ক্যাসিনো অভিযানের পর যুবলীগ চেয়ারম্যান অত্যন্ত ক্ষিপ্ত হয়ে উঠেছিলেন। তার সংগঠনের নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে অভিযোগের প্রেক্ষিতে তিনি তাৎক্ষণিকভাবে ক্ষোভ প্রকাশ করেছিলেন। তিনি বলেছিলেন, এতদিন আইন প্রয়োগকারী সংস্থা ব্যবস্থা নেয়নি কেন? তিনি এই প্রশ্নও রেখেছেন, আইনপ্রয়োগকারী সংস্থা কি আঙ্গুল চুষছিল?
এমন বক্তব্যের পর গতকাল উত্তরায় যুবদএমন বক্তব্যের পর গতকাল উত্তরায় যুবলীগ এর সমাবেশে তিনি পুরো উল্টো সুরে কথা বলেছেন। আইনপ্রয়োগকারী সংস্থাকে তিনি ধন্যবাদ দিয়েছেন। অপরাধ দমনে আওয়ামী লীগ সরকার যে পক্ষপাত হয়ে কাজ করছে, সে ব্যাপারেও তিনি আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর প্রশংসা করেছেন। তিনি বলেছেন, যারাই এ ধরনের অপরাধের সঙ্গে জড়িত, তাদের বহিস্কার করা হবে। সংশ্লিষ্ট সূত্রগুলো বলছে, গত শুক্রবার প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে সাক্ষাতের পরপরেই ওমর ফারুক চৌধুরী পুরোপুরি বদলে গেছেন। প্রধানমন্ত্রীর বিদেশ যাওয়ার আগে শুক্রবার সকাল সাড়ে ১০ টার দিকে যুবলীগ চেয়ারম্যান সাক্ষাৎ করেন। এই সাক্ষাতে সাম্প্রতিক কর্মকাণ্ড, আওয়ামী লীগের শুদ্ধি অভিযানের মতো বিষয়গুলো নিয়ে কথা বলা হয়। তবে কি কথা হয়েছে এ ব্যাপারে বিস্তারিত কিছুই জানাননি যুবলীগ চেয়ারম্যান।
একাধিক সূত্র বলেছে যে, যারা অন্যায় করছে, দুর্বৃত্তায়ন করছে, টেন্ডারবাজি করছে, সন্ত্রাসী তৎপরতার সঙ্গে জড়িত তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য যুবলীগ চেয়ারম্যানকে প্রধানমন্ত্রী নির্দেশ দিয়েছেন। এই ঘটনায় প্রধানমন্ত্রী স্পষ্ট বার্তা দিয়েছেন, তাঁর নির্দেশেই আইনপ্রয়োগকারী সংস্থা এই কাজগুলো করছে। যারা এদের সঙ্গে জড়িত তাদের কাউকেই ছাড় দেয়া হবে না। তবে যুবলীগের কাউন্সিল বা অন্যান্য বিষয় নিয়ে আলোচনা হয়নি।
সংশ্লিষ্ট সূত্রগুলো বলছে, প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে আলাপের পরই যুবলীগ চেয়ারম্যান আইন প্রয়োগকারী সংস্থার প্রশংসা করছেন। যুবলীগের নেতাকর্মীদের জানিয়ে দিয়েছেন যে, যাদের বিরুদ্ধে আইন প্রয়োগকারী সংস্থা ব্যবস্থা নিবে তাদের ব্যাপারে যুবলীগ কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণ করবে। তাঁদেরকে বহিষ্কার করা হবে। তবে তিনটি বিষয় নিয়ে সিদ্ধান্তহীনতায় রয়েছে বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগ। এই তিনটি বিষয়ের মধ্যে রয়েছে-
১. যাদের বিরুদ্ধে সুনির্দিষ্ট অভিযোগ এসেছে, যারা এখনও আইনের আওতায় আসেনি তাদের বিরুদ্ধে কি যুবলীগ ব্যবস্থা নিবে?
২. যুবলীগের যে ইমেজ নষ্ট হয়েছে এই ঘটনাগুলোর জন্য, তা পুনরুদ্ধারের জন্য যুবলীগ কি ব্যবস্থা নিবে।
৩. অনেকেই যুবলীগের সদস্য নাই কিন্তু যখন কোনো অভিযোগে জড়িয়ে যাচ্ছে তখন তারা যুবলীগের নাম ব্যবহার করছে। এরফলে যুবলীগের ভাবমুর্তি নষ্ট হচ্ছে। এ ব্যাপারে তারা কি পদক্ষেপ নিবে?
