গাজীপুরের কাপাসিয়ায় মিথ্যে অভিনয় ও প্রতারনার ফাঁদে ফেলে দশ লাখ টাকা দেনমোহরে প্রতিবেশী প্রবাসীকে বিয়ে করে বাসর রাতেই নববধূ সুবর্ণা আক্তার (২৬) নগদ টাকা ও স্বর্ণালংকারসহ প্রেমিকের সঙ্গে পালিয়ে যাওয়ায় এলাকায় চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে।
উপজেলার সদর ইউনিয়নের খোদাদিয়া গ্রামের মালয়েশিয়া প্রবাসী স্বামী মোঃ মহসিন সুমন বাদী হয়ে গত ১০ সেপ্টেম্বর মঙ্গলবার কাপাসিয়া থানায় এব্যাপারে অভিযোগ দায়ের করেছেন।
মামলার বিবরনে জানাযায়, উপজেলা সদর ইউনিয়নের খোদাদিয়া গ্রামের আইনজীবী সহকারি মোঃ রেজাউল হকের মালয়েশিয়া প্রবাসী পুত্র মোঃ মহসিন সুমন উভয় পরিবারের সম্মতিতে পাশ্ববর্তী জয়নাল আবেদীনের অনার্স পড়ুয়া কন্যা সুবর্ণা আক্তারকে বিয়ে করে। ওইদিন রাতেই নববধূ’কে সুমন তাদের বাড়িতে নিয়ে আসে।
যথারীতি তারা একসাথে রাত্রিযাপন করেএবং ঘুমিয়ে পড়ে। পরে নববধূ স্বামীকে ঘরে ঘুমের মাঝে রেখে বাইরে থেকে দরজা আটকিয়ে পালিয়ে যায়। এসময় বিয়ে উপলক্ষে ২ লাখ টাকার স্বর্ণালংকারসহ ঘরের আলমিরাতে রাখা নগদ ৩ লাখ ২০ হাজার টাকা, ১ ভরি ওজনের একটি স্বর্ণের চেইন ও ৪ আনা ওজনের একটি আংটিসহ ৩ লাখ ৭৮ হাজার টাকার মালামাল নিয়ে যায়। তাৎক্ষনিক ভাবে নববধূ’র পরিবারের সাথে যোগাযোগ করলে তারা নানা কথা বলে তালবাহানা করতে থাকে।
পরবর্তীতে জানা যায় সে তার পূর্বপরিচিত জনৈক এক প্রেমিকের হাতধরে পালিয়েছে। তাকে পালিয়ে যেতে সহযোগিতা করেছে বলে সন্দেহ করে স্বামী সুমন নববধূ সুবর্ণা আক্তার, তার বড়বোন শামীমা আক্তার ও বোনের স্বামী পারভেজসহ অজ্ঞাতনামা আসামীদের নামে থানায় মামলা দায়ের করেছে। বিষয়টি নিয়ে এলাকায় ব্যাপক চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে।
এব্যাপারে মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা থানার এসআই মেহেদী হাসান জানান, মামলার তদন্ত কার্যক্রম চলছে। ইতিমধ্যে গত ১১ সেপ্টেম্বর কন্যা সুবর্ণা আক্তার গাজীপুরের নোটারী পাবলিক ও নিকাহ্ রেজিস্টারের মাধ্যমে স্বামী মহসিন সুমনকে তালাকের নোটিশ প্রদান করেছে।
মহসিন সুমনের চাচা অ্যাডভোকেট এমদাদুল হক লাল জানান, পূর্বপরিকল্পিত ভাবে প্রতিবেশী আসামীরা যোগসাজসে প্রতারনা ও বিশ্বাস ভঙ্গ করে নগদ টাকা ও স্বর্ণালংকার আত্মসাৎ করেছে। নববধূ ও তার পরিবার প্রেমের সম্পর্ক গোপন করেছে এবং ইতিপূর্বেও তার একাধিক সম্পর্কের কথা জানা গেছে। জয়নাল আবেদীনের পরিবার আত্মসাৎকৃত টাকা ও স্বর্ণালংকার ফিরিয়ে দিবে বলে সময়ক্ষেপন করছে বলে সুমনের পরিবারের দাবী।
