গাজীপুরে শিশুকে উত্ত্যক্ত করার এক ঘটনায় সালিশ-বৈঠকে একজনকে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগে পুলিশ পাঁচজনকে গ্রেপ্তার করেছে।
গাজীপুর সদর থানার পরিদর্শক (তদন্ত) শেখ মিজানুর রহমান জানান, শুক্রবার সকালে মামলার পর তাদের গ্রেপ্তার করা হয়।
তারা হলেন গাজীপুর সদর উপজেলার জোড়পুকুরপাড় এলাকার অ্যাডাম জেন্টস্ পার্লারের কর্মচারী আল-আমিন (১৯), রিমন (২০), লাইজু (২৫), রিমন (১৮) ও আজিজুর (২৫)। তারা ওই এলাকায় ভাড়া বাসায় থাকতেন।
পরিদর্শক মিজানুর প্রাথমিক তদন্তের তথ্য দিয়ে বলেন, ওই পার্লারের তিন মালিকের একজন হলেন রিংকু। সম্প্রতি অভিযোগ ওঠে ওই পার্লারের কর্মচারী আসাদুল রনি (৩৫) এক শিশুকে উত্ত্যক্ত করেছেন। এ নিয়ে ওই এলাকায় রিংকুর ভাড়া বাবাসায় বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে সালিশ বৈঠক শুরু হয়।
“একপর্যায়ে রিংকু ও তার লোপকজন উত্তেজিত হয়ে রনিকে রড ও লোহার পাইপ দিকে বেধড়ক মারধর করেন। স্থানীয়রা তাকে শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন। এ সময় রনির সঙ্গে আসা লোকজন হাসপাতাল থেকে পালাতে শুরু করে। তখন হাসপাতালে দায়িত্বরত আনসার সদস্যরা ঘটনা আচ করে দুইজনকে আটক করে পুলিশে দেয়।”
পরে পুলিশ আশেপাশে অভিযান চালিয়ে আরও তিনজনকে আটক করে জানিয়ে পরিদর্শক মিজানুর বলেন, “নিহতের শরীরের বিভিন্ন স্থানে আঘাতের চিহ্ন রয়েছে।”
নিহত রনি নওগাঁ সদর উপজেলার ভবানীপুর এলাকার জইনুদ্দীনের ছেলে। তিনি গাজীপুরের দক্ষিণ বরুদা এলাকায় ভাড়া বাসায় থেকে ওই পার্লারে কাজ করতেন।
এ ঘটনায় নিহতের ছোট ভাই হোসেন মণ্ডল বাদী হয়ে ১১ জনের নাম উল্লেখ করে অজ্ঞাত আরও দুইজনকে আসামি করে সদর থানায় মামলা করেছেন বলে জানান পরিদর্শক মিজানুর।
গাজীপুর সদর থানার পরিদর্শক (তদন্ত) শেখ মিজানুর রহমান জানান, শুক্রবার সকালে মামলার পর তাদের গ্রেপ্তার করা হয়।
তারা হলেন গাজীপুর সদর উপজেলার জোড়পুকুরপাড় এলাকার অ্যাডাম জেন্টস্ পার্লারের কর্মচারী আল-আমিন (১৯), রিমন (২০), লাইজু (২৫), রিমন (১৮) ও আজিজুর (২৫)। তারা ওই এলাকায় ভাড়া বাসায় থাকতেন।
পরিদর্শক মিজানুর প্রাথমিক তদন্তের তথ্য দিয়ে বলেন, ওই পার্লারের তিন মালিকের একজন হলেন রিংকু। সম্প্রতি অভিযোগ ওঠে ওই পার্লারের কর্মচারী আসাদুল রনি (৩৫) এক শিশুকে উত্ত্যক্ত করেছেন। এ নিয়ে ওই এলাকায় রিংকুর ভাড়া বাবাসায় বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে সালিশ বৈঠক শুরু হয়।
“একপর্যায়ে রিংকু ও তার লোপকজন উত্তেজিত হয়ে রনিকে রড ও লোহার পাইপ দিকে বেধড়ক মারধর করেন। স্থানীয়রা তাকে শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন। এ সময় রনির সঙ্গে আসা লোকজন হাসপাতাল থেকে পালাতে শুরু করে। তখন হাসপাতালে দায়িত্বরত আনসার সদস্যরা ঘটনা আচ করে দুইজনকে আটক করে পুলিশে দেয়।”
পরে পুলিশ আশেপাশে অভিযান চালিয়ে আরও তিনজনকে আটক করে জানিয়ে পরিদর্শক মিজানুর বলেন, “নিহতের শরীরের বিভিন্ন স্থানে আঘাতের চিহ্ন রয়েছে।”
নিহত রনি নওগাঁ সদর উপজেলার ভবানীপুর এলাকার জইনুদ্দীনের ছেলে। তিনি গাজীপুরের দক্ষিণ বরুদা এলাকায় ভাড়া বাসায় থেকে ওই পার্লারে কাজ করতেন।
এ ঘটনায় নিহতের ছোট ভাই হোসেন মণ্ডল বাদী হয়ে ১১ জনের নাম উল্লেখ করে অজ্ঞাত আরও দুইজনকে আসামি করে সদর থানায় মামলা করেছেন বলে জানান পরিদর্শক মিজানুর।
COMMENTS