গাজীপুরের শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ মেডিক্যাল কলেজ এবারের এমবিবিএস পরীক্ষার ফলাফলে শীর্ষস্থান অর্জন করেছে। পরীক্ষায় এ কলেজের ছাত্রী যারিন তাসনিম হুদা প্রথম স্থান এবং সামিউন ফাতেহা ইরা তৃতীয় স্থান অর্জন করেছে। কলেজের পাশের হার ৮৬ শতাংশ।
শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ মেডিক্যাল কলেজের অধ্যক্ষ অধ্যাপক ডাঃ মোঃ আসাদ হোসেন জানান, এবারের এমবিবিএস পরীক্ষায় গাজীপুরের এ মেডিকেল কলেজের ছাত্রী যারিন তাসনিম হুদা প্রথম স্থান এবং সামিউন ফাতেহা ইরা তৃতীয় স্থান অর্জন করেছে।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে এমবিবিএস পরীক্ষা গত মে মাসে অনুষ্ঠিত হয়। পরীক্ষায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনস্থ ৫৫টি মেডিক্যাল কলেজের পরীক্ষার্থীরা অংশ নেয়। বৃহষ্পতিবার ওই পরীক্ষার ফলাফল ঘোষণা করা হয়। ঘোষিত ফলাফল অনুযায়ী গাজীপুরের শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ মেডিক্যাল কলেজ এবারের এমবিবিএস পরীক্ষায় প্রথম স্থান অর্জন করেছে। পরীক্ষায় এ কলেজ থেকে ৪৪ জন ছাত্র-ছাত্রী অংশ গ্রহন করে ৩৮ জন উত্তীর্ণ হয়েছে। পাশের হার ৮৬ শতাংশ। শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ মেডিক্যাল কলেজ ২০১৩ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়। এটি এ কলেজের চতুর্থ ব্যাচ।
কলেজের শিক্ষক শিক্ষিকা ও ছাত্র-ছাত্রীরা জানান, অপেক্ষাকৃত নবীন এই মেডিক্যাল কলেজের অভূতপূর্ব এ সাফল্য অর্জন করা সম্ভব হয়েছে ছাত্র-ছাত্রীদের একাগ্রতা, শিক্ষক মন্ডলীর নিরলস প্রচেষ্টা, সর্বোপরি মেডিক্যাল কলেজের কর্মোদ্যমী ও দক্ষ অধ্যক্ষ মহোদয়ের সম্মিলিত প্রয়াসের কারণে।
শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ মেডিক্যাল কলেজের অধ্যক্ষ অধ্যাপক ডাঃ মোঃ আসাদ হোসেন জানান, এবারের এমবিবিএস পরীক্ষায় গাজীপুরের এ মেডিকেল কলেজের ছাত্রী যারিন তাসনিম হুদা প্রথম স্থান এবং সামিউন ফাতেহা ইরা তৃতীয় স্থান অর্জন করেছে।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে এমবিবিএস পরীক্ষা গত মে মাসে অনুষ্ঠিত হয়। পরীক্ষায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনস্থ ৫৫টি মেডিক্যাল কলেজের পরীক্ষার্থীরা অংশ নেয়। বৃহষ্পতিবার ওই পরীক্ষার ফলাফল ঘোষণা করা হয়। ঘোষিত ফলাফল অনুযায়ী গাজীপুরের শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ মেডিক্যাল কলেজ এবারের এমবিবিএস পরীক্ষায় প্রথম স্থান অর্জন করেছে। পরীক্ষায় এ কলেজ থেকে ৪৪ জন ছাত্র-ছাত্রী অংশ গ্রহন করে ৩৮ জন উত্তীর্ণ হয়েছে। পাশের হার ৮৬ শতাংশ। শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ মেডিক্যাল কলেজ ২০১৩ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়। এটি এ কলেজের চতুর্থ ব্যাচ।
কলেজের শিক্ষক শিক্ষিকা ও ছাত্র-ছাত্রীরা জানান, অপেক্ষাকৃত নবীন এই মেডিক্যাল কলেজের অভূতপূর্ব এ সাফল্য অর্জন করা সম্ভব হয়েছে ছাত্র-ছাত্রীদের একাগ্রতা, শিক্ষক মন্ডলীর নিরলস প্রচেষ্টা, সর্বোপরি মেডিক্যাল কলেজের কর্মোদ্যমী ও দক্ষ অধ্যক্ষ মহোদয়ের সম্মিলিত প্রয়াসের কারণে।
COMMENTS