এ টাকা দিয়ে গাজীপুরের উন্নয়নের লক্ষ্যমাত্রা অর্জন করা যাবে না।”
লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে করতে হলে হাজার লক্ষ কোটি টাকা লাগবে এবং এজন্য নগরবাসীকে রাজস্ব প্রদানের আহবান জানান তিনি।
এছাড়া গ্যাস, বিদ্যুৎ ও কর ঠিকমতো পরিশোধ করতেও তিনি নগরবাসীর প্রতি আহ্বান জানান।
শনিবার (০৭ সেপ্টেম্বর) গাজীপুরে গাজীপুর সিটি করপোরেশনের (জিসিসি) উদ্যোগে ডেঙ্গু প্রতিরোধ, বর্জ্য ব্যবস্থাপনা বিষয়ক সচেনতামূলক আলোচনা সভা ও বিভিন্ন উন্নয়নমূলক কাজের ফলক উন্মোচন এবং সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি বলেন, “বাংলাদেশ বর্তমানে বিশ্বের কাছে বিস্ময়কর একটি দেশ হিসেবে পরিণত হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে দেশ ক্রমাগত এগিয়ে যাচ্ছে। এ অগ্রযাত্রাকে কেউ রুখতে পারবে না।”
দেশের এ উন্নয়ন ও অগ্রযাত্রা অব্যাহত রাখতে হলে জনগণকে এর সঙ্গে সম্পৃক্ত করার উপর গুরুত্ব দেন তিনি।
মন্ত্রী বলেন, “গাজীপুর সিটিকে একটি অনন্য নগরীতে পরিণত করা হবে। একটি স্মার্ট সিটিতে রূপান্তরিত করার চিন্তা করছি।”
“আমরা ছোট একটি প্রকল্প বাস্তবায়নের পর বৃহত্তর একটি প্রকল্প নিচ্ছি গাজীপুরের রাস্তাঘাট, কালভার্ড ও ব্রিজ সামগ্রিক উন্নয়নের জন্য। এখানে অসংখ্য শিল্প কারখানা রয়েছে। গাজীপুর অত্যন্ত উর্বর জায়গা। গাজীপুরে যেসমস্ত সুযোগ আছে সেগুলোকে কাজে লাগিয়ে আমরা গাজীপুরকে দিয়ে সারা বাংলাদেশে একটি উদাহরণ সৃষ্টি করতে পারব।”
এ সময় মন্ত্রী গাজীপুর সিটির উন্নয়ন কাজে মেয়র মুহাম্মদ জাহাঙ্গীর আলমকে সহযোগিতা করতে নগরবাসীর প্রতি আহবান জানান।
এসব উন্নয়ন বাস্তবায়ন করতে প্রচুর টাকার প্রয়োজন আছে উল্লেখ করে মন্ত্রী বলেন, “গাজীপুরে এ টাকা সংগ্রহের পর্যাপ্ত সুযোগ রয়েছে। আমরা হয়তো ২ হাজার কোটি টাকা, ১০ হাজার কোটি টাকা দিতে পারব। এ টাকা দিয়ে গাজীপুরের উন্নয়নের লক্ষ্যমাত্রা অর্জন করা যাবে না।”
লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে করতে হলে হাজার লক্ষ কোটি টাকা লাগবে এবং এজন্য নগরবাসীকে রাজস্ব প্রদানের আহবান জানান তিনি।
এছাড়া গ্যাস, বিদ্যুৎ ও কর ঠিকমতো পরিশোধ করতেও তিনি নগরবাসীর প্রতি আহ্বান জানান।
আধুনিক সিটি গড়তে গাজীপুরবাসী একজন বিচক্ষণ ও পরিশ্রমী মেয়র নির্বাচন করেছে সেজন্য তিনি এলাকাবাসিকে অভিনন্দন জানান এবং মেয়রকে সার্বিক সহযোগিতা করার আহ্বান জানান ।
মন্ত্রী বিকালে গাজীপুর জেলা শহরের রাজবাড়ি মাঠে গাজীপুর সিটি করপোরেশন আয়োজিত ডেঙ্গু প্রতিরোধ, বর্জ্য ব্যবস্থাপনা বিষয়ক সচেতনতামূলক আলোচনা ও বিভিন্ন উন্নয়ন কাজের ফলক উন্মোচন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন।
সচেতনতামূলক আয়োজনে গাজীপুর সিটি কর্পোরেশনের বিভিন্ন ওয়ার্ড থেকে কাউন্সিলরদের নেতৃত্বে শত-শত নেতৃবৃন্দকর্মী সমর্থক এই জনসভায় যোগ দেন। দুপুর গড়িয়ে বিকাল হওয়ার সাথে সাথেই অনুষ্ঠানস্থল কানায় কানায় পূর্ণ হয়ে যায় গাজীপুরের রাজবাড়ী মাঠ।