সংশ্লিষ্ট সূত্রগুলো বলছে, যুবলীগ খুব শীঘ্রই নীতি নির্ধারনী সভা করবে। সভা করে এ ব্যাপারে সুস্পষ্ট অবস্থান জানানো হবে।
এমন বক্তব্যের পর গতকাল উত্তরায় যুবদএমন বক্তব্যের পর গতকাল উত্তরায় যুবলীগ এর সমাবেশে তিনি পুরো উল্টো সুরে কথা বলেছেন। আইনপ্রয়োগকারী সংস্থাকে তিনি ধন্যবাদ দিয়েছেন। অপরাধ দমনে আওয়ামী লীগ সরকার যে পক্ষপাত হয়ে কাজ করছে, সে ব্যাপারেও তিনি আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর প্রশংসা করেছেন। তিনি বলেছেন, যারাই এ ধরনের অপরাধের সঙ্গে জড়িত, তাদের বহিস্কার করা হবে। সংশ্লিষ্ট সূত্রগুলো বলছে, গত শুক্রবার প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে সাক্ষাতের পরপরেই ওমর ফারুক চৌধুরী পুরোপুরি বদলে গেছেন। প্রধানমন্ত্রীর বিদেশ যাওয়ার আগে শুক্রবার সকাল সাড়ে ১০ টার দিকে যুবলীগ চেয়ারম্যান সাক্ষাৎ করেন। এই সাক্ষাতে সাম্প্রতিক কর্মকাণ্ড, আওয়ামী লীগের শুদ্ধি অভিযানের মতো বিষয়গুলো নিয়ে কথা বলা হয়। তবে কি কথা হয়েছে এ ব্যাপারে বিস্তারিত কিছুই জানাননি যুবলীগ চেয়ারম্যান।
একাধিক সূত্র বলেছে যে, যারা অন্যায় করছে, দুর্বৃত্তায়ন করছে, টেন্ডারবাজি করছে, সন্ত্রাসী তৎপরতার সঙ্গে জড়িত তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য যুবলীগ চেয়ারম্যানকে প্রধানমন্ত্রী নির্দেশ দিয়েছেন। এই ঘটনায় প্রধানমন্ত্রী স্পষ্ট বার্তা দিয়েছেন, তাঁর নির্দেশেই আইনপ্রয়োগকারী সংস্থা এই কাজগুলো করছে। যারা এদের সঙ্গে জড়িত তাদের কাউকেই ছাড় দেয়া হবে না। তবে যুবলীগের কাউন্সিল বা অন্যান্য বিষয় নিয়ে আলোচনা হয়নি।
সংশ্লিষ্ট সূত্রগুলো বলছে, প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে আলাপের পরই যুবলীগ চেয়ারম্যান আইন প্রয়োগকারী সংস্থার প্রশংসা করছেন। যুবলীগের নেতাকর্মীদের জানিয়ে দিয়েছেন যে, যাদের বিরুদ্ধে আইন প্রয়োগকারী সংস্থা ব্যবস্থা নিবে তাদের ব্যাপারে যুবলীগ কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণ করবে। তাঁদেরকে বহিষ্কার করা হবে। তবে তিনটি বিষয় নিয়ে সিদ্ধান্তহীনতায় রয়েছে বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগ। এই তিনটি বিষয়ের মধ্যে রয়েছে-
১. যাদের বিরুদ্ধে সুনির্দিষ্ট অভিযোগ এসেছে, যারা এখনও আইনের আওতায় আসেনি তাদের বিরুদ্ধে কি যুবলীগ ব্যবস্থা নিবে?
২. যুবলীগের যে ইমেজ নষ্ট হয়েছে এই ঘটনাগুলোর জন্য, তা পুনরুদ্ধারের জন্য যুবলীগ কি ব্যবস্থা নিবে।
৩. অনেকেই যুবলীগের সদস্য নাই কিন্তু যখন কোনো অভিযোগে জড়িয়ে যাচ্ছে তখন তারা যুবলীগের নাম ব্যবহার করছে। এরফলে যুবলীগের ভাবমুর্তি নষ্ট হচ্ছে। এ ব্যাপারে তারা কি পদক্ষেপ নিবে?
সংশ্লিষ্ট সূত্রগুলো বলছে, যুবলীগ খুব শীঘ্রই নীতি নির্ধারনী সভা করবে। সভা করে এ ব্যাপারে সুস্পষ্ট অবস্থান জানানো হবে।
COMMENTS