ড. কালাম স্মৃতি ইন্টারন্যাশনাল এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড-২০১৯ অর্জনের মাধ্যমে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে প্রদত্ত আন্তর্জাতিক পদকের সংখ্যা ৩৭টিতে উন্নীত হলো। গতকাল সোমবার ড. কালাম স্মৃতি ইন্টারন্যাশনাল এডভাইজরি কাউন্সিলের প্রধান উপদেষ্টা অ্যাম্বাসেডর টি পি শ্রীনিবাসন প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে এ পদক হস্তান্তর করেন।
ভারত-বাংলাদেশের মধ্যে ঘনিষ্ট ও পারস্পরিক সন্তোষজনক সম্পর্ক, নিজ দেশের জনগণের কল্যাণ, বিশেষ করে নারী ও শিশু এবং আন্তর্জাতিক শান্তি ও সহযোগিতায় তার অঙ্গীকারের স্বীকৃতি হিসেবে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে প্রখ্যাত বিজ্ঞানী ও ভারতের সাবেক রাষ্ট্রপতি ড. এ পি জে আবদুল কালামের স্মৃতির স্মরণে প্রবর্তিত এ পদক দেয়া হয়।
প্রধানমন্ত্রী পুরস্কার গ্রহণের সময় দেশের জনগণের প্রতি কর্তব্য পালনে তাঁর দায়বদ্ধতার প্রতি প্রশংসার নিদর্শন হিসেবে এই পুরস্কার গ্রহণ করছেন বলে উল্লেখ করেন।
তিনি বলেছেন, জনগণের প্রতি এই কর্তব্য পালনই আমার জীবনের মূলমন্ত্র, যেমনটি ছিল আমার পিতা, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের। আমি এই পুরস্কার দেশের জনগণের উদ্দেশে উৎসর্গ করছি।
তিনি আরও বলেছেন, এই পুরস্কার বিশ্ব নেতৃবৃন্দকে ড. কালামের প্রত্যাশিত টেকসই আর্থ-সামাজিক উন্নয়ন বাস্তবায়নে উৎসাহিত করে চলেছে। দেশবাসীকে টেকসই উন্নয়ন অর্জনে আমি হয়তো সামান্য কিছু অবদান রাখতে সক্ষম হয়েছি আর সেটা সম্ভব হয়েছে আমার দল বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ এবং দেশের জনগণের জন্য। যারা আমার প্রতি আস্থা ও বিশ্বাস রেখেছে এবং এদেশের জনগণ আমাদের ভোট দিয়ে নির্বাচিত করে তাদের উন্নয়নের কাজ করতে সহযোগিতা করেছে। কাজেই সেদিক থেকে আমি মনেকরি এতে বাংলাদেশের জনগণেরই সব থেকে বড় অবদান।
ভারত-বাংলাদেশের মধ্যে ঘনিষ্ট ও পারস্পরিক সন্তোষজনক সম্পর্ক, নিজ দেশের জনগণের কল্যাণ, বিশেষ করে নারী ও শিশু এবং আন্তর্জাতিক শান্তি ও সহযোগিতায় তার অঙ্গীকারের স্বীকৃতি হিসেবে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে প্রখ্যাত বিজ্ঞানী ও ভারতের সাবেক রাষ্ট্রপতি ড. এ পি জে আবদুল কালামের স্মৃতির স্মরণে প্রবর্তিত এ পদক দেয়া হয়।
প্রধানমন্ত্রী পুরস্কার গ্রহণের সময় দেশের জনগণের প্রতি কর্তব্য পালনে তাঁর দায়বদ্ধতার প্রতি প্রশংসার নিদর্শন হিসেবে এই পুরস্কার গ্রহণ করছেন বলে উল্লেখ করেন।
তিনি বলেছেন, জনগণের প্রতি এই কর্তব্য পালনই আমার জীবনের মূলমন্ত্র, যেমনটি ছিল আমার পিতা, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের। আমি এই পুরস্কার দেশের জনগণের উদ্দেশে উৎসর্গ করছি।
তিনি আরও বলেছেন, এই পুরস্কার বিশ্ব নেতৃবৃন্দকে ড. কালামের প্রত্যাশিত টেকসই আর্থ-সামাজিক উন্নয়ন বাস্তবায়নে উৎসাহিত করে চলেছে। দেশবাসীকে টেকসই উন্নয়ন অর্জনে আমি হয়তো সামান্য কিছু অবদান রাখতে সক্ষম হয়েছি আর সেটা সম্ভব হয়েছে আমার দল বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ এবং দেশের জনগণের জন্য। যারা আমার প্রতি আস্থা ও বিশ্বাস রেখেছে এবং এদেশের জনগণ আমাদের ভোট দিয়ে নির্বাচিত করে তাদের উন্নয়নের কাজ করতে সহযোগিতা করেছে। কাজেই সেদিক থেকে আমি মনেকরি এতে বাংলাদেশের জনগণেরই সব থেকে বড় অবদান।
COMMENTS