সভায় জিসিসি মেয়র জাহাঙ্গীর আলম বলেন, গাজীপুর সিটির উন্নয়নের জন্য ব্যাপক পরিকল্পনা রয়েছে। আমি দায়িত্ব গ্রহণের সময় গাজীপুরকে একটি ডাস্টবিনের শহর হিসেবে পেয়েছি। তাই বর্জ্য ব্যবস্থাপনা ও এডিস মশা নির্মূলকে প্রাধান্য দেওয়া হয়েছে। আমি গাজীপুরকে আদর্শ নগর ও গ্রিন সিটি এবং ক্লিন সিটিতে পরিণত করতে চাই।
গাজীপুর সিটি করপোরেশনের মেয়র মো. জাহাঙ্গীর আলমের সভাপতিত্বে সভায় বক্তব্য রাখেন সংরক্ষিত মহিলা আসনের সংসদ সদস্য শামসুন্নাহান ভূইয়া, সাবেক সংসদ সদস্য ও গাজীপুর জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আখতারউজ্জামান, গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশ কমিশনার মো. আনোয়ার হোসেন, গাজীপুরের জেলা প্রশাসক এসএম তরিকুল ইসলাম, ডেঙ্গু বিষয় বিশেষজ্ঞ জাপানি প্রতিনিধি ড. হু লি ফাত, আওয়ামী লীগ নেতা এড. মো. ওয়াজউদ্দিন মিয়া, গাজীপুর জেলা জজ আদালতের সরকারি উকিল এড. আমজাদ হোসেন বাবুল, গাজীপুর বারের সভাপতি এড. খালেদ হোসেন প্রমুখ।
অনুষ্ঠানে স্থানীয় সরকারমন্ত্রী ৩০টি প্রকল্পের উন্নয়নমূলক কাজের ফলক উন্মোচন করেন।
মন্ত্রী বিকালে গাজীপুর জেলা শহরের রাজবাড়ি মাঠে গাজীপুর সিটি করপোরেশন আয়োজিত ডেঙ্গু প্রতিরোধ, বর্জ্য ব্যবস্থাপনা বিষয়ক সচেতনতামূলক আলোচনা ও বিভিন্ন উন্নয়ন কাজের ফলক উন্মোচন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন।
সচেতনতামূলক আয়োজনে গাজীপুর সিটি কর্পোরেশনের বিভিন্ন ওয়ার্ড থেকে কাউন্সিলরদের নেতৃত্বে শত-শত নেতৃবৃন্দকর্মী সমর্থক এই জনসভায় যোগ দেন। দুপুর গড়িয়ে বিকাল হওয়ার সাথে সাথেই অনুষ্ঠানস্থল কানায় কানায় পূর্ণ হয়ে যায় গাজীপুরের রাজবাড়ী মাঠ।
সভায় জিসিসি মেয়র জাহাঙ্গীর আলম বলেন, গাজীপুর সিটির উন্নয়নের জন্য ব্যাপক পরিকল্পনা রয়েছে। আমি দায়িত্ব গ্রহণের সময় গাজীপুরকে একটি ডাস্টবিনের শহর হিসেবে পেয়েছি। তাই বর্জ্য ব্যবস্থাপনা ও এডিস মশা নির্মূলকে প্রাধান্য দেওয়া হয়েছে। আমি গাজীপুরকে আদর্শ নগর ও গ্রিন সিটি এবং ক্লিন সিটিতে পরিণত করতে চাই।
গাজীপুর সিটি করপোরেশনের মেয়র মো. জাহাঙ্গীর আলমের সভাপতিত্বে সভায় বক্তব্য রাখেন সংরক্ষিত মহিলা আসনের সংসদ সদস্য শামসুন্নাহান ভূইয়া, সাবেক সংসদ সদস্য ও গাজীপুর জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আখতারউজ্জামান, গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশ কমিশনার মো. আনোয়ার হোসেন, গাজীপুরের জেলা প্রশাসক এসএম তরিকুল ইসলাম, ডেঙ্গু বিষয় বিশেষজ্ঞ জাপানি প্রতিনিধি ড. হু লি ফাত, আওয়ামী লীগ নেতা এড. মো. ওয়াজউদ্দিন মিয়া, গাজীপুর জেলা জজ আদালতের সরকারি উকিল এড. আমজাদ হোসেন বাবুল, গাজীপুর বারের সভাপতি এড. খালেদ হোসেন প্রমুখ।
অনুষ্ঠানে স্থানীয় সরকারমন্ত্রী ৩০টি প্রকল্পের উন্নয়নমূলক কাজের ফলক উন্মোচন করেন।
COMMENTS