উপজেলার সদর ইউনিয়নের খোদাদিয়া গ্রামের মালয়েশিয়া প্রবাসী স্বামী মোঃ মহসিন সুমন বাদী হয়ে গত ১০ সেপ্টেম্বর মঙ্গলবার কাপাসিয়া থানায় এব্যাপারে অভিযোগ দায়ের করেছেন।
মামলার বিবরনে জানাযায়, উপজেলা সদর ইউনিয়নের খোদাদিয়া গ্রামের আইনজীবী সহকারি মোঃ রেজাউল হকের মালয়েশিয়া প্রবাসী পুত্র মোঃ মহসিন সুমন উভয় পরিবারের সম্মতিতে পাশ্ববর্তী জয়নাল আবেদীনের অনার্স পড়ুয়া কন্যা সুবর্ণা আক্তারকে বিয়ে করে। ওইদিন রাতেই নববধূ’কে সুমন তাদের বাড়িতে নিয়ে আসে।
যথারীতি তারা একসাথে রাত্রিযাপন করেএবং ঘুমিয়ে পড়ে। পরে নববধূ স্বামীকে ঘরে ঘুমের মাঝে রেখে বাইরে থেকে দরজা আটকিয়ে পালিয়ে যায়। এসময় বিয়ে উপলক্ষে ২ লাখ টাকার স্বর্ণালংকারসহ ঘরের আলমিরাতে রাখা নগদ ৩ লাখ ২০ হাজার টাকা, ১ ভরি ওজনের একটি স্বর্ণের চেইন ও ৪ আনা ওজনের একটি আংটিসহ ৩ লাখ ৭৮ হাজার টাকার মালামাল নিয়ে যায়। তাৎক্ষনিক ভাবে নববধূ’র পরিবারের সাথে যোগাযোগ করলে তারা নানা কথা বলে তালবাহানা করতে থাকে।
পরবর্তীতে জানা যায় সে তার পূর্বপরিচিত জনৈক এক প্রেমিকের হাতধরে পালিয়েছে। তাকে পালিয়ে যেতে সহযোগিতা করেছে বলে সন্দেহ করে স্বামী সুমন নববধূ সুবর্ণা আক্তার, তার বড়বোন শামীমা আক্তার ও বোনের স্বামী পারভেজসহ অজ্ঞাতনামা আসামীদের নামে থানায় মামলা দায়ের করেছে। বিষয়টি নিয়ে এলাকায় ব্যাপক চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে।
এব্যাপারে মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা থানার এসআই মেহেদী হাসান জানান, মামলার তদন্ত কার্যক্রম চলছে। ইতিমধ্যে গত ১১ সেপ্টেম্বর কন্যা সুবর্ণা আক্তার গাজীপুরের নোটারী পাবলিক ও নিকাহ্ রেজিস্টারের মাধ্যমে স্বামী মহসিন সুমনকে তালাকের নোটিশ প্রদান করেছে।
মহসিন সুমনের চাচা অ্যাডভোকেট এমদাদুল হক লাল জানান, পূর্বপরিকল্পিত ভাবে প্রতিবেশী আসামীরা যোগসাজসে প্রতারনা ও বিশ্বাস ভঙ্গ করে নগদ টাকা ও স্বর্ণালংকার আত্মসাৎ করেছে। নববধূ ও তার পরিবার প্রেমের সম্পর্ক গোপন করেছে এবং ইতিপূর্বেও তার একাধিক সম্পর্কের কথা জানা গেছে। জয়নাল আবেদীনের পরিবার আত্মসাৎকৃত টাকা ও স্বর্ণালংকার ফিরিয়ে দিবে বলে সময়ক্ষেপন করছে বলে সুমনের পরিবারের দাবী।
COMMENTS